পুজোয় পায়ের 'আঙ্গোট' দিয়েই বাড়িয়ে দিন উষ্ণতা! পোশাকের সঙ্গে মানানসই কোনটা? রইল হদিশ
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Puja Fashion: দুর্গাপুজোয় হার, কানের দুলের মতো ডিজাইনার আঙ্গোটের খোঁজ করছেন অনেকেই। তাঁদের জন্য রইল কিছু টিপস।
হিন্দু ধর্মে সাধারণত বিবাহিত মহিলারা পায়ের আঙুলে আঙ্গোট পরেন। শাঁখা, সিঁদুরের মতো এটাও বিয়ের একটা চিহ্ন। বিশ্বাস করা হয়, আঙ্গোট পরলে অশুভ শক্তি ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। সে যাই হোক, এতে পা যে সুন্দর দেখায় তাতে কোনও সন্দেহ নেই। দুর্গাপুজোয় হার, কানের দুলের মতো ডিজাইনার আঙ্গোটের খোঁজ করছেন অনেকেই। তাঁদের জন্য রইল কিছু টিপস।
advertisement
সোনার জিনিস পায়ে ঠেকানো উচিত নয়। এই বিশ্বাস থেকে পায়ে সাধারণত রুপোর গয়নাই পরা হয়। সে নূপুর হোক কিংবা আঙ্গোট। বাজারে বিভিন্ন ডিজাইনের আঙ্গোট পাওয়া গেলেও রুপোর আঙ্গোটের চাহিদা সবসময়ই তুঙ্গে থাকে। তাছাড়া দামেও সস্তা, অন্তত সোনার তুলনায়। এখানে সে রকম রুপোর আঙ্গোটের সেরা ডিজাইনগুলো নিয়ে আলোচনা করা হল। এবারের দুর্গাপুজোয় এই ডিজাইনগুলোই পায়ে উঠুক।
advertisement
চেইন ডিজাইনের আঙ্গোট: এতে সাধারণত দুটো থেকে তিনটে আঙুলের আঙ্গোট হয়। উপরটা নকশাদার চেইন দিয়ে জোড়া থাকে। দেখতে খুব সুন্দর। পা ভরে থাকে। এই ধরনের আঙ্গোটের সঙ্গে পায়ের নখে লাগাতে হবে গাঢ় নেলপালিশ। নূপুর পরার আর দরকারই হবে না। রুপোর আঙ্গোটের সেরা ডিজাইনগুলোর মধ্যে এটা একটা। বিয়েবাড়ি হোক কিংবা পুজো-পার্বণ, যে কোনও অনুষ্ঠানেই এই আঙ্গোট পরা যায়।
advertisement
advertisement
ফুলের নকশা: সাধারণ আঙ্গোট পরতে চাইলে সেরা ফুলের নকশা। একাই একশো। আঙুলের উপর মুখ তুলে থাকবে একটা ফুল। চাইলে ছোট ছোট অনেক ফুলের ডিজাইনার আঙ্গোটও পরা যায়। পুজোর সময় তো বটেই, প্রতিদিন পরার জন্যও এই ডিজাইনের আঙ্গোট কেনা যায়। এর সঙ্গে পায়ে লাগাতে হবে হালকা রঙের নেল পালিশ। এই ধরনের ফ্লোরাল আঙ্গোট ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সঙ্গে সবচেয়ে ভাল মানায়।
advertisement
advertisement
