Monsoon Recipe: নানা ধরনের চপ-পকোড়া তো খেয়েই থাকেন, এবার তাহলে ট্রাই করে দেখুন মুচমুচে সুজির পকোড়া ! বানানো তো সহজই আর খেলেও এর স্বাদ লেগে থাকবে মুখে

Last Updated:
Sooji Pakora Recipe: সাধারণত সুজি দিয়ে নানা রকম নোনতা আর মিষ্টি খাবার বানানো হয়ে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম হল হালুয়া, চিল্লা ইত্যাদি। তবে বৃষ্টি-বাদলার দিনে স্বাদবদল করার জন্য একবার ট্রাই করে দেখা যেতে পারে সুজির পকোড়া।
1/6
Report-Vandana Rewanchal Tiwari: এমনিতে দেশ জুড়ে রীতিমতো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বর্ষার মরশুম। আর বৃষ্টিভেজা আমেজে খাস্তা মুচমুচে চপ-পকোড়া হলে তো কথাই নেই! তাই আজ এমন এক পকোড়ার কথা বলব, যা একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছা করবে। তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক, লোভনীয় সেই পকোড়ার রেসিপি। এমনিতে আমরা বেশিরভাগ সময় বেসনের পকোড়া খেয়ে থাকি। কিন্তু কখনও কি কেউ সুজি বা রাভা পকোড়ার কথা শুনেছেন?
Report-Vandana Rewanchal Tiwari: এমনিতে দেশ জুড়ে রীতিমতো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বর্ষার মরশুম। আর বৃষ্টিভেজা আমেজে খাস্তা মুচমুচে চপ-পকোড়া হলে তো কথাই নেই! তাই আজ এমন এক পকোড়ার কথা বলব, যা একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছা করবে। তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক, লোভনীয় সেই পকোড়ার রেসিপি। এমনিতে আমরা বেশিরভাগ সময় বেসনের পকোড়া খেয়ে থাকি। কিন্তু কখনও কি কেউ সুজি বা রাভা পকোড়ার কথা শুনেছেন?
advertisement
2/6
সাধারণত সুজি দিয়ে নানা রকম নোনতা আর মিষ্টি খাবার বানানো হয়ে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম হল হালুয়া, চিল্লা ইত্যাদি। তবে বৃষ্টি-বাদলার দিনে স্বাদবদল করার জন্য একবার ট্রাই করে দেখা যেতে পারে সুজির পকোড়া। চায়ের সঙ্গে এক প্লেট সুজির পকোড়া হলে একেবারে জমে যাবে সান্ধ্য-জলখাবার। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই সুজির পকোড়া তৈরির রেসিপিটাও খুবই সহজ। সকালের জলখাবারই হোক, কিংবা সন্ধ্যার জলখাবারে এই সুস্বাদু মুচমুচে পকোড়া খাওয়া যেতে পারে। শুধু তা-ই নয়, বাচ্চাদের স্কুলের টিফিন কৌটোতেও ভরে দেওয়া যেতে পারে এই পকোড়া।
সাধারণত সুজি দিয়ে নানা রকম নোনতা আর মিষ্টি খাবার বানানো হয়ে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম হল হালুয়া, চিল্লা ইত্যাদি। তবে বৃষ্টি-বাদলার দিনে স্বাদবদল করার জন্য একবার ট্রাই করে দেখা যেতে পারে সুজির পকোড়া। চায়ের সঙ্গে এক প্লেট সুজির পকোড়া হলে একেবারে জমে যাবে সান্ধ্য-জলখাবার। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই সুজির পকোড়া তৈরির রেসিপিটাও খুবই সহজ। সকালের জলখাবারই হোক, কিংবা সন্ধ্যার জলখাবারে এই সুস্বাদু মুচমুচে পকোড়া খাওয়া যেতে পারে। শুধু তা-ই নয়, বাচ্চাদের স্কুলের টিফিন কৌটোতেও ভরে দেওয়া যেতে পারে এই পকোড়া।
advertisement
3/6
এমনিতে সকালে টিফিন দেওয়ার জন্য একটা তাড়াহুড়ো থাকে, তবে সুজির পকোড়া বানাতে বেশি ঝামেলা পোহাতে হবে না। আবার বাড়িতে না জানিয়ে অতিথি এলেও বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না। চটজলদি বানিয়ে দেওয়া যেতে পারে এই পকোড়া।
এমনিতে সকালে টিফিন দেওয়ার জন্য একটা তাড়াহুড়ো থাকে, তবে সুজির পকোড়া বানাতে বেশি ঝামেলা পোহাতে হবে না। আবার বাড়িতে না জানিয়ে অতিথি এলেও বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না। চটজলদি বানিয়ে দেওয়া যেতে পারে এই পকোড়া।
advertisement
4/6
সুজির পকোড়া বানানোর উপকরণ:সুজি – ১ কাপ টক দই – ১/৪ কাপ পেঁয়াজ কুচি – ২ টেবিল-চামচ আদা বাটা – আধ চা-চামচ কাঁচালঙ্কা কুচি – ১ চা-চামচ ধনেপাতা কুচি – ২ টেবিল-চামচ কুচোনো কারি পাতা – ৮-১০টা হিং – ১ চিমটি বেকিং সোডা – ১/৪ চা-চামচ তেল – ভাজার জন্য লবণ স্বাদ অনুযায়ী
সুজির পকোড়া বানানোর উপকরণ:
সুজি – ১ কাপ
টক দই – ১/৪ কাপ
পেঁয়াজ কুচি – ২ টেবিল-চামচ
আদা বাটা – আধ চা-চামচ
কাঁচালঙ্কা কুচি – ১ চা-চামচ
ধনেপাতা কুচি – ২ টেবিল-চামচ
কুচোনো কারি পাতা – ৮-১০টা
হিং – ১ চিমটি
বেকিং সোডা – ১/৪ চা-চামচ
তেল – ভাজার জন্য
লবণ স্বাদ অনুযায়ী
advertisement
5/6
প্রণালী:১. প্রথমে একটি পাত্রে সুজি নিয়ে তার মধ্যে টক দই ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপরে আদা বাটা, কাঁচা লঙ্কা কুচি, ধনেপাতা ও কারি পাতা কুচি তার মধ্যে মেশাতে হবে। সমস্ত উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে।  ২. এবার সেই মিশ্রণের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, গোটা জিরে এবং হিং দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর পরিমাণমতো জল ঢেলে একটা ব্যাটার তৈরি করে নিতে হবে। ৩. একটি ফ্রাইং প্যানে তেল গরম করে নিতে হবে। তারপর তাতে গোটা জিরে, গোটা সর্ষে, এক চিমটি হিং এবং কারি পাতা ফোড়ন দিয়ে সেই সিজনিংটি ব্যাটারে যোগ করে ভাল ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এতে পকোড়ার স্বাদ কয়েক গুণ বেড়ে যাবে।
প্রণালী:
১. প্রথমে একটি পাত্রে সুজি নিয়ে তার মধ্যে টক দই ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপরে আদা বাটা, কাঁচা লঙ্কা কুচি, ধনেপাতা ও কারি পাতা কুচি তার মধ্যে মেশাতে হবে। সমস্ত উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। 
২. এবার সেই মিশ্রণের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, গোটা জিরে এবং হিং দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর পরিমাণমতো জল ঢেলে একটা ব্যাটার তৈরি করে নিতে হবে।
৩. একটি ফ্রাইং প্যানে তেল গরম করে নিতে হবে। তারপর তাতে গোটা জিরে, গোটা সর্ষে, এক চিমটি হিং এবং কারি পাতা ফোড়ন দিয়ে সেই সিজনিংটি ব্যাটারে যোগ করে ভাল ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এতে পকোড়ার স্বাদ কয়েক গুণ বেড়ে যাবে।
advertisement
6/6
৪. এই ব্যাটারটি এভাবে মিনিট দশেক মতো রেখে দিতে হবে। যাতে ব্যাটারটিতে একটু ঘনত্ব আসে। এরপর সেই ব্যাটারে বেকিং সোডা যোগ করে ধীরে ধীরে মিশিয়ে নিতে হবে। ৫. এবার মাঝারি আঁচে একটি প্যান বসিয়ে তাতে তেল দিয়ে গরম করে নিতে হবে। তেল গরম হয়ে গেলে প্রস্তুত করা ব্যাটার থেকে অল্প অল্প করে পকোড়ার আকারে গরম তেলে ছাড়তে হবে। যতক্ষণ না তাতে সোনালি রঙ ধরছে এবং মুচমুচে হচ্ছে, ততক্ষণ ভাজতে হবে।  ৬. এরপর টম্যাটো স্যস অথবা গ্রিন চাটনির সঙ্গে পরিবেশন করা যাবে গরম গরম পকোড়া। সঙ্গে থাকবে গরম চা। তাহলেই জমে যাবে জলখাবারের পর্ব।
৪. এই ব্যাটারটি এভাবে মিনিট দশেক মতো রেখে দিতে হবে। যাতে ব্যাটারটিতে একটু ঘনত্ব আসে। এরপর সেই ব্যাটারে বেকিং সোডা যোগ করে ধীরে ধীরে মিশিয়ে নিতে হবে। 
৫. এবার মাঝারি আঁচে একটি প্যান বসিয়ে তাতে তেল দিয়ে গরম করে নিতে হবে। তেল গরম হয়ে গেলে প্রস্তুত করা ব্যাটার থেকে অল্প অল্প করে পকোড়ার আকারে গরম তেলে ছাড়তে হবে। যতক্ষণ না তাতে সোনালি রঙ ধরছে এবং মুচমুচে হচ্ছে, ততক্ষণ ভাজতে হবে। 
৬. এরপর টম্যাটো স্যস অথবা গ্রিন চাটনির সঙ্গে পরিবেশন করা যাবে গরম গরম পকোড়া। সঙ্গে থাকবে গরম চা। তাহলেই জমে যাবে জলখাবারের পর্ব।
advertisement
advertisement
advertisement