Janmasthami Special Huge Rasgulla: জন্মাষ্টমী স্পেশাল, ১৫০ টাকার একটা রসগোল্লা, পুরোটাই স্বাস্থ্যসম্মত, তৈরিতে ব্যাপক চমক

Last Updated:
এই মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে এবার আরও একটি নতুন সংযোজন৷
1/5
রসগোল্লার জয়যাত্রায় আরও একটি সুখবর! জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে তৈরি হল সবচেয়ে বড় এবং দামি রসগোল্লা পাওয়া যাবে। একটি রসগোল্লা একাই দশটি সাধারণ রসগোল্লার সমান। দাম দেড়শো টাকা। তৈরিতে রয়েছে চমক!
রসগোল্লার জয়যাত্রায় আরও একটি সুখবর! জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে তৈরি হল সবচেয়ে বড় এবং দামি রসগোল্লা পাওয়া যাবে। একটি রসগোল্লা একাই দশটি সাধারণ রসগোল্লার সমান। দাম দেড়শো টাকা। তৈরিতে রয়েছে চমক!
advertisement
2/5
পুরোটাই পুষ্টিকর ছানায় তৈরি। এবং স্টিম দিয়ে বা ভাপিয়ে বানানো। এই রসগোল্লার রস পাতলা। অন্যদের মত হাত চটচট করে না। বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতিতে তৈরি। জানিয়েছেন কেসি দাশের কর্ণধার ধীমান দাশ। ১৮৬৮ সালে রসগোল্লা তৈরি করে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন নবিন চন্দ্র দাস। তাঁর এই মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে এবার আরও একটি নতুন সংযোজন৷
পুরোটাই পুষ্টিকর ছানায় তৈরি। এবং স্টিম দিয়ে বা ভাপিয়ে বানানো। এই রসগোল্লার রস পাতলা। অন্যদের মত হাত চটচট করে না। বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতিতে তৈরি। জানিয়েছেন কেসি দাশের কর্ণধার ধীমান দাশ। ১৮৬৮ সালে রসগোল্লা তৈরি করে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন নবিন চন্দ্র দাস। তাঁর এই মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে এবার আরও একটি নতুন সংযোজন৷
advertisement
3/5
কে.সি. দাসের কনিষ্ঠ পুত্র সারদা চরণ দাসের সঙ্গে রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের তৎকালীন গবেষণা সহকারী নোবেল বিজয়ী স্যার সি.ভি. রমন, রসগোল্লার ক্যানিং এর পথপ্রদর্শক ছিলেন যা ১৯৩০ সালে ভ্যাকুয়াম প্যাক করা প্রথম ভারতীয় মিষ্টি ছিল।
কে.সি. দাসের কনিষ্ঠ পুত্র সারদা চরণ দাসের সঙ্গে রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের তৎকালীন গবেষণা সহকারী নোবেল বিজয়ী স্যার সি.ভি. রমন, রসগোল্লার ক্যানিং এর পথপ্রদর্শক ছিলেন যা ১৯৩০ সালে ভ্যাকুয়াম প্যাক করা প্রথম ভারতীয় মিষ্টি ছিল।
advertisement
4/5
সারদা চরণ দাস ১৯৩৫-এ এসপ্ল্যানেড ইস্টে আইকনিক "কে সি দাস" দোকানটি উদ্বোধন করেন যা মিষ্টিজাতীয় শিল্পে একটি নতুন পশ্চিমা সংস্কৃতি চালু করেছিল। কর্মচারীদের যথাযথ ইউনিফর্ম ছিল এবং গ্রাহকারও পেতেন অভিনব ব্যবহার৷ তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি ১৯৩৫ সালে ঐতিহ্যবাহী পাম পাতার প্যাকিং উপায় প্রতিস্থাপন করে কার্ডবোর্ড কেক বাক্স প্রবর্তন করেছিলেন।
সারদা চরণ দাস ১৯৩৫-এ এসপ্ল্যানেড ইস্টে আইকনিক "কে সি দাস" দোকানটি উদ্বোধন করেন যা মিষ্টিজাতীয় শিল্পে একটি নতুন পশ্চিমা সংস্কৃতি চালু করেছিল। কর্মচারীদের যথাযথ ইউনিফর্ম ছিল এবং গ্রাহকারও পেতেন অভিনব ব্যবহার৷ তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি ১৯৩৫ সালে ঐতিহ্যবাহী পাম পাতার প্যাকিং উপায় প্রতিস্থাপন করে কার্ডবোর্ড কেক বাক্স প্রবর্তন করেছিলেন।
advertisement
5/5
সম্ভবত প্রথম বাঙালি মিষ্টি কোম্পানী যারা পশ্চিমবঙ্গের সীমানা অতিক্রম করে এবং ১৯৭২-তে বেঙ্গালুরু, কর্ণাটকে ইউনিট স্থাপন করে, যার ফলে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে বাঙালি খাবার এবং এর সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ে।
সম্ভবত প্রথম বাঙালি মিষ্টি কোম্পানী যারা পশ্চিমবঙ্গের সীমানা অতিক্রম করে এবং ১৯৭২-তে বেঙ্গালুরু, কর্ণাটকে ইউনিট স্থাপন করে, যার ফলে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে বাঙালি খাবার এবং এর সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ে।
advertisement
advertisement
advertisement