Food timing tips: কটায় ব্রেকফাস্ট, কখন লাঞ্চ? জানুন খাওয়া দাওয়ার সঠিক নিয়ম, ঝুঁকি কমবে সুগার-স্ট্রোকের

আমেরিকার ইলিনয়েসের ডেলনর হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত ডায়েটিশিয়ান অদ্রা উইলসন জানিয়েছেন, সময় মতো না খেলেই অতিরিক্ত খিদের কারণে অনেকেই বেশি খেয়ে ফেলেন৷ এই সমস্যা কাটানোর জন্য তাই খাওয়ার সময় বেঁধে নেওয়া উচিত৷

আমেরিকার ইলিনয়েসের ডেলনর হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত ডায়েটিশিয়ান অদ্রা উইলসন জানিয়েছেন, সময় মতো না খেলেই অতিরিক্ত খিদের কারণে অনেকেই বেশি খেয়ে ফেলেন৷ এই সমস্যা কাটানোর জন্য তাই খাওয়ার সময় বেঁধে নেওয়া উচিত৷

দিনে খাওয়া দাওয়ার শুরুটা হয় প্রাতঃরাশ দিয়ে৷ চেষ্টা করুন, ঘুম থেকে ওঠার এক ঘণ্টার মধ্যে প্রাতঃরাশ সেরে ফেলার৷ অনেকেই এমন সময় প্রাতঃরাশ করেন, যার ফলে মধ্যাহ্নভোজেও দেরি হয়ে যায়৷

যখন প্রাতঃরাশ করছেন, চেষ্টা করুন তার চার থেকে পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে মধ্যাহ্নভোজ সেরে ফেলার৷ অর্থাৎ, সকাল ৮ টায় প্রাতঃরাশ করলে বেলা একটার মধ্যে মধ্যাহ্নভোজ সারার চেষ্টা করুন৷

যদি দেখা যায়, প্রাতঃরাশ এবং মধ্যাহ্নভোজের মধ্যে তফাত চার-পাঁচ ঘণ্টারও বেশি হয়ে যাচ্ছে, তাহলে তার মাঝে হালকা কিছু খেয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন৷

যদি দেখা যায়, প্রাতঃরাশ এবং মধ্যাহ্নভোজের মধ্যে তফাত চার-পাঁচ ঘণ্টারও বেশি হয়ে যাচ্ছে, তাহলে তার মাঝে হালকা কিছু খেয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন৷

সারাদিন ঠিক মতো না খাওয়ার ফলে অনেকেই রাতের খাবার খাওয়ার সময় বেশি খেয়ে ফেলেন৷ এই প্রবণতা আটকাতেও সময়ে খাওয়া দরকার৷

দু বার খাওয়ার মাঝে চার-পাঁচ ঘণ্টার ফারাক থাকাই আদর্শ৷ তাই মধ্যাহ্নভোজের কয়েক ঘণ্টার পর কিছু খেয়ে নেওয়া উচিত৷

আবার বিকেল বা সন্ধের সেই হাল্কা খাওয়া দাওয়ার চার-পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে নৈশাহার সেরে ফেলা উচিত৷

সময় মেনে খেলে টাইপ টু ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, হৃদযন্ত্রের মতো সমস্যার ঝুঁকি অনেকটাই কমে৷

ডায়েট অনেক ধরনেরই হয়৷ যেমন কিছু ডায়েটে কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়ার উপরে জোর দেওয়া হয়, আবার কিছু ডায়েটে সময়ে খাওয়ার উপর৷ nter

তবে ডায়েট যে ধরনেরই হোক না কেন, দৈনন্দিন জীবনের চাপ, ব্যস্ততা সামলে এই ডায়েট মেনে চলা সত্যিই কঠিন৷