Offbeat Travel Destination: প্রিয় মানুষকে নিয়ে একান্তে সময় কাটান এই নির্জন সমুদ্র সৈকতে, কলকাতার খুব কাছে! রইল খুঁটিনাটি

Last Updated:
Offbeat Travel Destination: বর্ষবরণের ক্ষণকে স্মরণীয় করতে ঘুরে আসুন সাদাবালির সৈকত ও লাল কাঁকড়ার দেশ লালগঞ্জে। এই সমুদ্র সৈকত ভার্জিন সমুদ্র সৈকত হিসাবে পরিচিত সকলের কাছে।
1/6
বর্ষবরণের ক্ষণকে স্মরণীয় করতে ঘুরে আসুন সাদাবালির সৈকত ও লাল কাঁকড়ার দেশ লালগঞ্জে। এই সমুদ্র সৈকত ভার্জিন সমুদ্র সৈকত হিসাবে পরিচিত সকলের কাছে।
বর্ষবরণের ক্ষণকে স্মরণীয় করতে ঘুরে আসুন সাদাবালির সৈকত ও লাল কাঁকড়ার দেশ লালগঞ্জে। এই সমুদ্র সৈকত ভার্জিন সমুদ্র সৈকত হিসাবে পরিচিত সকলের কাছে।
advertisement
2/6
নামখানা থেকে গাড়িতে চেপে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন এখানে। নির্জন সৈকতে একদিকে বঙ্গোপসাগর অন্যদিকে সুন্দরবনের লোথিয়ান আইল্যান্ড।
নামখানা থেকে গাড়িতে চেপে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন এখানে। নির্জন সৈকতে একদিকে বঙ্গোপসাগর অন্যদিকে সুন্দরবনের লোথিয়ান আইল্যান্ড।
advertisement
3/6
লালগঞ্জে আসলে থাকা খাওয়া সবকিছু মিলিয়ে খরচ পড়বে মাথাপিছু ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকার কাছাকাছি। সমুদ্রের ধারের সুমিষ্ট বাতাসে মন ভাল হয়ে যাবে আপনার।
লালগঞ্জে আসলে থাকা খাওয়া সবকিছু মিলিয়ে খরচ পড়বে মাথাপিছু ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকার কাছাকাছি। সমুদ্রের ধারের সুমিষ্ট বাতাসে মন ভাল হয়ে যাবে আপনার।
advertisement
4/6
সকালে আর বিকেলে এখানে মনোরম থাকে আবহাওয়া। এখানে রাতের দিকে সমুদ্রের ধারে নোনা হাওয়ার মধ্যে মাছ ভাজা খাওয়ার মজা, দিনের বেলা খোলা সৈকতে লাল কাঁকড়া দেখার মজাই আলাদা।
সকালে আর বিকেলে এখানে মনোরম থাকে আবহাওয়া। এখানে রাতের দিকে সমুদ্রের ধারে নোনা হাওয়ার মধ্যে মাছ ভাজা খাওয়ার মজা, দিনের বেলা খোলা সৈকতে লাল কাঁকড়া দেখার মজাই আলাদা।
advertisement
5/6
লালগঞ্জ কলকাতা থেকে মাত্র ১৩০ কিমি দূরে অবস্থিত। গাড়ি নিয়েই পৌঁছে যাওয়া যায় সেখানে। ট্রেনে করে তো যাওয়া যায়। এখানে সৈকতের পাশে রয়েছে ম্যানগ্রোভ অরণ্য। রয়েছে ঝাউয়ের জঙ্গল।
লালগঞ্জ কলকাতা থেকে মাত্র ১৩০ কিমি দূরে অবস্থিত। গাড়ি নিয়েই পৌঁছে যাওয়া যায় সেখানে। ট্রেনে করে তো যাওয়া যায়। এখানে সৈকতের পাশে রয়েছে ম্যানগ্রোভ অরণ্য। রয়েছে ঝাউয়ের জঙ্গল।
advertisement
6/6
এখানে ঢেউয়ের গর্জন বেশি। ভাঁটার সময় জল অনেকটা পিছিয়ে যায় এখানৈ। সেজন্য এখানে আসার আগে গ্রামের লোকের থেকে জোয়ার ভাটার সময় না জেনে নিলে বিপদে পড়তে পারেন আপনি।
এখানে ঢেউয়ের গর্জন বেশি। ভাঁটার সময় জল অনেকটা পিছিয়ে যায় এখানৈ। সেজন্য এখানে আসার আগে গ্রামের লোকের থেকে জোয়ার ভাটার সময় না জেনে নিলে বিপদে পড়তে পারেন আপনি।
advertisement
advertisement
advertisement