Heart Attack: যৌবনে 'হার্ট অ্যাটাক' এড়াতে চান? এই ৫ অভ্যাস ভুলেও বাদ দেবেন না রোজের তালিকা থেকে, তাহলেই সর্বনাশ!

Last Updated:
Heart Attack: হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এমন নয় যে হার্ট অ্যাটাক শুধু বয়স্কদেরই হবে, বর্তমানে তা ২০-২২ বছর বয়সেও হচ্ছে। যেহেতু হার্ট অ্যাটাকের আগে লক্ষণগুলি বোঝা কঠিন, তাই হার্ট অ্যাটাক এড়াতে সবচেয়ে ভাল বিকল্প হল জীবনে স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গ্রহণ করা।
1/7
হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে।  এমন নয় যে হার্ট অ্যাটাক শুধু বয়স্কদেরই হবে, বর্তমানে তা ২০-২২ বছর বয়সেও হচ্ছে। যেহেতু হার্ট অ্যাটাকের আগে লক্ষণগুলি বোঝা কঠিন, তাই হার্ট অ্যাটাক এড়াতে সবচেয়ে ভাল বিকল্প হল জীবনে স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গ্রহণ করা।
হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এমন নয় যে হার্ট অ্যাটাক শুধু বয়স্কদেরই হবে, বর্তমানে তা ২০-২২ বছর বয়সেও হচ্ছে। যেহেতু হার্ট অ্যাটাকের আগে লক্ষণগুলি বোঝা কঠিন, তাই হার্ট অ্যাটাক এড়াতে সবচেয়ে ভাল বিকল্প হল জীবনে স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গ্রহণ করা।
advertisement
2/7
 হার্ট অ্যাটাকের বেশিরভাগ কারণ হল ধমনীতে কোলেস্টেরল জমা হওয়া এবং উচ্চ রক্তচাপ। এই দুটি জিনিসই জীবনধারার সঙ্গে সম্পর্কিত।  আমাদের জীবনধারা যত বেশি স্বাস্থ্যকর হবে, ততই আমরা হার্ট অ্যাটাক থেকে রক্ষা পাব৷ হার্ট অ্যাটাক এড়াতে এই স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো গ্রহণ করা ভীষণ ভাবে জরুরি।
হার্ট অ্যাটাকের বেশিরভাগ কারণ হল ধমনীতে কোলেস্টেরল জমা হওয়া এবং উচ্চ রক্তচাপ। এই দুটি জিনিসই জীবনধারার সঙ্গে সম্পর্কিত। আমাদের জীবনধারা যত বেশি স্বাস্থ্যকর হবে, ততই আমরা হার্ট অ্যাটাক থেকে রক্ষা পাব৷ হার্ট অ্যাটাক এড়াতে এই স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো গ্রহণ করা ভীষণ ভাবে জরুরি।
advertisement
3/7
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মতে, প্রতিদিন শারীরিক কসরত আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যত বেশি শারীরিকভাবে অ্যাক্টিভ থাকব, হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি তত কম হবে। এজন্য প্রতিদিন হাঁটা, দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো ইত্যাদি করতে পারেন।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মতে, প্রতিদিন শারীরিক কসরত আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যত বেশি শারীরিকভাবে অ্যাক্টিভ থাকব, হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি তত কম হবে। এজন্য প্রতিদিন হাঁটা, দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো ইত্যাদি করতে পারেন।
advertisement
4/7
স্ট্রেস হার্টের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানসিক চাপের কারণে শরীরে ১৪০০টিরও বেশি জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে। এগুলোর কারণে হঠাৎ রক্তক্ষরণ এবং পালস রেট বেড়ে যায়। ক্রমাগত মানসিক চাপ  শারীরিক সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। যোগব্যায়াম এবং ধ্যান মানসিক চাপ এড়ানোর জন্য ভাল বিকল্প।
স্ট্রেস হার্টের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানসিক চাপের কারণে শরীরে ১৪০০টিরও বেশি জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে। এগুলোর কারণে হঠাৎ রক্তক্ষরণ এবং পালস রেট বেড়ে যায়। ক্রমাগত মানসিক চাপ শারীরিক সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। যোগব্যায়াম এবং ধ্যান মানসিক চাপ এড়ানোর জন্য ভাল বিকল্প।
advertisement
5/7
হার্ট ভাল রাখতে সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খান। প্রক্রিয়াজাত খাবার, প্যাকেটজাত খাবার, খুব মিষ্টি, খুব নোনতা খাবার এড়িয়ে চলুন। জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, লাল মাংস, তৈলাক্ত খাবার, অত্যাধিক চিনি, অত্যাধিক নুন ইত্যাদি খাবেন না। স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য,গোটা শস্য, মাছ, বাদাম, ফল, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী।
হার্ট ভাল রাখতে সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খান। প্রক্রিয়াজাত খাবার, প্যাকেটজাত খাবার, খুব মিষ্টি, খুব নোনতা খাবার এড়িয়ে চলুন। জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, লাল মাংস, তৈলাক্ত খাবার, অত্যাধিক চিনি, অত্যাধিক নুন ইত্যাদি খাবেন না। স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য,গোটা শস্য, মাছ, বাদাম, ফল, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী।
advertisement
6/7
  অতিরিক্ত শরীরের ওজন অনেক রোগের মূল কারণ। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে সবসময় ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। স্থূলতার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত শরীরের ওজন অনেক রোগের মূল কারণ। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে সবসময় ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। স্থূলতার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
advertisement
7/7
হার্ট ভাল রাখতে, সিগারেট এবং অ্যালকোহল ত্যাগ করা সবার আগে জরুরি। ধূমপান শুধু ফুসফুসের জন্যই ক্ষতিকর নয় বরং হার্টের স্বাস্থ্যও নষ্ট করে। অতিরিক্ত ধূমপান এবং অ্যালকোহল হৃদরোগের কারণ হতে পারে।
হার্ট ভাল রাখতে, সিগারেট এবং অ্যালকোহল ত্যাগ করা সবার আগে জরুরি। ধূমপান শুধু ফুসফুসের জন্যই ক্ষতিকর নয় বরং হার্টের স্বাস্থ্যও নষ্ট করে। অতিরিক্ত ধূমপান এবং অ্যালকোহল হৃদরোগের কারণ হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement