Prickly Heat Rash: এই গরমে শরীর রেহাই পাক ঘামাচির হাত থেকে, কাজে আসুক এই কয়েক ঘরোয়া টোটকা

Last Updated:
Home Remedies For Prickly Heat: গরমের অমোঘ সঙ্গী এই প্রিকলি হিট বা মিলিয়ারিয়া রুব্রা বা সোজা বাংলায় ঘামাচি।
1/6
প্রচণ্ড চুলকোয়। সঙ্গে কাঁটা ফোটার মতো অনুভূতি থাকে। গরমের অমোঘ সঙ্গী এই প্রিকলি হিট বা মিলিয়ারিয়া রুব্রা বা সোজা বাংলায় ঘামাচি। প্রখর রোদের সংস্পর্শে এলে মুখ, ঘাড়, পিঠ, বুক বা উরুতে এই প্রিকলি হিট দেখা যায়। গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়ায় শিশুরা এতে সবচেয়ে বেশি ভোগে। তাদের ঘাম গ্রন্থিগুলো সম্পূর্ণভাবে বিকশিত না হওয়ার জন্যই এমনটা হয়।
প্রচণ্ড চুলকোয়। সঙ্গে কাঁটা ফোটার মতো অনুভূতি থাকে। গরমের অমোঘ সঙ্গী এই প্রিকলি হিট বা মিলিয়ারিয়া রুব্রা বা সোজা বাংলায় ঘামাচি। প্রখর রোদের সংস্পর্শে এলে মুখ, ঘাড়, পিঠ, বুক বা উরুতে এই প্রিকলি হিট দেখা যায়। গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়ায় শিশুরা এতে সবচেয়ে বেশি ভোগে। তাদের ঘাম গ্রন্থিগুলো সম্পূর্ণভাবে বিকশিত না হওয়ার জন্যই এমনটা হয়।
advertisement
2/6
গরমে অতিরিক্ত ঘাম হয়। অনেক সময় ত্বকের মৃত কোষ এবং ব্যাকটেরিয়া ঘাম গ্রন্থিগুলোর মুখ বন্ধ করে দেয়। এর ফলে ত্বকের নিচে ঘাম আটকে থাকে। কিন্তু এই বাধা অতিক্রম করে যখন ঘাম নির্গত হয় তখন কাঁটা ফোটার মতো অনুভূতি হয়। এবং ত্বকে লাল দাগ হয়ে যায়। অনেক সময় ফুসকুড়িও হয়। এই অবস্থাকেই প্রিকলি হিট বলে। এ থেকে মুক্তি পেতে ৪টি ঘরোয়া টোটকা নিয়ে আলোচনা করা হল।
গরমে অতিরিক্ত ঘাম হয়। অনেক সময় ত্বকের মৃত কোষ এবং ব্যাকটেরিয়া ঘাম গ্রন্থিগুলোর মুখ বন্ধ করে দেয়। এর ফলে ত্বকের নিচে ঘাম আটকে থাকে। কিন্তু এই বাধা অতিক্রম করে যখন ঘাম নির্গত হয় তখন কাঁটা ফোটার মতো অনুভূতি হয়। এবং ত্বকে লাল দাগ হয়ে যায়। অনেক সময় ফুসকুড়িও হয়। এই অবস্থাকেই প্রিকলি হিট বলে। এ থেকে মুক্তি পেতে ৪টি ঘরোয়া টোটকা নিয়ে আলোচনা করা হল।
advertisement
3/6
দই: দই ত্বককে শুধু ঠান্ডাই করে না, একটা প্রশান্তির অনুভূতি দেয়। তাই আক্রান্ত স্থানে ঠান্ডা দই লাগাতে হবে। ১৫ মিনিট ওভাবে রেখে দেওয়ার পর ধুয়ে ফেলতে হবে ঠান্ডা জলে। তবে জ্বালাপোড়া ত্বকে দই ঘষা উচিত নয়। দইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বিশিষ্ট রয়েছে। যা ঘামাচির সমস্যা রুখতে এবং উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর ত্বক পেতে সাহায্য করে।
দই: দই ত্বককে শুধু ঠান্ডাই করে না, একটা প্রশান্তির অনুভূতি দেয়। তাই আক্রান্ত স্থানে ঠান্ডা দই লাগাতে হবে। ১৫ মিনিট ওভাবে রেখে দেওয়ার পর ধুয়ে ফেলতে হবে ঠান্ডা জলে। তবে জ্বালাপোড়া ত্বকে দই ঘষা উচিত নয়। দইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বিশিষ্ট রয়েছে। যা ঘামাচির সমস্যা রুখতে এবং উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর ত্বক পেতে সাহায্য করে।
advertisement
4/6
গোলাপ জল: গোলাপ জলের সঙ্গে কয়েকটি উপকরণ ব্যবহার করে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এ জন্য লাগবে ২০০ মিলি গোলাপ জল, ৪ টেবিল চামচ মধু এবং ২০০ মিলি পরিষ্কার জল। এবার এগুলো একসঙ্গে নিয়ে একটা বরফের ট্রেতে ঢেলে ফ্রিজে রেখে জমিয়ে নিতে হবে। জমে গেলে একসঙ্গে ৪ থেকে ৫টা বরফের টুকরো নরম মসলিন কাপড়ে মুড়ে তা লাগাতে হবে আক্রান্ত স্থানে। গোলাপ জল ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে।
গোলাপ জল: গোলাপ জলের সঙ্গে কয়েকটি উপকরণ ব্যবহার করে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এ জন্য লাগবে ২০০ মিলি গোলাপ জল, ৪ টেবিল চামচ মধু এবং ২০০ মিলি পরিষ্কার জল। এবার এগুলো একসঙ্গে নিয়ে একটা বরফের ট্রেতে ঢেলে ফ্রিজে রেখে জমিয়ে নিতে হবে। জমে গেলে একসঙ্গে ৪ থেকে ৫টা বরফের টুকরো নরম মসলিন কাপড়ে মুড়ে তা লাগাতে হবে আক্রান্ত স্থানে। গোলাপ জল ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
5/6
চন্দন: শরীর ঠান্ডা রাখতে চন্দনের জুড়ি নেই। ঠান্ডা, ফুল ফ্যাট দুধের সঙ্গে গুঁড়ো চন্দন মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করতে হবে। তারপর ফেস প্যাকের মতো লাগাতে হবে আক্রান্ত স্থানে। পেস্টটা শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলতে হবে। ঘামাচি তো যাবেই, চন্দনে থাকা প্রাকৃতিক তেল সূর্যের তাপ থেকেও ত্বককে রক্ষা করবে।
চন্দন: শরীর ঠান্ডা রাখতে চন্দনের জুড়ি নেই। ঠান্ডা, ফুল ফ্যাট দুধের সঙ্গে গুঁড়ো চন্দন মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করতে হবে। তারপর ফেস প্যাকের মতো লাগাতে হবে আক্রান্ত স্থানে। পেস্টটা শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলতে হবে। ঘামাচি তো যাবেই, চন্দনে থাকা প্রাকৃতিক তেল সূর্যের তাপ থেকেও ত্বককে রক্ষা করবে।
advertisement
6/6
মুলতানি মাটি: মুলতানি মাটি ত্বক ঠান্ডা রাখে। ২ চামচ পুদিনা পেস্ট, ৩ চামচ মুলতানি মাটি এবং পরিমাণ মতো ঠান্ডা দুধের পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। তবে লাগানোর পর পাখার নিচে বসে শুকিয়ে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। এরপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে মুছে নিতে হবে ঘাড়, মুখ, বুক।
মুলতানি মাটি: মুলতানি মাটি ত্বক ঠান্ডা রাখে। ২ চামচ পুদিনা পেস্ট, ৩ চামচ মুলতানি মাটি এবং পরিমাণ মতো ঠান্ডা দুধের পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। তবে লাগানোর পর পাখার নিচে বসে শুকিয়ে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। এরপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে মুছে নিতে হবে ঘাড়, মুখ, বুক।
advertisement
advertisement
advertisement