Knowledge Story: রাজা তো আম, বলুন তো ফলের 'রানী' কে...? প্রশ্ন শুনেই মাথা চুলকাচ্ছেন ৯৯%! আপনি জানেন 'ঠিক' উত্তরটা?

Last Updated:
Knowledge Story: মিষ্টি রসালো আম ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। কিন্তু ফলের একজন রাজা থাকলে অবশ্যই ফলের রানীও থাকবে, তাই না? আর সেই রানীর নামই 'ম্যাঙ্গোস্টিন'।
1/10
কোন ফলকে ফলের রাজা বলা হয়, তা আমরা সবাই জানি। হ্যাঁ, ফলের রাজা হল আম। কারণ এই ফলটি নিঃসন্দেহে বেশিরভাগ মানুষেরই প্রিয়। মিষ্টি রসালো আম ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। কিন্তু ফলের একজন রাজা থাকলে অবশ্যই ফলের রানীও থাকবে, তাই না? আর সেই রানীর নামই 'ম্যাঙ্গোস্টিন'।
কোন ফলকে ফলের রাজা বলা হয়, তা আমরা সবাই জানি। হ্যাঁ, ফলের রাজা হল আম। কারণ এই ফলটি নিঃসন্দেহে বেশিরভাগ মানুষেরই প্রিয়। মিষ্টি রসালো আম ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। কিন্তু ফলের একজন রাজা থাকলে অবশ্যই ফলের রানীও থাকবে, তাই না? আর সেই রানীর নামই 'ম্যাঙ্গোস্টিন'।
advertisement
2/10
অনেকেই হয়তো জানেন না কিন্তু 'ম্যাঙ্গোস্টিন' নামের গাব জাতীয় ফলকেই বলা হয় ফলের রানী। প্রধানত মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড প্রভৃতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলিতে পাওয়া যায় এই ফলটি। এই ফলটি স্বাদের দিক থেকে কিছুটা মিষ্টি, টক, রসালো এবং কিছুটা আঁশযুক্ত হয়ে থাকে। যা এককথায় "চমৎকার এবং সুস্বাদু"।
অনেকেই হয়তো জানেন না কিন্তু 'ম্যাঙ্গোস্টিন' নামের গাব জাতীয় ফলকেই বলা হয় ফলের রানী। প্রধানত মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড প্রভৃতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলিতে পাওয়া যায় এই ফলটি। এই ফলটি স্বাদের দিক থেকে কিছুটা মিষ্টি, টক, রসালো এবং কিছুটা আঁশযুক্ত হয়ে থাকে। যা এককথায় "চমৎকার এবং সুস্বাদু"।
advertisement
3/10
ম্যাঙ্গোস্টিন গাছগুলি ১০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত পৌঁছতে পারে এবং শুধুমাত্র ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বৃদ্ধি পায়। ফল আসতে গাছটি সাত থেকে নয় বছর পর্যন্ত সময় নিতে পারে এবং সেরা ফসলের জন্য আপনাকে দশ থেকে বিশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। এই ফলের বৈজ্ঞানিক নাম Garcinia mangostana।
ম্যাঙ্গোস্টিন গাছগুলি ১০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত পৌঁছতে পারে এবং শুধুমাত্র ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বৃদ্ধি পায়। ফল আসতে গাছটি সাত থেকে নয় বছর পর্যন্ত সময় নিতে পারে এবং সেরা ফসলের জন্য আপনাকে দশ থেকে বিশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। এই ফলের বৈজ্ঞানিক নাম Garcinia mangostana।
advertisement
4/10
এই 'ম্যাঙ্গোস্টিন' (গাব জাতীয় ফল) ফলটিকে ফলের রাণী উপাধি দিয়েছেন আমেরিকান প্ল্যান্ট এক্সপ্লোরার এবং উদ্ভিদবিদ ডেভিড ফেয়ারচাইল্ড। লেখক তাঁর বই এক্সপ্লোরিং ফর প্ল্যান্টস-এ ১৯০৩ সালে এই আখ্যা দিয়েছিলেন ম্যাঙ্গোস্টিনকে।
এই 'ম্যাঙ্গোস্টিন' (গাব জাতীয় ফল) ফলটিকে ফলের রাণী উপাধি দিয়েছেন আমেরিকান প্ল্যান্ট এক্সপ্লোরার এবং উদ্ভিদবিদ ডেভিড ফেয়ারচাইল্ড। লেখক তাঁর বই এক্সপ্লোরিং ফর প্ল্যান্টস-এ ১৯০৩ সালে এই আখ্যা দিয়েছিলেন ম্যাঙ্গোস্টিনকে।
advertisement
5/10
রিপোর্ট অনুসারে, ম্যাঙ্গোস্টিন ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন, যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়া ধীর করতে পারে।
রিপোর্ট অনুসারে, ম্যাঙ্গোস্টিন ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন, যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়া ধীর করতে পারে।
advertisement
6/10
এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি সাধারণ ঠান্ডা এবং ফ্লুর মতো অসুস্থতা থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এবং ক্যান্সার এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। এমনই অমূল্য গুণের আধার এই ফল।
এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি সাধারণ ঠান্ডা এবং ফ্লুর মতো অসুস্থতা থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এবং ক্যান্সার এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। এমনই অমূল্য গুণের আধার এই ফল।
advertisement
7/10
প্রসঙ্গত, ম্যাঙ্গোস্টিন থাইল্যান্ডের জাতীয় ফল, এবং এর বাইরের স্তরটি বেগুনি রঙের হয় আর ভিতরের অংশটি একটু সাদাটে হয় যা বীজ-সহ দু-ভাগে বিভক্ত থাকে।
প্রসঙ্গত, ম্যাঙ্গোস্টিন থাইল্যান্ডের জাতীয় ফল, এবং এর বাইরের স্তরটি বেগুনি রঙের হয় আর ভিতরের অংশটি একটু সাদাটে হয় যা বীজ-সহ দু-ভাগে বিভক্ত থাকে।
advertisement
8/10
এই ফলটি ভারতে বিভিন্ন নামে পরিচিত, যেমন হিন্দিতে 'মাঙ্গুস্তান', মালায়ালামে 'কাট্টাম্পি', মারাঠিতে 'কোকাম', কন্নড় ভাষায় 'হান্নু' এবং বাংলায় 'বাও'।
এই ফলটি ভারতে বিভিন্ন নামে পরিচিত, যেমন হিন্দিতে 'মাঙ্গুস্তান', মালায়ালামে 'কাট্টাম্পি', মারাঠিতে 'কোকাম', কন্নড় ভাষায় 'হান্নু' এবং বাংলায় 'বাও'।
advertisement
9/10
ম্যাঙ্গোস্টিন ছিলেন ব্রিটেনের রানী ভিক্টোরিয়ার প্রিয়। প্রতিবেদনে বলা হয় যে রানি তাকে ১০০ পাউন্ড স্টার্লিং পুরষ্কার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
ম্যাঙ্গোস্টিন ছিলেন ব্রিটেনের রানী ভিক্টোরিয়ার প্রিয়। প্রতিবেদনে বলা হয় যে রানি তাকে ১০০ পাউন্ড স্টার্লিং পুরষ্কার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
advertisement
10/10
অন্য একটি খবরে জানা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই ফল নিষিদ্ধ করেছে কারণ রিপোর্টে বলা হয় এটি এশিয়ান মাছি বৃদ্ধির একটি প্রধান কারণ। তবে ২০০৭ সালে সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।
অন্য একটি খবরে জানা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই ফল নিষিদ্ধ করেছে কারণ রিপোর্টে বলা হয় এটি এশিয়ান মাছি বৃদ্ধির একটি প্রধান কারণ। তবে ২০০৭ সালে সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement