Ovulation Date Count|| বাড়বে গর্ভধারণের সম্ভাবনা, ওভ্যুলেশনের তারিখ ঠিক ভাবে গুনতে পারেন? শিখে নিন

Last Updated:
Ovulation Date Count: ডিম্বস্ফোটন কোন সময়ে হতে পারে, সেই তারিখটার হিসেব রাখা প্রয়োজন। কীভাবে, জেনে নেওয়া যাক কিছু সহজ প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে।
1/12
*এই পৃথিবীর কোনটা যে ঈশ্বরের দয়া আর কোনটা প্রাকৃতিক চক্রে ভর দিয়ে থাকা বিজ্ঞান, তা এখনও জোর দিয়ে বলা যায় না, সে যতই আমরা প্রযুক্তির অগ্রগতির যুগে বাস করি না কেন! এই যেমন সন্তানধারণের কথাই এ ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে।
*এই পৃথিবীর কোনটা যে ঈশ্বরের দয়া আর কোনটা প্রাকৃতিক চক্রে ভর দিয়ে থাকা বিজ্ঞান, তা এখনও জোর দিয়ে বলা যায় না, সে যতই আমরা প্রযুক্তির অগ্রগতির যুগে বাস করি না কেন! এই যেমন সন্তানধারণের কথাই এ ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে।
advertisement
2/12
*কৃত্রিম পন্থায় গর্ভধারণের বিষয় আজকাল আর কারও অজানা নয়, বহু দম্পতিই বর্তমান সময়ে ফার্টিলিটি ক্লিনিকের দ্বারস্থ হতে বাধ্য হন বয়স, জীবনযাত্রার ধরন সহ নানা কারণে।
*কৃত্রিম পন্থায় গর্ভধারণের বিষয় আজকাল আর কারও অজানা নয়, বহু দম্পতিই বর্তমান সময়ে ফার্টিলিটি ক্লিনিকের দ্বারস্থ হতে বাধ্য হন বয়স, জীবনযাত্রার ধরন সহ নানা কারণে।
advertisement
3/12
*কিন্তু সবার আগে মোদ্দা বিষয়টা মাথায় না রাখলে নয়। সন্তান গর্ভে আসবে কী ভাবে? খুব সহজ ভাবে বললে শুক্রাণু আর ডিম্বাণুর মিলনে। এ ক্ষেত্রে শুক্রাণু স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিশালী হওয়া যেমন প্রয়োজন, তেমনই প্রয়োজন সুষ্ঠু ডিম্বস্ফোটন বা ওভ্যুলেশন। তা না হলে নিষেক হবে না, গর্ভেও ভ্রুণের আগমনের ইঙ্গিত মিলবে না। তাই ডিম্বস্ফোটন কোন সময়ে হতে পারে, সেই তারিখটার হিসেব রাখা প্রয়োজন। কীভাবে, জেনে নেওয়া যাক কিছু সহজ প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে।
*কিন্তু সবার আগে মোদ্দা বিষয়টা মাথায় না রাখলে নয়। সন্তান গর্ভে আসবে কী ভাবে? খুব সহজ ভাবে বললে শুক্রাণু আর ডিম্বাণুর মিলনে। এ ক্ষেত্রে শুক্রাণু স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিশালী হওয়া যেমন প্রয়োজন, তেমনই প্রয়োজন সুষ্ঠু ডিম্বস্ফোটন বা ওভ্যুলেশন। তা না হলে নিষেক হবে না, গর্ভেও ভ্রুণের আগমনের ইঙ্গিত মিলবে না। তাই ডিম্বস্ফোটন কোন সময়ে হতে পারে, সেই তারিখটার হিসেব রাখা প্রয়োজন। কীভাবে, জেনে নেওয়া যাক কিছু সহজ প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে।
advertisement
4/12
*ডিম্বস্ফোটনের তারিখ কি: ডিম্বস্ফোটন হল যখন ডিম্বাশয় গর্ভনিষেকের জন্য প্রজননের জায়গায় পরিণত ডিম্বাণু নিঃসরণ করে।
*ডিম্বস্ফোটনের তারিখ কি: ডিম্বস্ফোটন হল যখন ডিম্বাশয় গর্ভনিষেকের জন্য প্রজননের জায়গায় পরিণত ডিম্বাণু নিঃসরণ করে।
advertisement
5/12
*তারিখ গুনলে কীভাবে দম্পতির সাহায্য হবে: যদি আগে থেকে ডিম্বস্ফোটনের তারিখের অনুমান থাকে তাহলে দম্পতিরা সেই নির্দিষ্ট তারিখে শারীরিক মিলনের মাধ্যমে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে পারেন।
*তারিখ গুনলে কীভাবে দম্পতির সাহায্য হবে: যদি আগে থেকে ডিম্বস্ফোটনের তারিখের অনুমান থাকে তাহলে দম্পতিরা সেই নির্দিষ্ট তারিখে শারীরিক মিলনের মাধ্যমে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে পারেন।
advertisement
6/12
*ডিম্বাণুর জীবনচক্রঃ এটাও মাথায় রাখা দরকার। ডিম্বাণু একবার নিষ্কৃত হলে ১২-১৪ ঘন্টা বেঁচে থাকে। অতএব, সঙ্গম প্রয়োজন সেই সময়কালের মধ্যে।
*ডিম্বাণুর জীবনচক্রঃ এটাও মাথায় রাখা দরকার। ডিম্বাণু একবার নিষ্কৃত হলে ১২-১৪ ঘন্টা বেঁচে থাকে। অতএব, সঙ্গম প্রয়োজন সেই সময়কালের মধ্যে।
advertisement
7/12
*শুক্রাণুর জীবনচক্রঃ শুক্রাণু মহিলাদের প্রজনন ট্র‍্যাক্টে ৩-৫ দিন বাঁচতে পারে। পুরুষরা বিষয়টা মাথায় রাখলে ভাল।
*শুক্রাণুর জীবনচক্রঃ শুক্রাণু মহিলাদের প্রজনন ট্র‍্যাক্টে ৩-৫ দিন বাঁচতে পারে। পুরুষরা বিষয়টা মাথায় রাখলে ভাল।
advertisement
8/12
*নিষেক চক্রঃ মহিলারা ডিম্বস্ফোটনের তারিখের পাঁচ দিন আগে জন্মনিরোধক বর্জিত সঙ্গম করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে।
*নিষেক চক্রঃ মহিলারা ডিম্বস্ফোটনের তারিখের পাঁচ দিন আগে জন্মনিরোধক বর্জিত সঙ্গম করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে।
advertisement
9/12
*সর্বাধিক সম্ভাবনার দিনগুলিঃ ডিম্বস্ফোটনের দিন এবং তার একদিন আগে সন্তানধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
*সর্বাধিক সম্ভাবনার দিনগুলিঃ ডিম্বস্ফোটনের দিন এবং তার একদিন আগে সন্তানধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
advertisement
10/12
*ডিম্বস্ফোটনের দিন কখন আসেঃ ঋতুস্রাবের প্রথম দিন থেকে ১৪তম দিনে বেশিরভাগ মহিলার ডিম্বস্ফোটনের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
*ডিম্বস্ফোটনের দিন কখন আসেঃ ঋতুস্রাবের প্রথম দিন থেকে ১৪তম দিনে বেশিরভাগ মহিলার ডিম্বস্ফোটনের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
advertisement
11/12
*হিসেব কষতে হবে কীভাবেঃ যদি ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট তারিখ হয় ৩০ সেপ্টেম্বর তাহলে আপনার সম্ভাব্য ডিম্বস্ফোটন হবে পরবর্তী মাসের ১৬ তারিখে (৩০-১৪=১৬)।
*হিসেব কষতে হবে কীভাবেঃ যদি ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট তারিখ হয় ৩০ সেপ্টেম্বর তাহলে আপনার সম্ভাব্য ডিম্বস্ফোটন হবে পরবর্তী মাসের ১৬ তারিখে (৩০-১৪=১৬)।
advertisement
12/12
*জানার অন্যান্য লক্ষণঃ স্বচ্ছ এবং নরম যোনিস্রাব, তলপেটে ব্যথা এবং স্তনের নমনীয়তা হল ডিম্বস্ফোটনের কিছু অন্যান্য লক্ষণ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
*জানার অন্যান্য লক্ষণঃ স্বচ্ছ এবং নরম যোনিস্রাব, তলপেটে ব্যথা এবং স্তনের নমনীয়তা হল ডিম্বস্ফোটনের কিছু অন্যান্য লক্ষণ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement