Immersion Use: শীতের হিহি কাঁপুনি, গিজার লাগানো নেই, ইমারসন হিটারেই জমজমাট হবে গরম জল, পকেটেও পড়বে না চাপ

Last Updated:
Immersion Use: জল গরম করার জন্য ইমারসন রড ব্যবহার করছেন? তাহলে জেনে রাখুন ছোট্ট এই টিপস; গুনতে হবে না বিদ্যুতের বিলের বোঝাও
1/6
ঠান্ডার মরশুম তো পড়েই গিয়েছে। দেশ জুড়ে শুরু হয়েছে প্রবল শৈত্যপ্রবাহ। এমতাবস্থায় ঠান্ডা জলে স্নান করলেই ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। তাই শীতকালে গরম জলে স্নান করা আবশ্যক। এর জন্য ব্যবহার করতে হয় গিজার কিংবা ইমারসন রড। তবে গিজারের খরচ বেশি। তাই বেশিরভাগ মানুষই ব্যবহার করেন ইমারসন রড। আর এটি ব্যবহারের ফলে বেশি আসতে থাকে বিদ্যুতের বিল।
ঠান্ডার মরশুম তো পড়েই গিয়েছে। দেশ জুড়ে শুরু হয়েছে প্রবল শৈত্যপ্রবাহ। এমতাবস্থায় ঠান্ডা জলে স্নান করলেই ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। তাই শীতকালে গরম জলে স্নান করা আবশ্যক। এর জন্য ব্যবহার করতে হয় গিজার কিংবা ইমারসন রড। তবে গিজারের খরচ বেশি। তাই বেশিরভাগ মানুষই ব্যবহার করেন ইমারসন রড। আর এটি ব্যবহারের ফলে বেশি আসতে থাকে বিদ্যুতের বিল।
advertisement
2/6
কিন্তু ইমারসন রড না ব্যবহার করেও উপায় নেই। তাই বিদ্যুতের বিল কমানোর কিছু হ্যাক বা উপায় জেনে রাখা উচিত। আসলে এই উপায়গুলি অবলম্বন করলেই বিদ্যুতের বিলের বোঝা অবিলম্বে কমিয়ে ফেলা সম্ভব।
কিন্তু ইমারসন রড না ব্যবহার করেও উপায় নেই। তাই বিদ্যুতের বিল কমানোর কিছু হ্যাক বা উপায় জেনে রাখা উচিত। আসলে এই উপায়গুলি অবলম্বন করলেই বিদ্যুতের বিলের বোঝা অবিলম্বে কমিয়ে ফেলা সম্ভব।
advertisement
3/6
হামেশাই বাড়িতে জল গরম করার জন্য ব্যবহার করা হয় ইমারসন রড। আর শীতের মরশুমে স্নানের জল গরম করার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। এই রড আসলে একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র। জল গরম করার জন্যই মূলত ইমারসন রড ব্যবহৃত হয়। যা জলে ডুবিয়ে জল তাৎক্ষণিক ভাবে গরম করা হয়।
হামেশাই বাড়িতে জল গরম করার জন্য ব্যবহার করা হয় ইমারসন রড। আর শীতের মরশুমে স্নানের জল গরম করার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। এই রড আসলে একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র। জল গরম করার জন্যই মূলত ইমারসন রড ব্যবহৃত হয়। যা জলে ডুবিয়ে জল তাৎক্ষণিক ভাবে গরম করা হয়।
advertisement
4/6
তবে জলে ইমারসন রড ঢোকানোর আগে কয়েকটা বিষয় মাথায় রাখা আবশ্যক। আসলে জল গরম করার সময় এই রড সম্পূর্ণ রূপে জলে নিমজ্জিত করতে বা ডুবিয়ে দিতে হবে। যাতে এটি কাজ করতে পারে এবং কোনও সমস্যা না হয়। ইমারসন রড জলে ৮০ শতাংশ ডুবিয়ে রাখতে হবে। যদি কেউ একটি ২০ লিটারের বালতি ব্যবহার করেন, তাহলে সেটি ১৬ লিটার জল দিয়ে ভরে নিতে হবে। তারপর ইমারসন রড ডুবিয়ে দিতে হবে। তবে ইমারসন রড কেনার সময় এতে আইএসআই মার্কিং আছে কি না, তা দেখে নিতে হবে। ওই মার্কিং না থাকলে তা কেনা উচিত নয়।
তবে জলে ইমারসন রড ঢোকানোর আগে কয়েকটা বিষয় মাথায় রাখা আবশ্যক। আসলে জল গরম করার সময় এই রড সম্পূর্ণ রূপে জলে নিমজ্জিত করতে বা ডুবিয়ে দিতে হবে। যাতে এটি কাজ করতে পারে এবং কোনও সমস্যা না হয়। ইমারসন রড জলে ৮০ শতাংশ ডুবিয়ে রাখতে হবে। যদি কেউ একটি ২০ লিটারের বালতি ব্যবহার করেন, তাহলে সেটি ১৬ লিটার জল দিয়ে ভরে নিতে হবে। তারপর ইমারসন রড ডুবিয়ে দিতে হবে। তবে ইমারসন রড কেনার সময় এতে আইএসআই মার্কিং আছে কি না, তা দেখে নিতে হবে। ওই মার্কিং না থাকলে তা কেনা উচিত নয়।
advertisement
5/6
বিশেষজ্ঞ বিবেক মৌর্য বলেছেন যে, ইমারসন রড জলে ডুবিয়ে রাখার গড় সময় ১৫ থেকে ২০ মিনিট হওয়া উচিত। কারণ ইমারসন রড ব্যবহার করার কিছু ঝুঁকিও রয়েছে। কারণ এটি সরাসরি বিদ্যুৎ সরবরাহ করে এবং এতে শর্ট সার্কিটেরও উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে। তাই জলে ডোবানোর পরে তাতে হাত দেওয়া উচিত নয়। শুধু তা-ই নয়, সঙ্গে সঙ্গে তাতে হাত দেওয়া চলবে না।
বিশেষজ্ঞ বিবেক মৌর্য বলেছেন যে, ইমারসন রড জলে ডুবিয়ে রাখার গড় সময় ১৫ থেকে ২০ মিনিট হওয়া উচিত। কারণ ইমারসন রড ব্যবহার করার কিছু ঝুঁকিও রয়েছে। কারণ এটি সরাসরি বিদ্যুৎ সরবরাহ করে এবং এতে শর্ট সার্কিটেরও উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে। তাই জলে ডোবানোর পরে তাতে হাত দেওয়া উচিত নয়। শুধু তা-ই নয়, সঙ্গে সঙ্গে তাতে হাত দেওয়া চলবে না।
advertisement
6/6
দীর্ঘ সময় ধরে ইমারসন রড ব্যবহার করতে করতে এর উপর একটি সাদা আস্তরণ জমতে শুরু করে। এর পিছনে অবশ্য একটি কারণও রয়েছে। কারণ জলে থাকা লবণ ও ক্যালসিয়ামের জেরে জমা হয় ওই সাদা স্তর। বলে রাখা ভাল যে, যখন জল গরম করা হয়, তখন এতে উপস্থিত লবণ এবং ক্যালসিয়ামের কণাগুলি রডের সঙ্গে লেগে থাকে। যা রডের উপর একটি সাদা স্তর তৈরি করতে কাজ করে। ফলে জল গরম হতেও সময় লাগে। যার কারণে বিদ্যুৎ বিলও বেশি আসতে থাকে। এই সমস্যা এড়ানোর জন্য সময়ে সময়ে রড পরিষ্কার করতে হবে। ফলে বিদ্যুতের বিলের বোঝাও কমে যাবে।
দীর্ঘ সময় ধরে ইমারসন রড ব্যবহার করতে করতে এর উপর একটি সাদা আস্তরণ জমতে শুরু করে। এর পিছনে অবশ্য একটি কারণও রয়েছে। কারণ জলে থাকা লবণ ও ক্যালসিয়ামের জেরে জমা হয় ওই সাদা স্তর। বলে রাখা ভাল যে, যখন জল গরম করা হয়, তখন এতে উপস্থিত লবণ এবং ক্যালসিয়ামের কণাগুলি রডের সঙ্গে লেগে থাকে। যা রডের উপর একটি সাদা স্তর তৈরি করতে কাজ করে। ফলে জল গরম হতেও সময় লাগে। যার কারণে বিদ্যুৎ বিলও বেশি আসতে থাকে। এই সমস্যা এড়ানোর জন্য সময়ে সময়ে রড পরিষ্কার করতে হবে। ফলে বিদ্যুতের বিলের বোঝাও কমে যাবে।
advertisement
advertisement
advertisement