West Bengal Tourism: ছুটির দিনে ঘুরতে যেতে চাইছেন? কিন্তু সময় মাত্র একদিন! আপনার ডেস্টিনেশন হতে পারে 'এই' ঐতিহাসিক জায়গা

Last Updated:
West Bengal Tourism: ছুটির দিনে ভাবছেন কোথায় ঘুরতে যাবেন ? ঘুরে আসতে পারেন মেমারীর আঝাপুরে অবস্থিত প্রায় হাজার বছরের পুরনো সাত দেউলে।পাল যুগের আগে পুরুলিয়া-বাঁকুড়া-বর্ধমানে জৈন ধর্মের প্রভাব ছিল অপরিসীম।
1/5
*সপ্তাহের শেষে কাজের ক্লান্তি ভুলতে ঘুরতে যেতে চান? যেতে চান ইতিহাসের কাছাকাছি কিন্তু হাতে সময় মাত্র একদিন? তাহলে ঘুরে আসতে পারেন পূর্ব বর্ধমানের মেমারির আঝাপুরের সাত দেউলে। পালযুগের আগে পুরুলিয়া-বাঁকুড়া-বর্ধমান এলাকায় জৈনধর্মের প্রভাব ছিল অপরিসীম। বাংলার আনাচ-কানাচে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অসংখ্য জৈন মন্দির। তারমধ্যে অন্যতম মেমারির আঝাপুরের সাত দেউল।
*সপ্তাহের শেষে কাজের ক্লান্তি ভুলতে ঘুরতে যেতে চান? যেতে চান ইতিহাসের কাছাকাছি কিন্তু হাতে সময় মাত্র একদিন? তাহলে ঘুরে আসতে পারেন পূর্ব বর্ধমানের মেমারির আঝাপুরের সাত দেউলে। পালযুগের আগে পুরুলিয়া-বাঁকুড়া-বর্ধমান এলাকায় জৈনধর্মের প্রভাব ছিল অপরিসীম। বাংলার আনাচ-কানাচে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অসংখ্য জৈন মন্দির। তারমধ্যে অন্যতম মেমারির আঝাপুরের সাত দেউল।
advertisement
2/5
*বর্ধমান থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আঝাপুর। বর্ধমান স্টেশন থেকে বর্ধমান হাওড়া কর্ড শাখার ট্রেন ধরে আপনাকে প্রথম নামতে হবে মসাগ্রাম স্টেশন। সেখান থেকে ট্রেকার অথবা টোটো করে যেতে হবে আঝাপুর অথবা বর্ধমান হাওড়া মেন শাখা ট্রেন ধরে মেমারি স্টেশনে নেমে সেখান থেকে টোটো অথবা ট্রেকারে করে যেতে পারেন আঝাপুরে। আঝাপুরে পৌঁছে অন্য একটি টোটো ধরে কিছুটা গেলেই পৌঁছে যাবেন সাত দেউলে।এখানে এলেই দেখতে পাবেন প্রায় ৩৫ ফুট উচ্চতার একটি টাওয়ার ও তার গায়ে সুন্দর কারুকার্য। প্রায় হাজার বছরের বেশি পুরনো এই মন্দির।জানা যায়, একসময় এখানে সাতটি দেউল ছিল কিন্তু কালের পরিবর্তনে ছ'টি বিলীন হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে একটি দেউল টিকে আছে। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার মতে এই মন্দিরটি তৈরি হয়েছিল আনুমানিক দশম শতাব্দীতে।
*বর্ধমান থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আঝাপুর। বর্ধমান স্টেশন থেকে বর্ধমান হাওড়া কর্ড শাখার ট্রেন ধরে আপনাকে প্রথম নামতে হবে মসাগ্রাম স্টেশন। সেখান থেকে ট্রেকার অথবা টোটো করে যেতে হবে আঝাপুর অথবা বর্ধমান হাওড়া মেন শাখা ট্রেন ধরে মেমারি স্টেশনে নেমে সেখান থেকে টোটো অথবা ট্রেকারে করে যেতে পারেন আঝাপুরে। আঝাপুরে পৌঁছে অন্য একটি টোটো ধরে কিছুটা গেলেই পৌঁছে যাবেন সাত দেউলে।এখানে এলেই দেখতে পাবেন প্রায় ৩৫ ফুট উচ্চতার একটি টাওয়ার ও তার গায়ে সুন্দর কারুকার্য। প্রায় হাজার বছরের বেশি পুরনো এই মন্দির।জানা যায়, একসময় এখানে সাতটি দেউল ছিল কিন্তু কালের পরিবর্তনে ছ'টি বিলীন হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে একটি দেউল টিকে আছে। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার মতে এই মন্দিরটি তৈরি হয়েছিল আনুমানিক দশম শতাব্দীতে।
advertisement
3/5
*আবার কলকাতার দিক থেকে এলে সকাল সকাল ঘর থেকে বেরিয়ে হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে বর্ধমানের লোকাল ট্রেনে উঠতে হবে। কর্ড শাখার ট্রেন ধরলে নামতে হবে মসাগ্রামে ও মেন শাখা ট্রেন ধরলে নামতে হবে মেমারিতে। স্টেশনে নেমে টোটো অথবা ট্রেকারে উঠে রওনা দিন সাত দেউলের উদ্দেশে। ট্রেকারে গেলে অবশ্য আপনাকে আঝাপুরে নেমে আবার একটি টোটো করে যেতে হবে সাত দেউলে। কিছুটা এগোতে মূল রাস্তা ছেড়ে দেখবেন সর্পিল রাস্তা ধরে যাবে টোটো। অবশেষে এসে পৌঁছবেন পাঁচিল ঘেরা বড় লোহার গেটের সামনে।
*আবার কলকাতার দিক থেকে এলে সকাল সকাল ঘর থেকে বেরিয়ে হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে বর্ধমানের লোকাল ট্রেনে উঠতে হবে। কর্ড শাখার ট্রেন ধরলে নামতে হবে মসাগ্রামে ও মেন শাখা ট্রেন ধরলে নামতে হবে মেমারিতে। স্টেশনে নেমে টোটো অথবা ট্রেকারে উঠে রওনা দিন সাত দেউলের উদ্দেশে। ট্রেকারে গেলে অবশ্য আপনাকে আঝাপুরে নেমে আবার একটি টোটো করে যেতে হবে সাত দেউলে। কিছুটা এগোতে মূল রাস্তা ছেড়ে দেখবেন সর্পিল রাস্তা ধরে যাবে টোটো। অবশেষে এসে পৌঁছবেন পাঁচিল ঘেরা বড় লোহার গেটের সামনে।
advertisement
4/5
*শহর জীবনের কোলাহল থেকে একেবারে বাইরে শান্ত সবুজে মোড়া একটি জায়গা। যেদিকেই তাকাবেন চারিদিকেই সবুজ আর সবুজ। অনুভব করতে পারবেন হাজার হাজার বছর পুরনো সেই ইতিহাস। তবে আশেপাশে কোনও খাবার হোটেল তেমন একটা নেই বললেই চলে। তাই সঙ্গে হালকা খাবার ও জল রাখতে হবে আপনাকে।
*শহর জীবনের কোলাহল থেকে একেবারে বাইরে শান্ত সবুজে মোড়া একটি জায়গা। যেদিকেই তাকাবেন চারিদিকেই সবুজ আর সবুজ। অনুভব করতে পারবেন হাজার হাজার বছর পুরনো সেই ইতিহাস। তবে আশেপাশে কোনও খাবার হোটেল তেমন একটা নেই বললেই চলে। তাই সঙ্গে হালকা খাবার ও জল রাখতে হবে আপনাকে।
advertisement
5/5
*সাত দেউল থেকে খাওয়া-দাওয়া জন্য আপনাকে আসতে হবে মসাগ্রাম অথবা মেমারি। তাই সঙ্গে থাকা হালকা খাবার খেয়ে সারাদিন ঘোরাঘুরি করে ফেরার পথে মসাগ্রাম অথবা মেমারিতে এসে খাওয়া-দাওয়া সেরে রওনা দিতে পারেন বাড়ির উদ্দেশে।
*সাত দেউল থেকে খাওয়া-দাওয়া জন্য আপনাকে আসতে হবে মসাগ্রাম অথবা মেমারি। তাই সঙ্গে থাকা হালকা খাবার খেয়ে সারাদিন ঘোরাঘুরি করে ফেরার পথে মসাগ্রাম অথবা মেমারিতে এসে খাওয়া-দাওয়া সেরে রওনা দিতে পারেন বাড়ির উদ্দেশে।
advertisement
advertisement
advertisement