Kalimpong: স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে ডেস্টিনেশন 'কাশ্যেম', কালিম্পংয়ের লুকোনো 'রত্ন', অচেনা পাহাড়ি হ্যামলেটে ঘুরে আসুন

Last Updated:
Kalimpong: কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ২৪ কিলোমিটার দূরে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০০ ফুট উঁচু পাহাড় চূড়ায় বসে আছে ছোট্ট গ্রাম কাশ্যেম। শহরের কোলাহল ছেড়ে এখানে এলেই বদলে যায় বাতাসের গন্ধ, চা, পাইন ও ভেজা মাটির মিশ্র সুবাস। চারপাশে ঘন বন, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা আর দূরে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য যেন স্বপ্নের মতো চোখের সামনে ধরা দেয়।
1/8
*কালিম্পং, ঋত্বিক ভট্টাচার্য: কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ২৪ কিলোমিটার দূরে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০০ ফুট উঁচু পাহাড় চূড়ায় বসে আছে ছোট্ট গ্রাম কাশ্যেম। শহরের কোলাহল ছেড়ে এখানে এলেই বদলে যায় বাতাসের গন্ধ, চা, পাইন ও ভেজা মাটির মিশ্র সুবাস। চারপাশে ঘন বন, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা আর দূরে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য যেন স্বপ্নের মতো চোখের সামনে ধরা দেয়।
*কালিম্পং, ঋত্বিক ভট্টাচার্য: কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ২৪ কিলোমিটার দূরে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০০ ফুট উঁচু পাহাড় চূড়ায় বসে আছে ছোট্ট গ্রাম কাশ্যেম। শহরের কোলাহল ছেড়ে এখানে এলেই বদলে যায় বাতাসের গন্ধ, চা, পাইন ও ভেজা মাটির মিশ্র সুবাস। চারপাশে ঘন বন, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা আর দূরে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য যেন স্বপ্নের মতো চোখের সামনে ধরা দেয়।
advertisement
2/8
*সকালে ঘুম ভাঙে অচেনা পাখির ডাক ও কুয়াশায় মোড়া সবুজের আচ্ছাদনে। গ্রামের কেন্দ্রেই আছে একটি ছোট গির্জা, খেলার মাঠ, আর স্থানীয় এক বাসিন্দার উদ্যোগে গড়ে ওঠা আরামদায়ক হোমস্টে। এখানকার সরলতা আর নির্জনতা একে উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ পর্যটন স্পটগুলোর তালিকায় তুলে দেয়। ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য।
*সকালে ঘুম ভাঙে অচেনা পাখির ডাক ও কুয়াশায় মোড়া সবুজের আচ্ছাদনে। গ্রামের কেন্দ্রেই আছে একটি ছোট গির্জা, খেলার মাঠ, আর স্থানীয় এক বাসিন্দার উদ্যোগে গড়ে ওঠা আরামদায়ক হোমস্টে। এখানকার সরলতা আর নির্জনতা একে উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ পর্যটন স্পটগুলোর তালিকায় তুলে দেয়। ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য।
advertisement
3/8
*কাশ্যেমের মূল আকর্ষণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। রয়েছে একটি পুরনো গির্জা, জলপ্রপাত ঘিরে সাজানো পার্ক এবং ব্রিটিশ আমলের পরিত্যক্ত সিনকোনা প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র। চারপাশের জঙ্গলে ছোট ট্রেকের সুযোগ আছে, আর হোমস্টের বারান্দায় বসে উপভোগ করতে পারেন কাঞ্চনজঙ্ঘার রঙ বদলের খেলায়।
*কাশ্যেমের মূল আকর্ষণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। রয়েছে একটি পুরনো গির্জা, জলপ্রপাত ঘিরে সাজানো পার্ক এবং ব্রিটিশ আমলের পরিত্যক্ত সিনকোনা প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র। চারপাশের জঙ্গলে ছোট ট্রেকের সুযোগ আছে, আর হোমস্টের বারান্দায় বসে উপভোগ করতে পারেন কাঞ্চনজঙ্ঘার রঙ বদলের খেলায়।
advertisement
4/8
*ডেলো পার্ক, হনুমান মন্দির, গুরু পদ্মসম্ভব মূর্তি, রামধুরা, ইচ্চে গাঁও, সিলেরি গাঁও, সবই কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে। একটু সময় নিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন কালিম্পংয়ের দূরপিন দারা, পেডঙের দামসাং দুর্গের ধ্বংসাবশেষ, কিংবা রহস্যময় ব্রিটিশ বাংলো ঘেরা জলসা ভিউপয়েন্ট।
*ডেলো পার্ক, হনুমান মন্দির, গুরু পদ্মসম্ভব মূর্তি, রামধুরা, ইচ্চে গাঁও, সিলেরি গাঁও, সবই কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে। একটু সময় নিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন কালিম্পংয়ের দূরপিন দারা, পেডঙের দামসাং দুর্গের ধ্বংসাবশেষ, কিংবা রহস্যময় ব্রিটিশ বাংলো ঘেরা জলসা ভিউপয়েন্ট।
advertisement
5/8
*কাশ্যেমে এসে আপনাকে তাড়া করবে না সময়। চাইলে বনের ভেতর পাখি দেখতে দেখতে হাঁটতে পারেন, চাইলে গাড়ি ভাড়া করে আশপাশ ঘুরে নিতে পারেন। সন্ধ্যায় হোমস্টের বারান্দায় বসে বারবিকিউ, পাহাড়ি আলো আর চাঁদের আলোয় স্নান করা কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য, সব মিলিয়ে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা।
*কাশ্যেমে এসে আপনাকে তাড়া করবে না সময়। চাইলে বনের ভেতর পাখি দেখতে দেখতে হাঁটতে পারেন, চাইলে গাড়ি ভাড়া করে আশপাশ ঘুরে নিতে পারেন। সন্ধ্যায় হোমস্টের বারান্দায় বসে বারবিকিউ, পাহাড়ি আলো আর চাঁদের আলোয় স্নান করা কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য, সব মিলিয়ে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা।
advertisement
6/8
*নিকটতম রেলস্টেশন নিউ জলপাইগুড়ি (এনজেপি) এবং বিমানবন্দর বাগডোগরা। সেখান থেকে কালিম্পং বা রংপো পর্যন্ত গাড়ি, তারপর ১৫–২৪ কিলোমিটার পথ গাড়ি ভাড়া করে পৌঁছনো যায় কাশ্যেম।
*নিকটতম রেলস্টেশন নিউ জলপাইগুড়ি (এনজেপি) এবং বিমানবন্দর বাগডোগরা। সেখান থেকে কালিম্পং বা রংপো পর্যন্ত গাড়ি, তারপর ১৫–২৪ কিলোমিটার পথ গাড়ি ভাড়া করে পৌঁছনো যায় কাশ্যেম।
advertisement
7/8
*কাশ্যেমে মাত্র কয়েকটি হোমস্টে আছে। এখানকার ঘরগুলোতে সংযুক্ত বাথরুম, গরম জল, খোলা বারান্দা ও পাহাড়ের দৃশ্য উপভোগের সুযোগ মেলে। খাবার পুরোপুরি ঘরে তৈরি ও তাজা, যা স্থানীয় স্বাদের এক অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়।
*কাশ্যেমে মাত্র কয়েকটি হোমস্টে আছে। এখানকার ঘরগুলোতে সংযুক্ত বাথরুম, গরম জল, খোলা বারান্দা ও পাহাড়ের দৃশ্য উপভোগের সুযোগ মেলে। খাবার পুরোপুরি ঘরে তৈরি ও তাজা, যা স্থানীয় স্বাদের এক অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়।
advertisement
8/8
*এই স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে যদি ভিড় এড়িয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে যেতে চান, তবে কাশ্যেম আপনাকে দেবে নীরবতা, সৌন্দর্য আর এক অবিস্মরণীয় পাহাড়ি ছুটি।
*এই স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে যদি ভিড় এড়িয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে যেতে চান, তবে কাশ্যেম আপনাকে দেবে নীরবতা, সৌন্দর্য আর এক অবিস্মরণীয় পাহাড়ি ছুটি।
advertisement
advertisement
advertisement