Day Trip: যান্ত্রিক ক্লান্তি কাটাতে চান? উইকেন্ডে প্রকৃতির মাঝে শান্তি খুঁজছেন? নিরিবিলি ভ্রমণে সবুজে মোড়া এই গ্রাম হতে পারে সেরা গন্তব্য

Last Updated:
Day Trip: কলকাতার কাছেই নিরিবিলি জায়গা খুঁজছেন? উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখার কামারগাতি ও সরুপোল হতে পারে আপনার জন্য সেরা গন্তব্য।
1/6
কর্মব্যস্ত জীবনের চাপে আজকাল নিজেদের জন্য একটু নিঃশ্বাস নেওয়ার সময়ই যেন পাওয়া যায় না। তবে যখনই সুযোগ মেলে, তখনই মানুষ খুঁজে নেয় প্রকৃতির কোলে কিছুটা নিরিবিলি সময় কাটানোর সুযোগ। শহরের কোলাহল, যানজট, যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে অনেকে এখন ছোট ছোট গ্রামীণ প্রান্তে ঘুরে বেড়াতে ভালবাসেন।
কর্মব্যস্ত জীবনের চাপে আজকাল নিজেদের জন্য একটু নিঃশ্বাস নেওয়ার সময়ই যেন পাওয়া যায় না। তবে যখনই সুযোগ মেলে, তখনই মানুষ খুঁজে নেয় প্রকৃতির কোলে কিছুটা নিরিবিলি সময় কাটানোর সুযোগ। শহরের কোলাহল, যানজট, যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে অনেকে এখন ছোট ছোট গ্রামীণ প্রান্তে ঘুরে বেড়াতে ভালবাসেন।
advertisement
2/6
কলকাতা থেকে অল্প দূরেই এমনই এক মনোমুগ্ধকর জায়গা হলো উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখার কামারগাতি ও সরুপোল এলাকা। সবুজে মোড়া প্রশস্ত রাস্তা, দু’পাশে ঘন গাছের চাদর আর চারপাশে প্রকৃতির শান্ত সৌন্দর্য — যেন ছবির মতো এক দৃশ্য। শহরের কোলাহল পেরিয়ে এখানে পৌঁছালে এক অন্যরকম প্রশান্তি মেলে।
কলকাতা থেকে অল্প দূরেই এমনই এক মনোমুগ্ধকর জায়গা হলো উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখার কামারগাতি ও সরুপোল এলাকা। সবুজে মোড়া প্রশস্ত রাস্তা, দু’পাশে ঘন গাছের চাদর আর চারপাশে প্রকৃতির শান্ত সৌন্দর্য — যেন ছবির মতো এক দৃশ্য। শহরের কোলাহল পেরিয়ে এখানে পৌঁছালে এক অন্যরকম প্রশান্তি মেলে।
advertisement
3/6
এই এলাকার অন্যতম আকর্ষণ কুলটি লগ গেটের বাগজোলা খাল। খালের জলের ধারে দাঁড়িয়ে দেখা মেলে গ্রামীণ জীবনের সহজ ছোঁয়া। সকালে সূর্যোদয়ের সময় কিংবা বিকেলের সোনালি আলোয় এই খালের পাড়ে হাঁটলে মন ভরে যায়। প্রকৃতির সঙ্গে এমন মেলবন্ধন যেন শহুরে ক্লান্তিকে গলিয়ে দেয় মুহূর্তে।
এই এলাকার অন্যতম আকর্ষণ কুলটি লগ গেটের বাগজোলা খাল। খালের জলের ধারে দাঁড়িয়ে দেখা মেলে গ্রামীণ জীবনের সহজ ছোঁয়া। সকালে সূর্যোদয়ের সময় কিংবা বিকেলের সোনালি আলোয় এই খালের পাড়ে হাঁটলে মন ভরে যায়। প্রকৃতির সঙ্গে এমন মেলবন্ধন যেন শহুরে ক্লান্তিকে গলিয়ে দেয় মুহূর্তে।
advertisement
4/6
শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্যই নয়, এখানে আছে মাছ চাষের একাধিক ভেড়ি বা জলাশয়। সেই ভেড়িগুলিতে ভেসে থাকে নানান জাতের মাছ, আর চারপাশে উড়ে বেড়ায় নানা প্রজাতির পাখি। তাদের কূজন আর জলছোঁয়া হাওয়ার শব্দ একসঙ্গে মিলিয়ে তোলে এক অনন্য সুর। এই পরিবেশে কয়েক ঘণ্টা কাটালেই মনে হবে শহরের ক্লান্তি কোথায় যেন হারিয়ে গেল।
শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্যই নয়, এখানে আছে মাছ চাষের একাধিক ভেড়ি বা জলাশয়। সেই ভেড়িগুলিতে ভেসে থাকে নানান জাতের মাছ, আর চারপাশে উড়ে বেড়ায় নানা প্রজাতির পাখি। তাদের কূজন আর জলছোঁয়া হাওয়ার শব্দ একসঙ্গে মিলিয়ে তোলে এক অনন্য সুর। এই পরিবেশে কয়েক ঘণ্টা কাটালেই মনে হবে শহরের ক্লান্তি কোথায় যেন হারিয়ে গেল।
advertisement
5/6
যারা নিরিবিলি জায়গায় বন্ধুবান্ধব বা প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য এটি হতে পারে আদর্শ এক গন্তব্য। এখানে নেই কোনো কৃত্রিম আয়োজন, নেই ভিড়— শুধু প্রকৃতি, নীরবতা আর সবুজের ছোঁয়া। দুপুরে কোনও গাছতলায় বসে গল্প করা, ছবি তোলা বা কেবল নিঃশব্দে নদীর ধারে সময় কাটানো— সবই এক অদ্ভুত প্রশান্তি দেয়।
যারা নিরিবিলি জায়গায় বন্ধুবান্ধব বা প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য এটি হতে পারে আদর্শ এক গন্তব্য। এখানে নেই কোনো কৃত্রিম আয়োজন, নেই ভিড়— শুধু প্রকৃতি, নীরবতা আর সবুজের ছোঁয়া। দুপুরে কোনও গাছতলায় বসে গল্প করা, ছবি তোলা বা কেবল নিঃশব্দে নদীর ধারে সময় কাটানো— সবই এক অদ্ভুত প্রশান্তি দেয়।
advertisement
6/6
তবে স্থানীয়দের পরামর্শ, সন্ধ্যার পর এলাকায় না থাকাই ভাল, কারণ জায়গাটি তখন কিছুটা নির্জন হয়ে পড়ে। তাই দিনের আলোতেই ঘুরে আসা সবচেয়ে ভাল। একদিনের ছোট্ট ভ্রমণে যারা প্রকৃতির সান্নিধ্যে কিছুটা শান্তি খুঁজছেন, তাঁদের জন্য মিনাখার কামারগাতি ও সরুপোলের এই প্রান্ত হতে পারে এক নিখুঁত গন্তব্য।
তবে স্থানীয়দের পরামর্শ, সন্ধ্যার পর এলাকায় না থাকাই ভাল, কারণ জায়গাটি তখন কিছুটা নির্জন হয়ে পড়ে। তাই দিনের আলোতেই ঘুরে আসা সবচেয়ে ভাল। একদিনের ছোট্ট ভ্রমণে যারা প্রকৃতির সান্নিধ্যে কিছুটা শান্তি খুঁজছেন, তাঁদের জন্য মিনাখার কামারগাতি ও সরুপোলের এই প্রান্ত হতে পারে এক নিখুঁত গন্তব্য।
advertisement
advertisement
advertisement