Howrah News: পয়লা বৈশাখে বেড়াতে যাবেন? আদর্শ ঠিকানা উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি

Last Updated:
কলকাতা থেকে মাত্র ২৫ ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি
1/5
নতুন বছর শুরু মানেই বিখ্যাত উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি!৩৬৫ দিনই এখানে মানুষের ভিড়। আনন্দময়ী মায়ের আরাধনার পাশাপাশি নদীপাড়ের মনোরম পরিবেশ উপভোগ করতে আসেন মানুষ। দুর্গা পুজো, কালীপুজো, রাশপূর্ণিমা, ১লা বৈশাখের মতো বিশেষ কয়েকটা দিন এখানে ভক্তদের ভিড় উপচে পড়ে।
নতুন বছর শুরু মানেই বিখ্যাত উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি!৩৬৫ দিনই এখানে মানুষের ভিড়। আনন্দময়ী মায়ের আরাধনার পাশাপাশি নদীপাড়ের মনোরম পরিবেশ উপভোগ করতে আসেন মানুষ। দুর্গা পুজো, কালীপুজো, রাশপূর্ণিমা, ১লা বৈশাখের মতো বিশেষ কয়েকটা দিন এখানে ভক্তদের ভিড় উপচে পড়ে।
advertisement
2/5
হাওড়া শহর এবং কলকাতা থেকে মাত্র ২৫ ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে আনন্দময়ী মায়ের পুজো দিয়ে দিন শুরু করেন অনেকে। একইসঙ্গে জেলার বহু ব্যবসায়ী রয়েছেন যাঁরা এদিন খাতা পুজোর মধ্য দিয়ে বছর শুরু করেন।
হাওড়া শহর এবং কলকাতা থেকে মাত্র ২৫ ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে আনন্দময়ী মায়ের পুজো দিয়ে দিন শুরু করেন অনেকে। একইসঙ্গে জেলার বহু ব্যবসায়ী রয়েছেন যাঁরা এদিন খাতা পুজোর মধ্য দিয়ে বছর শুরু করেন।
advertisement
3/5
সকাল থেকেই শুরু হয় মা কালীর আরাধনা। অগণিত ভক্ত সমাগম। দূর দূরান্ত থেকে সপরিবারে বহু মানুষ এখানে আসেন। পুজো দেওয়ার পর, দীর্ঘক্ষণ সময় কাটিয়ে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরেন
সকাল থেকেই শুরু হয় মা কালীর আরাধনা। অগণিত ভক্ত সমাগম। দূর দূরান্ত থেকে সপরিবারে বহু মানুষ এখানে আসেন। পুজো দেওয়ার পর, দীর্ঘক্ষণ সময় কাটিয়ে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরেন
advertisement
4/5
হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি। কালী মন্দিরের পাশে ফাঁকা বড় অংশ, তার গা ঘেঁসে বয়ে গিয়েছে নদী। নদী পাড়ের মনোরম পরিবেশ এবং মনমুগ্ধ করা বাতাস আকৃষ্ট করে মানুষকে। গরমের দিনে পড়ন্ত বিকেল এবং সন্ধ্যায় অগণিত মানুষ এখানে ভিড় জমান। বিশেষ করে পয়লা বৈশাখের দিন সকাল থেকে ভক্তের সমাগম ঘটে।
হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি। কালী মন্দিরের পাশে ফাঁকা বড় অংশ, তার গা ঘেঁসে বয়ে গিয়েছে নদী। নদী পাড়ের মনোরম পরিবেশ এবং মনমুগ্ধ করা বাতাস আকৃষ্ট করে মানুষকে। গরমের দিনে পড়ন্ত বিকেল এবং সন্ধ্যায় অগণিত মানুষ এখানে ভিড় জমান। বিশেষ করে পয়লা বৈশাখের দিন সকাল থেকে ভক্তের সমাগম ঘটে।
advertisement
5/5
১৩২৭ বঙ্গাব্দের ১৭ বৈশাখ ভাগীরথী নদীর তীরে নবরত্ন আনন্দময়ী কালীমন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। সারা বছর প্রতিদিন নিয়ম মেনে পুজো হয়। বিশেষ দিনগুলিতে জাঁকজমক করে পুজোর আয়োজন হয়। এখানে কুপন সংগ্রহ করে ভোগ খাওয়ার ব্যবস্থা আছে।
১৩২৭ বঙ্গাব্দের ১৭ বৈশাখ ভাগীরথী নদীর তীরে নবরত্ন আনন্দময়ী কালীমন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। সারা বছর প্রতিদিন নিয়ম মেনে পুজো হয়। বিশেষ দিনগুলিতে জাঁকজমক করে পুজোর আয়োজন হয়। এখানে কুপন সংগ্রহ করে ভোগ খাওয়ার ব্যবস্থা আছে।
advertisement
advertisement
advertisement