How Many Time Pass Urine Per Day: সুস্থ মানুষের দিনে কতবার প্রস্রাব করা উচিত? রোগের লক্ষণ বুঝবেন কীভাবে? কখন ডাক্তার না দেখালে বিপদ?

Last Updated:
How Many Time A Normal Man Women Pass Urine Per Day: শরীর থেকে জমে থাকা বর্জ্য তরল বের করে দেওয়ার জন্য প্রস্রাব একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সুস্থ মানুষের দিনে কতবার প্রস্রাব করা উচিত? রোগের লক্ষণ বুঝবেন কীভাবে?
1/6
১. প্রস্রাব একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া:শরীর থেকে জমে থাকা বর্জ্য তরল বের করে দেওয়ার জন্য প্রস্রাব একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় কিডনি রক্ত পরিষ্কার করে অতিরিক্ত জল ও ক্ষতিকর পদার্থ অপসারণ করে প্রস্রাব তৈরি করে। এই প্রস্রাব মূত্রথলিতে জমা হয় এবং যখন তা পূর্ণ হয়, তখন মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায় যে মূত্রত্যাগ করতে হবে। তখন আমরা প্রস্রাবের চাপ অনুভব করি এবং বাথরুমে যাই। মূত্রথলির পেশিগুলি সংকুচিত হয়ে মূত্রনালীর মাধ্যমে প্রস্রাব শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
১. প্রস্রাব একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া:শরীর থেকে জমে থাকা বর্জ্য তরল বের করে দেওয়ার জন্য প্রস্রাব একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় কিডনি রক্ত পরিষ্কার করে অতিরিক্ত জল ও ক্ষতিকর পদার্থ অপসারণ করে প্রস্রাব তৈরি করে। এই প্রস্রাব মূত্রথলিতে জমা হয় এবং যখন তা পূর্ণ হয়, তখন মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায় যে মূত্রত্যাগ করতে হবে। তখন আমরা প্রস্রাবের চাপ অনুভব করি এবং বাথরুমে যাই। মূত্রথলির পেশিগুলি সংকুচিত হয়ে মূত্রনালীর মাধ্যমে প্রস্রাব শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
advertisement
2/6
২. দিনে কতবার প্রস্রাব স্বাভাবিক:একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি যদি দৈনিক প্রায় ২ লিটার তরল গ্রহণ করেন, তাহলে দিনে গড়ে ৬ থেকে ৭ বার প্রস্রাব করা স্বাভাবিক। তবে এটি ৪ থেকে ১০ বারের মধ্যে হলে এবং কোনো শারীরিক সমস্যা না থাকলে এটিকেও স্বাভাবিক ধরা হয়। প্রস্রাবের পরিমাণ সাধারণত দিনে ৮০০ মিলি থেকে ২০০০ মিলির মধ্যে হয়ে থাকে। তবে শরীরের জলের পরিমাণ, খাবার, বা আবহাওয়ার কারণে এই সংখ্যা কিছুটা বাড়তেও পারে।
২. দিনে কতবার প্রস্রাব স্বাভাবিক:একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি যদি দৈনিক প্রায় ২ লিটার তরল গ্রহণ করেন, তাহলে দিনে গড়ে ৬ থেকে ৭ বার প্রস্রাব করা স্বাভাবিক। তবে এটি ৪ থেকে ১০ বারের মধ্যে হলে এবং কোনো শারীরিক সমস্যা না থাকলে এটিকেও স্বাভাবিক ধরা হয়। প্রস্রাবের পরিমাণ সাধারণত দিনে ৮০০ মিলি থেকে ২০০০ মিলির মধ্যে হয়ে থাকে। তবে শরীরের জলের পরিমাণ, খাবার, বা আবহাওয়ার কারণে এই সংখ্যা কিছুটা বাড়তেও পারে।
advertisement
3/6
৩. রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব সমস্যা হতে পারে:দিনে ৪ থেকে ১০ বার প্রস্রাব স্বাভাবিক হলেও, রাতে বারবার প্রস্রাবের জন্য জেগে ওঠা স্বাভাবিক নয়। এটি কোনো অভ্যন্তরীণ সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। বিশেষ করে যদি রাতে বারবার ঘুম ভেঙে প্রস্রাব করতে হয়, তাহলে এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI), ডায়াবেটিস বা প্রোস্টেট সমস্যা নির্দেশ করতে পারে।
৩. রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব সমস্যা হতে পারে:দিনে ৪ থেকে ১০ বার প্রস্রাব স্বাভাবিক হলেও, রাতে বারবার প্রস্রাবের জন্য জেগে ওঠা স্বাভাবিক নয়। এটি কোনো অভ্যন্তরীণ সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। বিশেষ করে যদি রাতে বারবার ঘুম ভেঙে প্রস্রাব করতে হয়, তাহলে এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI), ডায়াবেটিস বা প্রোস্টেট সমস্যা নির্দেশ করতে পারে।
advertisement
4/6
৪. প্রস্রাবের পরিমাণকে প্রভাবিত করে এমন কারণ:বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, হরমোনের পরিবর্তন, বা মূত্রাশয়ের ওপর চাপ (যেমন গর্ভাবস্থায়) প্রস্রাবের পরিমাণ বা ফ্রিকোয়েন্সিতে পরিবর্তন আনতে পারে। গর্ভবতী নারীদের মধ্যে মূত্রাশয়ের ওপর গর্ভের বাচ্চার চাপ থাকার কারণে বেশি প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। এই অবস্থা সাধারণত প্রসবের পর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ঠিক হয়ে যায়।
৪. প্রস্রাবের পরিমাণকে প্রভাবিত করে এমন কারণ:বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, হরমোনের পরিবর্তন, বা মূত্রাশয়ের ওপর চাপ (যেমন গর্ভাবস্থায়) প্রস্রাবের পরিমাণ বা ফ্রিকোয়েন্সিতে পরিবর্তন আনতে পারে। গর্ভবতী নারীদের মধ্যে মূত্রাশয়ের ওপর গর্ভের বাচ্চার চাপ থাকার কারণে বেশি প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। এই অবস্থা সাধারণত প্রসবের পর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ঠিক হয়ে যায়।
advertisement
5/6
৫. অসংগত প্রস্রাব স্বাস্থ্যের লক্ষণ হতে পারে:যদি আপনি দিনে ৪ থেকে ১০ বারের কম বা বেশি প্রস্রাব করেন, বা প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণে অসুবিধা হয়, তাহলে সেটি সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। প্রস্রাব একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়া বা হঠাৎ অতিরিক্তবার প্রস্রাবের প্রয়োজন অনুভব করাও স্বাভাবিক নয়। এই লক্ষণগুলি ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা বা ইউরিনারি ট্র্যাক্টে কোনো অসঙ্গতির ইঙ্গিত হতে পারে।
৫. অসংগত প্রস্রাব স্বাস্থ্যের লক্ষণ হতে পারে:যদি আপনি দিনে ৪ থেকে ১০ বারের কম বা বেশি প্রস্রাব করেন, বা প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণে অসুবিধা হয়, তাহলে সেটি সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। প্রস্রাব একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়া বা হঠাৎ অতিরিক্তবার প্রস্রাবের প্রয়োজন অনুভব করাও স্বাভাবিক নয়। এই লক্ষণগুলি ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা বা ইউরিনারি ট্র্যাক্টে কোনো অসঙ্গতির ইঙ্গিত হতে পারে।
advertisement
6/6
৬. যেসব লক্ষণে চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি:প্রস্রাবের রং যদি স্বচ্ছ না হয়ে হলুদ, ঘোলা বা লালচে হয়, তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত। প্রস্রাবে রক্ত দেখা, প্রস্রাবের সময় জ্বালা বা ব্যথা অনুভব করা, প্রস্রাব আরম্ভে বিলম্ব বা ধীর গতি—এই সবকিছুই ইউরিনারি সমস্যার লক্ষণ। এমনকি যদি প্রস্রাবের পর মনে হয় মূত্রাশয় পুরোপুরি খালি হয়নি, সেটিও গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। এসব ক্ষেত্রে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৬. যেসব লক্ষণে চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি:প্রস্রাবের রং যদি স্বচ্ছ না হয়ে হলুদ, ঘোলা বা লালচে হয়, তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত। প্রস্রাবে রক্ত দেখা, প্রস্রাবের সময় জ্বালা বা ব্যথা অনুভব করা, প্রস্রাব আরম্ভে বিলম্ব বা ধীর গতি—এই সবকিছুই ইউরিনারি সমস্যার লক্ষণ। এমনকি যদি প্রস্রাবের পর মনে হয় মূত্রাশয় পুরোপুরি খালি হয়নি, সেটিও গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। এসব ক্ষেত্রে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement