Kidney Stone: এই পাঁচ খাবার খেলেই কিডনিতে পাথর হবে! ডেকে আনবে মারণ রোগ! ভুলেও খাবেন না

Last Updated:
Foods That Increase Kidney Stones: আজকাল অনেকেই কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভোগেন। কিডনিতে পাথর যে কোনও বয়সে হতে পারে। শুধুমাত্র পর্যাপ্ত পরিমাণ জল না-খাওয়া নয় ৷ কিছু খাবারেও হতে পারে কিডনির সমস্যা ৷
1/9
কিডনি অর্থাৎ, বৃক্ক আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ৷ হৃৎপিণ্ড, লিভার বা যকৃৎ কিংবা ফুসফুসের মতোই৷ এই কিডনি আমাদের শরীর থেকে যাবতীয় তরল বর্জ্য আমাদের শরীরের বাইরে বের করে৷ আজকাল অনেকেই কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভোগেন। কিডনিতে পাথর যে কোনও বয়সে হতে পারে। কিডনিতে স্টোন বাড়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, কিন্তু মূলত আমরা নিজেরাই এর জন্য দায়ী। আমাদের খাদ্যাভ্যাসই এর প্রধান কারণ।
কিডনি অর্থাৎ, বৃক্ক আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ৷ হৃৎপিণ্ড, লিভার বা যকৃৎ কিংবা ফুসফুসের মতোই৷ এই কিডনি আমাদের শরীর থেকে যাবতীয় তরল বর্জ্য আমাদের শরীরের বাইরে বের করে৷ আজকাল অনেকেই কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভোগেন। কিডনিতে পাথর যে কোনও বয়সে হতে পারে। কিডনিতে স্টোন বাড়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, কিন্তু মূলত আমরা নিজেরাই এর জন্য দায়ী। আমাদের খাদ্যাভ্যাসই এর প্রধান কারণ।
advertisement
2/9
 কিডনি যখন অত্যধিক অ্যাসিডিক হয়ে যায়, তখন স্টোন তৈরি হতে শুরু করে। আর যখন শরীরে অতিরিক্ত অক্স্যালেট বা ফসফেট তৈরি হতে থাকে, তখনও কিডনি স্টোন তৈরি হতে পারে। ফসফেট কিডনিতে ক্যালসিয়ামের সাথে মিশে কিডনি স্টোন হিসেবে জমা হতে শুরু করে। এটি সাধারণত তখন ঘটে, যখন আমরা বেশি অক্স্যালেটযুক্ত খাবার খেতে শুরু করি। বেশ কিছু খাবার আছে, যেগুলি কিডনি স্টোন বাড়াতে সহায়ক।
কিডনি যখন অত্যধিক অ্যাসিডিক হয়ে যায়, তখন স্টোন তৈরি হতে শুরু করে। আর যখন শরীরে অতিরিক্ত অক্স্যালেট বা ফসফেট তৈরি হতে থাকে, তখনও কিডনি স্টোন তৈরি হতে পারে। ফসফেট কিডনিতে ক্যালসিয়ামের সাথে মিশে কিডনি স্টোন হিসেবে জমা হতে শুরু করে। এটি সাধারণত তখন ঘটে, যখন আমরা বেশি অক্স্যালেটযুক্ত খাবার খেতে শুরু করি। বেশ কিছু খাবার আছে, যেগুলি কিডনি স্টোন বাড়াতে সহায়ক।
advertisement
3/9
নুন: কিডনির জন্য অতিরিক্ত নুন খুবই ক্ষতিকর। বেশি নুন খেলে এটি শরীরে ক্যালসিয়ামের স্তর বাড়িয়ে দেয়, যা কিডনিতে ক্যালসিয়াম জমে স্টোন তৈরির কারণ হতে পারে। তাই কিডনিতে স্টোন এড়াতে অতিরিক্ত নুন খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
নুন: কিডনির জন্য অতিরিক্ত নুন খুবই ক্ষতিকর। বেশি নুন খেলে এটি শরীরে ক্যালসিয়ামের স্তর বাড়িয়ে দেয়, যা কিডনিতে ক্যালসিয়াম জমে স্টোন তৈরির কারণ হতে পারে। তাই কিডনিতে স্টোন এড়াতে অতিরিক্ত নুন খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
advertisement
4/9
অক্স্যালেটযুক্ত খাবার: যদি আপনি অতিরিক্ত অক্স্যালেটযুক্ত খাবার খান, তাহলে কিডনিতে স্টোন তৈরি হতে পারে। যেমন পালং শাক, চকলেট, চা, বিট, সোয়িস চার্ড, শাকসবজি, মিষ্টি আলু, এবং বাদাম এগুলোর মধ্যে অক্স্যালেট বেশি থাকে, যা ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিশে কিডনি স্টোন তৈরি করতে পারে। এই স্টোন সাধারণত ক্যালসিয়াম অক্স্যালেটেরই হয়। সুতরাং, এই ধরনের খাবারের সীমিত পরিমাণে সেবন করা উচিত।
অক্স্যালেটযুক্ত খাবার: যদি আপনি অতিরিক্ত অক্স্যালেটযুক্ত খাবার খান, তাহলে কিডনিতে স্টোন তৈরি হতে পারে। যেমন পালং শাক, চকলেট, চা, বিট, সোয়িস চার্ড, শাকসবজি, মিষ্টি আলু, এবং বাদাম এগুলোর মধ্যে অক্স্যালেট বেশি থাকে, যা ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিশে কিডনি স্টোন তৈরি করতে পারে। এই স্টোন সাধারণত ক্যালসিয়াম অক্স্যালেটেরই হয়। সুতরাং, এই ধরনের খাবারের সীমিত পরিমাণে সেবন করা উচিত।
advertisement
5/9
মদ্যপান: অতিরিক্ত মদ্যপান ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে প্রস্রাবে অতিরিক্ত খনিজ জমা হতে শুরু করে। এসব খনিজ কিডনি স্টোন তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। তাই মদ্যপান এড়ানো উচিত।
মদ্যপান: অতিরিক্ত মদ্যপান ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে প্রস্রাবে অতিরিক্ত খনিজ জমা হতে শুরু করে। এসব খনিজ কিডনি স্টোন তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। তাই মদ্যপান এড়ানো উচিত।
advertisement
6/9
ফলের জুস এবং চিনি: অতিরিক্ত চিনি এবং ফলের রস খাওয়া শরীরে ক্যালসিয়াম ও অক্স্যালেটের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে, যা স্টোনের সৃষ্টি করতে সহায়ক। তাই রসের মধ্যে অতিরিক্ত চিনি বা চিনি মিশিয়ে না খাওয়া ভাল। রস কম খাওয়া উচিত এবং এক গ্লাস রস খাওয়া ক্ষতিকর নয়, তবে ফল খাওয়া অনেক ভাল।
ফলের জুস এবং চিনি: অতিরিক্ত চিনি এবং ফলের রস খাওয়া শরীরে ক্যালসিয়াম ও অক্স্যালেটের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে, যা স্টোনের সৃষ্টি করতে সহায়ক। তাই রসের মধ্যে অতিরিক্ত চিনি বা চিনি মিশিয়ে না খাওয়া ভাল। রস কম খাওয়া উচিত এবং এক গ্লাস রস খাওয়া ক্ষতিকর নয়, তবে ফল খাওয়া অনেক ভাল।
advertisement
7/9
হাই প্রোটিন ডায়েট: বেশি পরিমাণে প্রোটিনযুক্ত খাবার কিডনির জন্য ক্ষতিকর ৷ মাংস এবং অন্যান্য উচ্চ প্রোটিন খাদ্যের অতিরিক্ত সেবন পেশাবের pH পরিবর্তন করতে পারে এবং কিডনিতে ইউরিক অ্যাসিড স্টোন তৈরি করতে পারে।
হাই প্রোটিন ডায়েট: বেশি পরিমাণে প্রোটিনযুক্ত খাবার কিডনির জন্য ক্ষতিকর ৷ মাংস এবং অন্যান্য উচ্চ প্রোটিন খাদ্যের অতিরিক্ত সেবন পেশাবের pH পরিবর্তন করতে পারে এবং কিডনিতে ইউরিক অ্যাসিড স্টোন তৈরি করতে পারে।
advertisement
8/9
প্রক্রিয়াজাত খাবার: কিডনি সুস্থ রাখতে বিশেষজ্ঞরা জানান, যতটা সম্ভব প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল। বিশেষ করে ফাস্ট ফুডের পাশাপাশি ভাজা জাতীয় খাবার কমাতে হবে। কারণ এসব খাবারও কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
প্রক্রিয়াজাত খাবার: কিডনি সুস্থ রাখতে বিশেষজ্ঞরা জানান, যতটা সম্ভব প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল। বিশেষ করে ফাস্ট ফুডের পাশাপাশি ভাজা জাতীয় খাবার কমাতে হবে। কারণ এসব খাবারও কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
advertisement
9/9
সফট ড্রিঙ্কস বা কোল্ড ড্রিঙ্কস: কোল্ড ড্রিঙ্কসকের অতিরিক্ত সেবন কিডনি স্টোন বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। কোল্ড ড্রিঙ্কসকে ফসফোরিক অ্যাসিড থাকে, যা কিডনি স্টোনের বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। সুতরাং, কখনই বেশি পরিমাণে কোল্ড ড্রিঙ্কস খাওয়া উচিত নয়। এই খাবারগুলি কিডনি স্টোন বাড়ানোর জন্য দায়ী হতে পারে, তাই কিডনির স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে এই খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া উচিত।
সফট ড্রিঙ্কস বা কোল্ড ড্রিঙ্কস: কোল্ড ড্রিঙ্কসকের অতিরিক্ত সেবন কিডনি স্টোন বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। কোল্ড ড্রিঙ্কসকে ফসফোরিক অ্যাসিড থাকে, যা কিডনি স্টোনের বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। সুতরাং, কখনই বেশি পরিমাণে কোল্ড ড্রিঙ্কস খাওয়া উচিত নয়। এই খাবারগুলি কিডনি স্টোন বাড়ানোর জন্য দায়ী হতে পারে, তাই কিডনির স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে এই খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement