Kidney: রক্তে 'ক্যালসিয়াম' বাড়লে 'কিডনিতে স্টোন'-এর ঝুঁকি বাড়ে, ডায়াবেটিকরাও 'রিস্ক-জোন'-এ, কোন কোন উপসর্গ দেখলেই সাবধান হবেন? পড়ুন

Last Updated:
চিকিৎসকেরা বলছেন, কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল জল কম খাওয়া। তা ছাড়া বাড়তি মেদ জমা, বিশেষ কিছু ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, ডায়াবেটিস থাকলেও কিডনিতে পাথর জমতে পারে
1/11
মিনারেল ও অন্যান্য পদার্থ জমা হয়ে ইউরিন্যারি ট্র্যাক্টে পাথর সৃষ্টি করে। পাথর খুব ছোট হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মূত্রের সঙ্গেই বার হয়ে যায়। কিন্তু সেই প্রক্রিয়া খুব যন্ত্রণাদায়ক। পাথর বড় আকারের হলে, ইউরিন্যারি ট্র্যাক্ট দিয়ে স্বাভাবিক মূত্র চলাচলে বাধা আসে। তখন চিকিৎসকের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া উপায় নেই।
মিনারেল ও অন্যান্য পদার্থ জমা হয়ে ইউরিন্যারি ট্র্যাক্টে পাথর সৃষ্টি করে। পাথর খুব ছোট হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মূত্রের সঙ্গেই বার হয়ে যায়। কিন্তু সেই প্রক্রিয়া খুব যন্ত্রণাদায়ক। পাথর বড় আকারের হলে, ইউরিন্যারি ট্র্যাক্ট দিয়ে স্বাভাবিক মূত্র চলাচলে বাধা আসে। তখন চিকিৎসকের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া উপায় নেই।
advertisement
2/11
চিকিৎসকেরা বলছেন, কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল জল কম খাওয়া। তা ছাড়া বাড়তি মেদ জমা, বিশেষ কিছু ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, ডায়াবেটিস থাকলেও কিডনিতে পাথর জমতে পারে। কোন কোন উপসর্গ কিডনিতে স্টোনের জানান দেয়?
চিকিৎসকেরা বলছেন, কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল জল কম খাওয়া। তা ছাড়া বাড়তি মেদ জমা, বিশেষ কিছু ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, ডায়াবেটিস থাকলেও কিডনিতে পাথর জমতে পারে। কোন কোন উপসর্গ কিডনিতে স্টোনের জানান দেয়?
advertisement
3/11
কিডনিতে পাথর হওয়ার মূল উপসর্গ হল, পিঠের দিকে পাঁজরের দু’পাশে তীব্র যন্ত্রণা
কিডনিতে পাথর হওয়ার মূল উপসর্গ হল, পিঠের দিকে পাঁজরের দু’পাশে তীব্র যন্ত্রণা
advertisement
4/11
ঘন ঘন তলপেটে ব্যথাও কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত হতে পারে
ঘন ঘন তলপেটে ব্যথাও কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত হতে পারে
advertisement
5/11
কিডনিতে পাথর জমলে ঘন ঘন প্রস্রাব পায়, প্রস্রাবের সময়ে কিংবা পরে জ্বালা হয়। অনেকসময় প্রস্রাব ঠিকমতো হয় না। প্রস্রাবে দুর্গন্ধ, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্তপাতও কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত দেয়।
কিডনিতে পাথর জমলে ঘন ঘন প্রস্রাব পায়, প্রস্রাবের সময়ে কিংবা পরে জ্বালা হয়। অনেকসময় প্রস্রাব ঠিকমতো হয় না। প্রস্রাবে দুর্গন্ধ, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্তপাতও কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত দেয়।
advertisement
6/11
কিছু খেলেই বমি বমিভাব, মাথা ঘোরানো, কিডনিতে পাথর জমার লক্ষণ হতে পারে।
কিছু খেলেই বমি বমিভাব, মাথা ঘোরানো, কিডনিতে পাথর জমার লক্ষণ হতে পারে।
advertisement
7/11
কিডনিতে পাথর জমলে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসতে পারে।
কিডনিতে পাথর জমলে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসতে পারে।
advertisement
8/11
চিকিৎসকেরা কিন্তু বলছেন, কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল জল কম খাওয়া। তা ছাড়া স্থূলত্ব, বিশেষ কিছু ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস থাকলেও কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
চিকিৎসকেরা কিন্তু বলছেন, কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল জল কম খাওয়া। তা ছাড়া স্থূলত্ব, বিশেষ কিছু ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস থাকলেও কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
advertisement
9/11
যাঁরা বেশি প্রাণিজ প্রোটিন খান, খুব বেশি তেলমশলা, প্রক্রিয়াজাত খাবার খান, মদ্যপান করেন, নরম পানীয়, বেশি মিষ্টি দেওয়া প্যাকেটজাত পানীয় খান, তাঁদের কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বেশি।
যাঁরা বেশি প্রাণিজ প্রোটিন খান, খুব বেশি তেলমশলা, প্রক্রিয়াজাত খাবার খান, মদ্যপান করেন, নরম পানীয়, বেশি মিষ্টি দেওয়া প্যাকেটজাত পানীয় খান, তাঁদের কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বেশি।
advertisement
10/11
অতিরিক্ত উদ্বেগ, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা থেকে ভ্যাসোপ্রেসিন নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মূত্রের ঘনত্ব বাড়িয়ে দেয়। ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
অতিরিক্ত উদ্বেগ, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা থেকে ভ্যাসোপ্রেসিন নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মূত্রের ঘনত্ব বাড়িয়ে দেয়। ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
advertisement
11/11
রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে, কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে। নুন বা খাবারে সোডিয়ামের মাত্রা কমিয়ে প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে, কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে। নুন বা খাবারে সোডিয়ামের মাত্রা কমিয়ে প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
advertisement
advertisement
advertisement