Parenting Tips: সন্তান পাটকাঠির মতো রোগা? বাচ্চার ওজন হবে ’পারফেক্ট’! সন্তানের পাতে দিন এই ৫ খাবার! টেক্কা দেবে ক্লাসের সবাইকে!

Last Updated:
Parenting Tips: প্রতিটি শিশুর বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ওজন যথাযথ হওয়া জরুরি। ওজন কম থাকলে তাদের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যায়। ফলে শরীরে ছোট থেকেই বাসা বাঁধে নানা রোগব্যাধি।
1/7
প্রতিটি শিশুর বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ওজন যথাযথ হওয়া জরুরি। ওজন কম থাকলে তাদের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যায়। ফলে শরীরে ছোট থেকেই বাসা বাঁধে নানা রোগব্যাধি।
প্রতিটি শিশুর বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ওজন যথাযথ হওয়া জরুরি। ওজন কম থাকলে তাদের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যায়। ফলে শরীরে ছোট থেকেই বাসা বাঁধে নানা রোগব্যাধি।
advertisement
2/7
বাচ্চাদের নানা রকম জাঙ্ক ফুড, ভাজাভুজি, চকোলেট, পেস্ট্রির দিকেই বেশি নজর থাকে। কিন্তু এই সব খাবারে প্রচুর ক্যালোরি থাকলেও পুষ্টিগুণ প্রায় নেই বললেই চলে। তাই কোন খাবার খেলে ওজনও বাড়বে আর পুষ্টিও মিলবে সে দিকে আপনাকেই নজর রাখতে হবে।
বাচ্চাদের নানা রকম জাঙ্ক ফুড, ভাজাভুজি, চকোলেট, পেস্ট্রির দিকেই বেশি নজর থাকে। কিন্তু এই সব খাবারে প্রচুর ক্যালোরি থাকলেও পুষ্টিগুণ প্রায় নেই বললেই চলে। তাই কোন খাবার খেলে ওজনও বাড়বে আর পুষ্টিও মিলবে সে দিকে আপনাকেই নজর রাখতে হবে।
advertisement
3/7
দুধ: শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে দুধ ভীষণ কার্যকর। প্রাকৃতিক প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের উৎস দুধ! শিশুকে রোজ দু’গ্লাস দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। এ ছাড়া দুধের সর, ক্রিমও খাওয়াতে পারেন। তাদের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন চিজ আর ছানাও। ওজন বৃদ্ধির জন্য শিশুর রোজের খাবারে মাখন রাখুন। গরম ভাত কিংবা রুটিতে মাখন লাগিয়ে খাওয়াতে পারেন।
দুধ: শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে দুধ ভীষণ কার্যকর। প্রাকৃতিক প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের উৎস দুধ! শিশুকে রোজ দু’গ্লাস দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। এ ছাড়া দুধের সর, ক্রিমও খাওয়াতে পারেন। তাদের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন চিজ আর ছানাও। ওজন বৃদ্ধির জন্য শিশুর রোজের খাবারে মাখন রাখুন। গরম ভাত কিংবা রুটিতে মাখন লাগিয়ে খাওয়াতে পারেন।
advertisement
4/7
কলা: কলায় আছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬। এ সব উপাদান শিশুর শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কলা দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। এ ছাড়াও কলার প্যানকেক, কেক ও মাফিনও খাওয়ানো যেতে পারে।
কলা: কলায় আছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬। এ সব উপাদান শিশুর শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কলা দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। এ ছাড়াও কলার প্যানকেক, কেক ও মাফিনও খাওয়ানো যেতে পারে।
advertisement
5/7
ডিম: ডিমে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অপরিসীম। রোজের খাবারে ডিম রাখুন। একটি ডিমই শিশুর শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, সব কিছুর চাহিদা পূরণ করবে। শিশুরা ডিম খেতে বড়ই ভালবাসে। প্রতিদিন পাতে একটি ডিম সিদ্ধ থাকলে শিশুর ওজন বাড়বে। এ ছাড়া ডিমের পোচ, অমলেটও মাঝেমাঝে খাওয়ানো যেতে পারে। এতে তাদের স্বাদবদল হবে।
ডিম: ডিমে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অপরিসীম। রোজের খাবারে ডিম রাখুন। একটি ডিমই শিশুর শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, সব কিছুর চাহিদা পূরণ করবে। শিশুরা ডিম খেতে বড়ই ভালবাসে। প্রতিদিন পাতে একটি ডিম সিদ্ধ থাকলে শিশুর ওজন বাড়বে। এ ছাড়া ডিমের পোচ, অমলেটও মাঝেমাঝে খাওয়ানো যেতে পারে। এতে তাদের স্বাদবদল হবে।
advertisement
6/7
আলু: শিশুর ওজন বাড়াতে চাইলে তার রোজের খাদ্যতালিকায় কমপক্ষে ৪০% কার্বোহাইড্রেট রাখতেই হবে। কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে ভাল উৎস হল আলু। আলুতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই শিশুর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখুন আলু। আলু সিদ্ধ করে সামান্য মাখন, নুন আর গোলমরিচ দিয়ে চটজলদি শিশুদের জন্য বানিয়ে ফেলুন ‘ম্যাশড পোটেটো’।
আলু: শিশুর ওজন বাড়াতে চাইলে তার রোজের খাদ্যতালিকায় কমপক্ষে ৪০% কার্বোহাইড্রেট রাখতেই হবে। কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে ভাল উৎস হল আলু। আলুতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই শিশুর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখুন আলু। আলু সিদ্ধ করে সামান্য মাখন, নুন আর গোলমরিচ দিয়ে চটজলদি শিশুদের জন্য বানিয়ে ফেলুন ‘ম্যাশড পোটেটো’।
advertisement
7/7
মুরগির মাংস: প্রোটিনের অন্যতম সেরা উৎস হল মুরগির মাংস। এটি পেশি মজবুত করে শিশুর ওজন বৃদ্ধি করে। তবে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস রাখবেন না। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন খাওয়াতে পারেন। সব রকম সব্জি দিয়ে মুরগির স্টু শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
মুরগির মাংস: প্রোটিনের অন্যতম সেরা উৎস হল মুরগির মাংস। এটি পেশি মজবুত করে শিশুর ওজন বৃদ্ধি করে। তবে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস রাখবেন না। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন খাওয়াতে পারেন। সব রকম সব্জি দিয়ে মুরগির স্টু শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
advertisement
advertisement
advertisement