বাঙালি হেঁসেলে মুসুর ডালকে আমিষ খাবারের তকমা দেওয়ার একটা রীতি বহু দিন ধরেই প্রচলিত৷ ফলে কোনও প্রাণিহত্যা না হলেও, প্রাণিজ প্রোটিন না হয়েও আমিষ খাবার হিসেবে গণ্য হয় এই ডাল৷
2/ 8
ভেষজ প্রোটিন হলেও মুসুর ডালকে অ্যানিমাল প্রোটিন হিসেবে গণ্য করার প্রবণতা আছে অনেক রান্নাঘরেই৷ ফলে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হয়ে যায় মুসুরির ডাল৷
3/ 8
নিরামিষ আহার যাঁরা করেন তাঁদের ডায়েটে প্রোটিনের অন্যতম উৎস ডাল৷ মুগ, মুসুর, মটর, ছোলা, বিউলি, খেসারি-সহ সব ডাল থেকেই আমরা কম বেশি প্রোটিন পাই৷
4/ 8
কিন্তু মুসুর ডালে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি৷ মুসুর ডালে ২২.৩ ভাগ প্রোটিন থাকে৷ সয়াবিনে প্রোটিনের অংশ ৪৩ ভাগ৷
5/ 8
শুধু মুসুর ডালই নয়৷ প্রাণিজ উৎস না হলেও বেশ কিছু খাবারকে আমিষ হিসেবে ধরা হয়৷
6/ 8
পেঁয়াজ, রসুন, পুঁইশাক, মাসকলাই, গাজর, সয়াবিনের মতো খাবারগুলিও আমিষের পরিচয় পায়৷
7/ 8
এই খাবারগুলির উৎস ভেষজ হলেও প্রোটিনের পরিমাণ বেশি৷ ফলে এই খাবারগুলি আমিষ হিসেবে পরিগণিত হয়৷
8/ 8
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
Masoor Dal: মুসুর ডালকে কেন ‘আমিষ’ বলা হয়, জানুন সেই কারণ
বাঙালি হেঁসেলে মুসুর ডালকে আমিষ খাবারের তকমা দেওয়ার একটা রীতি বহু দিন ধরেই প্রচলিত৷ ফলে কোনও প্রাণিহত্যা না হলেও, প্রাণিজ প্রোটিন না হয়েও আমিষ খাবার হিসেবে গণ্য হয় এই ডাল৷