High Blood Sugar Control Tips: এই ৫ জলখাবারেই ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে! সারাদিন থাকবেন চনমনে

Last Updated:
সকালে স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে সারাদিনের জন্য শক্তি যোগায়। ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের জলখাবারে উচ্চ ফাইবার, মাঝারি প্রোটিন এবং কম কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
1/7
যারা সুগারের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সকালের জলখাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালে স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে সারাদিনের জন্য শক্তি যোগায়। তবে নানা খাবারে তাঁদের নিষেধ থাকে। সেই সব নিষেধাজ্ঞা মাথায় রেখে বেছে নিতে হবে উপযুক্ত জল খাবার। ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের জলখাবারে উচ্চ ফাইবার, মাঝারি প্রোটিন এবং কম কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। এতে সারাদিন ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং শরীরে শক্তি আসবে।
যারা সুগারের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সকালের জলখাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালে স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে সারাদিনের জন্য শক্তি যোগায়। তবে নানা খাবারে তাঁদের নিষেধ থাকে। সেই সব নিষেধাজ্ঞা মাথায় রেখে বেছে নিতে হবে উপযুক্ত জল খাবার। ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের জলখাবারে উচ্চ ফাইবার, মাঝারি প্রোটিন এবং কম কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। এতে সারাদিন ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং শরীরে শক্তি আসবে।
advertisement
2/7
"ইনসুলিনের মাত্রা সাধারণত সকালে একটু বেশি থাকে, সঠিক জলখাবার খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং সারা দিন স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে," বলে জানিয়েছেন নাটালি রিজো, এমএস, আরডি ডায়েটিশিয়ান। কী কী স্বাস্থ্যকর খাবার রাখা উচিত পাতে জেনে নিন।
"ইনসুলিনের মাত্রা সাধারণত সকালে একটু বেশি থাকে, সঠিক জলখাবার খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং সারা দিন স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে," বলে জানিয়েছেন নাটালি রিজো, এমএস, আরডি ডায়েটিশিয়ান। কী কী স্বাস্থ্যকর খাবার রাখা উচিত পাতে জেনে নিন।
advertisement
3/7
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সকালের জলখাবারে ডিম হতে পারে একটি চমৎকার বিকল্প। হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিম সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, মাঝারি চর্বি এবং কম পরিমাণ শর্করা। এ কারণে ডিম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এটি খেলে রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সকালের জলখাবারে ডিম হতে পারে একটি চমৎকার বিকল্প। হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিম সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, মাঝারি চর্বি এবং কম পরিমাণ শর্করা। এ কারণে ডিম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এটি খেলে রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
4/7
ডায়াবেটিস রোগীরা সকালের জলখাবারে ওটমিলও খেতে পারেন। ওটমিলে রয়েছে দ্রবণীয় ফাইবার, যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ওটমিলে থাকা ফাইবার পেট ভর্তি রাখে অনেকক্ষণ। এতে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, কিন্তু তারপরও এটি ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী।
ডায়াবেটিস রোগীরা সকালের জলখাবারে ওটমিলও খেতে পারেন। ওটমিলে রয়েছে দ্রবণীয় ফাইবার, যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ওটমিলে থাকা ফাইবার পেট ভর্তি রাখে অনেকক্ষণ। এতে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, কিন্তু তারপরও এটি ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী।
advertisement
5/7
যখন স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্টের কথা আসে, তখন চিয়া সিড পুডিং এর নাম অবশ্যই মাথায় আসবে। চিয়া বীজে দ্রবণীয় ফাইবার বেশি এবং কার্বোহাইড্রেট কম থাকে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি দুর্দান্ত জলখাবার হতে পারে। চিয়া বীজ সারারাত ভিজিয়ে রেখে খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
যখন স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্টের কথা আসে, তখন চিয়া সিড পুডিং এর নাম অবশ্যই মাথায় আসবে। চিয়া বীজে দ্রবণীয় ফাইবার বেশি এবং কার্বোহাইড্রেট কম থাকে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি দুর্দান্ত জলখাবার হতে পারে। চিয়া বীজ সারারাত ভিজিয়ে রেখে খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
6/7
সকালে পিনাট বাটার দিয়ে মাল্টিগ্রেন পাউরুটি খাওয়া যেতে পারে। সারাদিন রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ বজায় থাকে। মাখনের সঙ্গে মাল্টিগ্রেন টোস্ট খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী। বাদামের মাখনে স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে, যা রক্তের প্রবাহে শর্করার প্রবাহকে ধীর করে দেয়, যার ফলে রক্তে শর্করার বৃদ্ধি রোধ করে।
সকালে পিনাট বাটার দিয়ে মাল্টিগ্রেন পাউরুটি খাওয়া যেতে পারে। সারাদিন রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ বজায় থাকে। মাখনের সঙ্গে মাল্টিগ্রেন টোস্ট খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী। বাদামের মাখনে স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে, যা রক্তের প্রবাহে শর্করার প্রবাহকে ধীর করে দেয়, যার ফলে রক্তে শর্করার বৃদ্ধি রোধ করে।
advertisement
7/7
ডায়াবেটিস রোগীরা সকালের জলখাবার হিসেবে বেসন চিল্লা খেতে পারেন। এতে মাঝারি পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার রয়েছে। এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবেন এবং রক্তে শর্করা বৃদ্ধির কোনও ঝুঁকি নেই। এটি কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কমাতে একটি দুর্দান্ত বিকল্প, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন )
ডায়াবেটিস রোগীরা সকালের জলখাবার হিসেবে বেসন চিল্লা খেতে পারেন। এতে মাঝারি পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার রয়েছে। এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবেন এবং রক্তে শর্করা বৃদ্ধির কোনও ঝুঁকি নেই। এটি কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কমাতে একটি দুর্দান্ত বিকল্প, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন )
advertisement
advertisement
advertisement