High Blood Sugar Control Tips: রাতের খাবারের পরে চার অস্ত্রেই সুগার শেষ! ডায়াবেটিসের খেলা শেষ, শরীর থাকবে এক্কেবারে টানটান

ডায়াবেটিস এমনই একটি রোগ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে ভাল হতে পারে ৷ ডায়াবেটিস দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি টাইপ ১ ডায়াবেটিস আরেকটি টাইপ ২ ডায়াবেটিস ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ নিখিল প্রভু জানিয়েছেন টাইপ ওয়ান ডাটাবেটিস জেনেটিক অর্থাৎ পরিবারের কারোর যদি থেকে থাকে যা অত্যন্ত অনিবার্য ৷ আর টাইপ ২ ডায়াবেটিস খারাপ খাবার দাবারের সঙ্গে সঙ্গে নিম্নমানের লাইফস্টাইল বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস তখনই হয়ে থাকে যখন স্বয়ংক্রিয় ভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে, এতেই ডায়াবেটিস রোগের উপশম হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

টাইপ ২ ডায়াবেটিস ইনসুলিন উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ সেই কারণে খাবার দাবার নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে সঙ্গে ওষুধও খেতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ব্লাডসুগার শরীরে বাসা বাঁধে কেননা প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন উৎপাদনের প্রক্রিয়া কমিয়ে দেয়, কিন্তু প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিনের সমতা বজায় রাখতেই শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত করতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি হলে রক্তপ্রবাহের গতিবেগ কমে যায়, ব্লাডসুগারের স্তর নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ একে হাইপার গ্লাইসেমিয়াও বলা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ডায়াবেটিসের রোগীদের রাতে খাওয়ার পরে পরেই ব্লাডসুগার হাই হয়ে যায় ৷ রাতে শর্করা জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে ও ফাইবার জাতীয় খাবার কম পরিমাণে সেবন করলে শরীর থাকে ম্যাজিকের মতই ৷ প্রতীকী ছবি ৷

রাত্রিবেলায় খাবার দাবারের পরে শরীরের অ্যাক্টিভিটি কম হলেই ব্লাডসুগারব বেশি পরিমাণে হতে পারে ৷ বেশ কিছু পদ্ধতিতেই কমাতে হবে ব্লাডসুগার ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ব্লাডসুগার হাই থাকলে পুষ্টি জাতীয় খাবার দাবার খেতে হবে ৷ যেটি শরীরের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে সেই সমস্ত খাবার খেতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

বেশি পরিমাণে খাবার নয় অল্প অল্প করে দুবার খেলে সুগার চড়ে না কোনও ভাবেই ৷ সন্ধে ৭টায় খাবার খাওয়া হয় সেক্ষেত্রে একটু গ্যাপ রেখে লো ফ্যাট দুধ খেতে হবে ৷ তবেই ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

রাত্রিবেলায় ভাল ও আটার কম পরিমাণে খেতে হবে ৷ ডাল, পনীর, গ্রিল্ড চিকেন ইত্যাদি প্রোটিন জাতীয় খাবার শরীরকে ভাল রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে হলে খাওয়ার পরে হাঁটাচলা করতে হবে ৷ রাত্রিবেলায় খাবার দাবারের পরে অনেকেই শুতে চলে যান বা টিভি দেখেন ৷ এরফলে দ্রুত ব্লাডসুগার বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

শরীর সক্রিয় রাখলে ওজন বৃদ্ধি হয়না একই সঙ্গে ব্লাডসুগারও নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ খাওয়ার পরে ১০ থেকে ১৫ মিনিট হালকা হাঁটাচলা ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে যদি ডায়াবেটিসের কোনও ওষুধ খাওয়ার অভ্যাস থাকে সেক্ষেত্রে ঘরোয়া টোটকার সঙ্গে সঙ্গে নিয়ম করে ওষুধও খেতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

<strong>Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা কোনও চিকিৎসা বা ওষুধের বিকল্প নয়, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷</strong>