Kissing Health Benefits: কেন ঠোঁটে-ঠোঁটে ব্যারিকেড প্রয়োজন? চুমু খেলে শরীরে কী হয় জানেন? বিজ্ঞানটা জানলে চমকে যাবেন!
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Kissing Health Benefits: চুম্বনের মাধ্যমে ঠিক কী অনুভূতি বিনিময় হয়, তা জেনে নেওয়া যাক। তার থেকেই বোঝা যাবে, কেন চুম্বন এত জনপ্রিয়...
advertisement
advertisement
চিকিৎসক থেকে শুরু করে সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা প্রত্যেকেই বলে থাকেন, আমাদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক ভাগে অন্তরঙ্গ হওয়া খুবই জরুরি৷ সেটা শুধুমাত্র যৌন সম্পর্ক স্থাপনই নয়, সাধারণ আদর, জড়িয়ে ধরা অর্থাৎ, আলিঙ্গন এবং অবশ্যই চুমু খাওয়াও তার মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
advertisement
চিকিৎসক থেকে শুরু করে সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা প্রত্যেকেই বলে থাকেন, আমাদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক ভাগে অন্তরঙ্গ হওয়া খুবই জরুরি৷ সেটা শুধুমাত্র যৌন সম্পর্ক স্থাপনই নয়, সাধারণ আদর, জড়িয়ে ধরা অর্থাৎ, আলিঙ্গন এবং অবশ্যই চুমু খাওয়াও তার মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
advertisement
ফ্যামিলি থেরাপিস্ট জন গটম্যান তাঁর স্ত্রী, পেশায় সাইকোলজিস্ট জুলি সোয়ার্ৎজ গটম্যানের সঙ্গে যৌথ ভাবে একটি ‘কিসিং রুল’ প্রবর্তন করেন৷ সেই নীতির নাম হল ‘সিক্স সেকেন্ড কিস রুল’৷ এই রুল বলে, প্রতিটি দম্পতির উচিত দিনে অন্তত ৬ সেকেন্ড সঙ্গীকে চুমু খাওয়া৷ শুধু তাই নয়, দিনে কতবার চুমু খেলে শরীর-মন সুস্থ থাকে, সে সম্পর্কেও রয়েছে নির্দিষ্ট তথ্য৷
advertisement
চুমু খেলে মানসিক তৃপ্তির সঙ্গে সঙ্গে আরও একটা স্বাস্থ্যকর দিকের কথা সামনে এনেছেন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা। লস অ্যাঞ্জেলেসের গবেষক জাইয়া কিন্সবাক-ও এই গবেষণাকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার এই গবেষকদের মতে, কেবলমাত্র হৃদস্পন্দন ঠিক রাখা বা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করাই নয়, শরীর মেদহীন রাখতেও চুমুই হতে পারে আপনার অস্ত্র!
advertisement
গবেষকদের মতে, নিয়মিত চুমুতে ‘ফিল গুড’ হরমোনদের ক্ষরণ বাড়ায়। ফলে, শরীরে অবাঞ্ছিত মেদ ঘাঁটি গাড়তে পারে না। বরং অনিয়মের কারণে যেটুকু মেদ জমে, তা-ও গলে যায় সহজেই। চুমুর এমন উপকারকে ‘মিষ্টি আশীর্বাদ’ বলে ব্যাখ্যা করেছেন জাইয়া। তাঁর মতে, ‘স্মুচিং’ বা গভীর চুমু, সুস্থ থাকার মাপকাঠি। গাঢ় চুমুর ক্ষেত্রে প্রতি মিনিটে ৪-৬ ক্যালোরি ঝরতে পারে। কতটা আন্তরিকতার সঙ্গে ও কত ক্ষণ একটানা চুমু খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করবে কতটা ক্যালোরি ঝরবে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
চুম্বনের সঙ্গে পরিচয় ঘটে জন্মের পরেই। স্তন্যপানের সময় থেকেই চুম্বন পক্রিয়া চিনে নেয় শিশু। তার মাধ্যমে মায়ের সঙ্গে গভীর যোগাযোগ স্থাপন হয়। অন্যান্য প্রাণীদের মধ্যে মুখে করে খাবার এনে সন্তানকে খাওয়ানোর চল রয়েছে। এ ভাবেই ছোট থেকে ঠোঁটে ঠোঁট ছুঁয়ে কাছে আসা শুরু। ঠোঁট হল শরীরের সবচেয়ে অনুভূতিশীল অঙ্গের মধ্যে একটি। তার স্পর্শে ভালবাসা, ভাল লাগা প্রকাশ পায় সহজে।