Offbeat Travel Destination: বছর শেষে ঝটিকা সফরের ৫ সেরা স্পট, সময় লাগবে একদিন! খাওয়াদাওয়া সেরে বাড়ি ফিরুন

Last Updated:
Offbeat Travel Destination: যাঁরা ছবি তুলতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য এই জায়গা উপহারের থেকে কম কিছু নয়। রইল ৫ ঠিকানা, একদিনে ঘুরে আসুন।
1/6
বছর শেষ এবং বছর শুরুর মুহূর্তে পিকনিকের আনন্দে মেতে ওঠেন মানুষ। অনেকেই আবার এই সময় ঘুরতে যান। কিন্তু যাদের পিকনিক করা বা ঘুরতে যাওয়ার মত সময় নেই, তারা ঝটিকা সফরে ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গাগুলি থেকে। একটা দিন কিভাবে কেটে যাবে বুঝতেও পারবেন না।
বছর শেষ এবং বছর শুরুর মুহূর্তে পিকনিকের আনন্দে মেতে ওঠেন মানুষ। অনেকেই আবার এই সময় ঘুরতে যান। কিন্তু যাদের পিকনিক করা বা ঘুরতে যাওয়ার মত সময় নেই, তারা ঝটিকা সফরে ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গাগুলি থেকে। একটা দিন কিভাবে কেটে যাবে বুঝতেও পারবেন না।
advertisement
2/6
একটা দিন সকাল সকাল সফর শুরু করুন বুদবুদের কবিরাজ বাড়ি থেকে। একসময় বর্ধমানের রাজার অধীনস্থ বিশাল জমিদারি ছিল এই পরিবারের। এই পরিবারের সদস্যরা কবিরাজিতে ছিলেন সিদ্ধহস্ত। যদিও এখন আর জমিদারি নেই। তবে বিশাল ঠাকুর দালান আর বসতবাড়িটি রয়ে গিয়েছে। যা নিজেই একটি দ্রষ্টব্য। বিখ্যাত পরিচালক মৃণাল সেনের বাংলা ছবির শুটিংও হয়েছে এখানে।
একটা দিন সকাল সকাল সফর শুরু করুন বুদবুদের কবিরাজ বাড়ি থেকে। একসময় বর্ধমানের রাজার অধীনস্থ বিশাল জমিদারি ছিল এই পরিবারের। এই পরিবারের সদস্যরা কবিরাজিতে ছিলেন সিদ্ধহস্ত। যদিও এখন আর জমিদারি নেই। তবে বিশাল ঠাকুর দালান আর বসতবাড়িটি রয়ে গিয়েছে। যা নিজেই একটি দ্রষ্টব্য। বিখ্যাত পরিচালক মৃণাল সেনের বাংলা ছবির শুটিংও হয়েছে এখানে।
advertisement
3/6
কবিরাজ বাড়ি ঘুরে চলে যান বিশ্বাস বাড়িতে। এই পরিবারেরও বিশাল জমিদারি ছিল। জমিদার পরিবারের বাড়িটি এখনও অক্ষত অবস্থায় রয়ে গিয়েছে। সঙ্গে রয়েছে বিশাল ঠাকুর দালান। যেখানে আজও প্রত্যেক বছর নিয়ম করে হয় দুর্গাপুজো। যারা ছবি তুলতে ভালবাসেন, তাদের জন্য এই জায়গা উপহারের থেকে কম কিছু নয়।
কবিরাজ বাড়ি ঘুরে চলে যান বিশ্বাস বাড়িতে। এই পরিবারেরও বিশাল জমিদারি ছিল। জমিদার পরিবারের বাড়িটি এখনও অক্ষত অবস্থায় রয়ে গিয়েছে। সঙ্গে রয়েছে বিশাল ঠাকুর দালান। যেখানে আজও প্রত্যেক বছর নিয়ম করে হয় দুর্গাপুজো। যারা ছবি তুলতে ভালবাসেন, তাদের জন্য এই জায়গা উপহারের থেকে কম কিছু নয়।
advertisement
4/6
এরপর চলে আসুন পানাগড় সংলগ্ন ভরতপুরে। এখানেই রয়েছে বহু প্রাচীন একটি বৌদ্ধস্তূপ। বর্তমানে এই এলাকাটি আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার সংরক্ষিত জায়গা। জানা যায়, বাংলার বুকে অবস্থিত এটি অন্যতম পুরানো একটি বৌদ্ধস্তূপ। তবে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া এই জায়গাটিকে আরও সাজিয়ে তোলার ক্ষেত্রে উদ্যোগী হয়েছে।
এরপর চলে আসুন পানাগড় সংলগ্ন ভরতপুরে। এখানেই রয়েছে বহু প্রাচীন একটি বৌদ্ধস্তূপ। বর্তমানে এই এলাকাটি আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার সংরক্ষিত জায়গা। জানা যায়, বাংলার বুকে অবস্থিত এটি অন্যতম পুরানো একটি বৌদ্ধস্তূপ। তবে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া এই জায়গাটিকে আরও সাজিয়ে তোলার ক্ষেত্রে উদ্যোগী হয়েছে।
advertisement
5/6
ভরতপুর থেকে কয়েক কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে রনডিহা ব্যারেজ। যদিও শীতকালে এখানে দামোদরকে সেই ভাবে উপভোগ করতে পারবেন না। কিন্তু এই জলাধারটির অন্যরকম নির্মাণশৈলী আপনাকে অবাক করবে। পাশাপাশি গ্রাম্য পরিবেশের মধ্যে এই এলাকাটি দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। শীতকালে এখানে পিকনিক করতে বহু পর্যটকের ভিড় জমে।
ভরতপুর থেকে কয়েক কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে রনডিহা ব্যারেজ। যদিও শীতকালে এখানে দামোদরকে সেই ভাবে উপভোগ করতে পারবেন না। কিন্তু এই জলাধারটির অন্যরকম নির্মাণশৈলী আপনাকে অবাক করবে। পাশাপাশি গ্রাম্য পরিবেশের মধ্যে এই এলাকাটি দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। শীতকালে এখানে পিকনিক করতে বহু পর্যটকের ভিড় জমে।
advertisement
6/6
দিন শেষ করুন দুর্গাপুরের হোস্টেল অ্যাভিনিউতে। পেট ভরে করুন খানাপিনা। শীতের সন্ধ্যায় গরম গরম মোমো অথবা পছন্দ মত কাবাব, সবকিছু পেয়ে যাবেন পকেট ফ্রেন্ডলি দামে। দুর্গাপুরের হোস্টেল অ্যাভিনিউতে প্রত্যেকদিন কার্যত খাবারের মেলা বসে। কাবাব, মোমো, চাইনিজ সহ বিভিন্ন ধরনের খাবার এখানে পেয়ে যাবেন। মনের মত খাবার খেয়ে ফিরুন বাড়িতে। একটা দিন কিভাবে কেটে যাবে বুঝতেও পারবেন না।
দিন শেষ করুন দুর্গাপুরের হোস্টেল অ্যাভিনিউতে। পেট ভরে করুন খানাপিনা। শীতের সন্ধ্যায় গরম গরম মোমো অথবা পছন্দ মত কাবাব, সবকিছু পেয়ে যাবেন পকেট ফ্রেন্ডলি দামে। দুর্গাপুরের হোস্টেল অ্যাভিনিউতে প্রত্যেকদিন কার্যত খাবারের মেলা বসে। কাবাব, মোমো, চাইনিজ সহ বিভিন্ন ধরনের খাবার এখানে পেয়ে যাবেন। মনের মত খাবার খেয়ে ফিরুন বাড়িতে। একটা দিন কিভাবে কেটে যাবে বুঝতেও পারবেন না।
advertisement
advertisement
advertisement