How to get rid of House Fly: বর্ষায় ঘরময় ভনভন করছে মাছি? ৫ একেবারে সহজ উপায়ে বাড়ির ত্রি-সীমানায় আসবে না, ১ মিনিটে মিলবে মুক্তি

Last Updated:
How to get rid of House Fly: মাছির সর্বাঙ্গে লেগে থাকে বিভিন্ন জীবাণু, যা সাধারণ থেকে নানা কঠিন রোগ বহন করে। রান্নাঘর পরিষ্কার থাকলে মাছি আসে, আর একটু নোংরা বা স্যাঁতস্যাঁতে হলে আর কথাই নেই। এই সমস্যা দূর করার জন্য রয়েছে কিছু সমাধান।
1/7
*ভ্যাপসা গরম হোক বা বর্ষা, মশা-মাছি থেকে অত্যাচার থেকে মানুষের মুক্তি নেই। বিশেষ করে বর্ষায় যে কোনও কীট-পতঙ্গের উপদ্রব বাড়ে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ার জন্য। গ্রাম-শহর নির্বিশেষে মানুষ মশা, মাছির জ্বালায় অতিষ্ট। পতঙ্গ তাড়ানোর জন্য যতই ধুপ, কয়েল কিংবা স্প্রে ব্যবহার করুন না কেন, প্রভাব থাকে মাত্র কয়েকঘণ্টা। তারপরেই ফের ঘরজুড়ে তাণ্ডব শুরু হয়ে যায়। তবে আর চিন্তা নেই, জেনে নিন মাছি তাড়ানোর কিছু ঘরোয়া প্রতিকার, এতে কিছুটা হলেও মুক্তি মিলতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*ভ্যাপসা গরম হোক বা বর্ষা, মশা-মাছি থেকে অত্যাচার থেকে মানুষের মুক্তি নেই। বিশেষ করে বর্ষায় যে কোনও কীট-পতঙ্গের উপদ্রব বাড়ে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ার জন্য। গ্রাম-শহর নির্বিশেষে মানুষ মশা, মাছির জ্বালায় অতিষ্ট। পতঙ্গ তাড়ানোর জন্য যতই ধুপ, কয়েল কিংবা স্প্রে ব্যবহার করুন না কেন, প্রভাব থাকে মাত্র কয়েকঘণ্টা। তারপরেই ফের ঘরজুড়ে তাণ্ডব শুরু হয়ে যায়। তবে আর চিন্তা নেই, জেনে নিন মাছি তাড়ানোর কিছু ঘরোয়া প্রতিকার, এতে কিছুটা হলেও মুক্তি মিলতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/7
*আবর্জনা, নোংরা থেকে মাছি উড়ে এসেই সোজা খাবারের উপরে বসে পড়ে। অনেক সময়েই মনের ভুলে খাবার খোলা থাকে, আর তাতে মাছি বসলেই বিপদ। সেই খাবার খেলে মানুষের নানা রোগ হতে পারে। এমনকি হাসপাতালেও পর্যন্ত ভর্তি হওয়ার অবস্থা হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*আবর্জনা, নোংরা থেকে মাছি উড়ে এসেই সোজা খাবারের উপরে বসে পড়ে। অনেক সময়েই মনের ভুলে খাবার খোলা থাকে, আর তাতে মাছি বসলেই বিপদ। সেই খাবার খেলে মানুষের নানা রোগ হতে পারে। এমনকি হাসপাতালেও পর্যন্ত ভর্তি হওয়ার অবস্থা হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/7
*মাছির সর্বাঙ্গে লেগে থাকে বিভিন্ন জীবাণু, যা সাধারণ থেকে নানা কঠিন রোগ বহন করে। রান্নাঘর পরিষ্কার থাকলে মাছি আসে, আর একটু নোংরা বা স্যাঁতস্যাঁতে হলে আর কথাই নেই। এই সমস্যা দূর করার জন্য রয়েছে কিছু সমাধান। সংগৃহীত ছবি।
*মাছির সর্বাঙ্গে লেগে থাকে বিভিন্ন জীবাণু, যা সাধারণ থেকে নানা কঠিন রোগ বহন করে। রান্নাঘর পরিষ্কার থাকলে মাছি আসে, আর একটু নোংরা বা স্যাঁতস্যাঁতে হলে আর কথাই নেই। এই সমস্যা দূর করার জন্য রয়েছে কিছু সমাধান। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/7
*একটি পাত্রের মধ্যে নুন ও জল নিয়ে সেটা ফুটিয়ে একটা স্প্রে তৈরি করুন। এবারে এই তরল বোতলের মধ্যে ভরে রাখুন। এই জল রান্নাঘরের প্রত্যেক কোনায় কোনায় স্প্রে করে দিন। নুন-জলের স্প্রে মাছি সহ্য করতে পারে না। এতে মিলতে পারে মুক্তি। সংগৃহীত ছবি।
*একটি পাত্রের মধ্যে নুন ও জল নিয়ে সেটা ফুটিয়ে একটা স্প্রে তৈরি করুন। এবারে এই তরল বোতলের মধ্যে ভরে রাখুন। এই জল রান্নাঘরের প্রত্যেক কোনায় কোনায় স্প্রে করে দিন। নুন-জলের স্প্রে মাছি সহ্য করতে পারে না। এতে মিলতে পারে মুক্তি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/7
*মাছি তাড়ানোর জন্য এক গ্লাস দুধের মধ্যে কয়েকটা গোলমরিচ এবং চিনি দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন, এরপর সেই মিশ্রণ রান্নাঘরের এক কোনায় রেখুন। দুধের এই মিশ্রণ থাকলে রান্নাঘরে মাছি আসা অনেকতাই কমতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*মাছি তাড়ানোর জন্য এক গ্লাস দুধের মধ্যে কয়েকটা গোলমরিচ এবং চিনি দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন, এরপর সেই মিশ্রণ রান্নাঘরের এক কোনায় রেখুন। দুধের এই মিশ্রণ থাকলে রান্নাঘরে মাছি আসা অনেকতাই কমতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/7
*মাছি তাড়ানোর জন্য কাগজের চোঙা ব্যবহার করতে পারেন। একটি পাত্র কিংবা ফুলদানির মধ্যে যে কোনও তরল পদার্থ রেখে, তার মুখে কাগজের চোঙা রাখুন, মাছির উপদ্রব কমবে। এটি আসলে মাছি ধরার ফাঁদ। সংগৃহীত ছবি।
*মাছি তাড়ানোর জন্য কাগজের চোঙা ব্যবহার করতে পারেন। একটি পাত্র কিংবা ফুলদানির মধ্যে যে কোনও তরল পদার্থ রেখে, তার মুখে কাগজের চোঙা রাখুন, মাছির উপদ্রব কমবে। এটি আসলে মাছি ধরার ফাঁদ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/7
*ভিনিগার দিয়ে মাছি মেরে ফেলা যায়। মাছি ভিনিগারের গন্ধে আকৃষ্ট হয়। একটি পাত্রে কিছুটা ভিনিগার নিয়ে প্লাস্টিক দিয়ে পাত্রটি মুড়ে দিন। থলির গায়ে ছোট ছোট ছিদ্র করে দিন যাতে মাছি ভেতরে প্রবেশ করতে পারে। এরপর আর সেখান থেকে মাছি বেরিয়ে আসতে পারে না, এভাবে মাছির সংখ্যা কমানো যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*ভিনিগার দিয়ে মাছি মেরে ফেলা যায়। মাছি ভিনিগারের গন্ধে আকৃষ্ট হয়। একটি পাত্রে কিছুটা ভিনিগার নিয়ে প্লাস্টিক দিয়ে পাত্রটি মুড়ে দিন। থলির গায়ে ছোট ছোট ছিদ্র করে দিন যাতে মাছি ভেতরে প্রবেশ করতে পারে। এরপর আর সেখান থেকে মাছি বেরিয়ে আসতে পারে না, এভাবে মাছির সংখ্যা কমানো যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement