Kalimpong News: চেনা পাহাড় নয়! অফবিট লোকেশন খুঁজছেন? এ বছর ছুটিতে ঘুরে আসুন সামালবঙ

Last Updated:
গ্রাম থেকে মাত্র দু’মিনিট হেঁটে পৌঁছনো যায় সামালবঙ ভিউ পয়েন্ট (রাইদাঁড়া)-তে। এটি একটি ডেড এন্ড পয়েন্ট, যেখানে বসে উপভোগ করা যায় অপূর্ব সূর্যাস্ত, ঘন জঙ্গল, পাহাড়ি ফুল, পাখির ডাক আর নিচে বয়ে চলা নদীর মৃদু সুর। ভাগ্য সহায় হলে দেখা মিলতে পারে ময়ূরেরও।
1/5
বড়দিনের ছুটি আর নতুন বছরের আগমনের এই উৎসবমুখর সময়ে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করেছেন? পাহাড়ি চেনা গন্তব্য আর নয়..! রইল একটি অফবিট গন্তব্যের খোঁজ। সুন্দরী সামালবঙ- কালিম্পংয়ের অফবিট স্বপ্নগ্রাম, যেখানে প্রকৃতিই প্রধান আকর্ষণ শহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে, পাহাড়ের বুক জুড়ে লুকিয়ে আছে এক শান্ত স্বপ্নভূমি সামালবঙ।
বড়দিনের ছুটি আর নতুন বছরের আগমনের এই উৎসবমুখর সময়ে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করেছেন? পাহাড়ি চেনা গন্তব্য আর নয়..! রইল একটি অফবিট গন্তব্যের খোঁজ। সুন্দরী সামালবঙ- কালিম্পংয়ের অফবিট স্বপ্নগ্রাম, যেখানে প্রকৃতিই প্রধান আকর্ষণশহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে, পাহাড়ের বুক জুড়ে লুকিয়ে আছে এক শান্ত স্বপ্নভূমি সামালবঙ।
advertisement
2/5
মাত্র ২–৩ দিনের ছুটিতে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে চাইলে কালিম্পংয়ের এই অফবিট গ্রামটি হয়ে উঠতে পারে আদর্শ গন্তব্য। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৫২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সামালবঙ, শীতকালে যখন তাপমাত্রা নেমে আসে প্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, তখন এই গ্রাম যেন আরও মোহনীয় হয়ে ওঠে। কালিম্পং শহর থেকে প্রায় ২৮ কিমি এবং নিউ জলপাইগুড়ি থেকে আনুমানিক ৬৩ কিমি দূরত্বে অবস্থিত এই জায়গা এখনও ভিড়-ভাট্টা থেকে অনেকটাই মুক্ত।
মাত্র ২–৩ দিনের ছুটিতে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে চাইলে কালিম্পংয়ের এই অফবিট গ্রামটি হয়ে উঠতে পারে আদর্শ গন্তব্য। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৫২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সামালবঙ, শীতকালে যখন তাপমাত্রা নেমে আসে প্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, তখন এই গ্রাম যেন আরও মোহনীয় হয়ে ওঠে। কালিম্পং শহর থেকে প্রায় ২৮ কিমি এবং নিউ জলপাইগুড়ি থেকে আনুমানিক ৬৩ কিমি দূরত্বে অবস্থিত এই জায়গা এখনও ভিড়-ভাট্টা থেকে অনেকটাই মুক্ত।
advertisement
3/5
সামালবঙের সবচেয়ে বড় পরিচয় তার নিরিবিলি পরিবেশ। হাতে গোনা কয়েকটি ঘর, সহজ-সরল মানুষ আর পাহাড়ি নিস্তব্ধতা...সব মিলিয়ে এখানে এসে সত্যিই বোঝা যায় “শান্তি” মানে কী। ভোরবেলায় চোখ মেললেই সামনে ভেসে ওঠে কাঞ্চনজঙ্ঘার ফুল রেঞ্জ, আর রাতে পাহাড়ের গায়ে জ্বলজ্বলে আলোর সারি তৈরি করে এক অনন্য ‘নেকলেস ভিউ’।
সামালবঙের সবচেয়ে বড় পরিচয় তার নিরিবিলি পরিবেশ। হাতে গোনা কয়েকটি ঘর, সহজ-সরল মানুষ আর পাহাড়ি নিস্তব্ধতা...সব মিলিয়ে এখানে এসে সত্যিই বোঝা যায় “শান্তি” মানে কী। ভোরবেলায় চোখ মেললেই সামনে ভেসে ওঠে কাঞ্চনজঙ্ঘার ফুল রেঞ্জ, আর রাতে পাহাড়ের গায়ে জ্বলজ্বলে আলোর সারি তৈরি করে এক অনন্য ‘নেকলেস ভিউ’।
advertisement
4/5
গ্রাম থেকে মাত্র দু’মিনিট হেঁটে পৌঁছনো যায় সামালবঙ ভিউ পয়েন্ট (রাইদাঁড়া)-তে। এটি একটি ডেড এন্ড পয়েন্ট, যেখানে বসে উপভোগ করা যায় অপূর্ব সূর্যাস্ত, ঘন জঙ্গল, পাহাড়ি ফুল, পাখির ডাক আর নিচে বয়ে চলা নদীর মৃদু সুর। ভাগ্য সহায় হলে দেখা মিলতে পারে ময়ূরেরও।
গ্রাম থেকে মাত্র দু’মিনিট হেঁটে পৌঁছনো যায় সামালবঙ ভিউ পয়েন্ট (রাইদাঁড়া)-তে। এটি একটি ডেড এন্ড পয়েন্ট, যেখানে বসে উপভোগ করা যায় অপূর্ব সূর্যাস্ত, ঘন জঙ্গল, পাহাড়ি ফুল, পাখির ডাক আর নিচে বয়ে চলা নদীর মৃদু সুর। ভাগ্য সহায় হলে দেখা মিলতে পারে ময়ূরেরও।
advertisement
5/5
প্রকৃতির কোলে কিছুটা সময় থামিয়ে রাখতে চাইলে, সামালবঙ নিঃসন্দেহে এক অনন্য ঠিকানা। এখানে সময় যেন ধীরে চলে, আর মন ভরে যায় পাহাড়ের
প্রকৃতির কোলে কিছুটা সময় থামিয়ে রাখতে চাইলে, সামালবঙ নিঃসন্দেহে এক অনন্য ঠিকানা। এখানে সময় যেন ধীরে চলে, আর মন ভরে যায় পাহাড়ের
advertisement
advertisement
advertisement