High Blood Sugar Control: রক্ত থেকে 'শর্করা' শুষে নেয়...! ডায়াবেটিসের 'মহাবাণ' এই ৫ খাবার! ঝড়ের গতিতে কমবে ব্লাড সুগার লেভেল

Last Updated:
High Blood Sugar Control: টাইপ 1 এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস এবং হাইপারগ্লাইসেমিয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। আজ এই প্রতিবেদনে ৫ এমন খাওয়ারের তালিকা শেয়ার করতে চলেছি যার সাহায্যে সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় শর্করার মাত্রা।
1/7
গ্লুকোজ, যা ব্লাড সুগার নামেও পরিচিত, শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। এটি খাদ্য থেকে আসে, যা শরীর দ্বারা হজম হয় এবং গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়। গ্লুকোজ রক্তের মাধ্যমে শরীরের সমস্ত কোষে পৌঁছয়, যেখানে এটি শক্তি উৎপাদনে কার্যকরী ভূমিকা নেয়।
গ্লুকোজ, যা ব্লাড সুগার নামেও পরিচিত, শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। এটি খাদ্য থেকে আসে, যা শরীর দ্বারা হজম হয় এবং গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়। গ্লুকোজ রক্তের মাধ্যমে শরীরের সমস্ত কোষে পৌঁছয়, যেখানে এটি শক্তি উৎপাদনে কার্যকরী ভূমিকা নেয়।
advertisement
2/7
শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা খুব বেশি হয়ে গেলে তাকে হাইপারগ্লাইসেমিয়া বলে। টাইপ 1 এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস এবং হাইপারগ্লাইসেমিয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। আজ এই প্রতিবেদনে ৫ এমন খাওয়ারের তালিকা শেয়ার করতে চলেছি যার সাহায্যে সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় শর্করার মাত্রা।
শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা খুব বেশি হয়ে গেলে তাকে হাইপারগ্লাইসেমিয়া বলে। টাইপ 1 এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস এবং হাইপারগ্লাইসেমিয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। আজ এই প্রতিবেদনে ৫ এমন খাওয়ারের তালিকা শেয়ার করতে চলেছি যার সাহায্যে সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় শর্করার মাত্রা।
advertisement
3/7
গোটা শস্য: যে কোনও ধরণের গোটা শস্য ফাইবার এবং পুষ্টিতে সমৃদ্ধ, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। আস্ত শস্যের পরিবর্তে পরিশোধিত শস্য খাওয়ার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।
গোটা শস্য: যে কোনও ধরণের গোটা শস্য ফাইবার এবং পুষ্টিতে সমৃদ্ধ, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। আস্ত শস্যের পরিবর্তে পরিশোধিত শস্য খাওয়ার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।
advertisement
4/7
কম চর্বিযুক্ত প্রোটিন, যেমন চিকেন, মাছ এবং মটরশুটি, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। প্রোটিন শরীরের গ্লুকোজকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে।
কম চর্বিযুক্ত প্রোটিন, যেমন চিকেন, মাছ এবং মটরশুটি, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। প্রোটিন শরীরের গ্লুকোজকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে।
advertisement
5/7
ফল এবং শাকসবজি ফাইবার এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। ফাইবার গ্লুকোজের শোষণকে ধীর করে দেয়, রক্তে শর্করার মাত্রার হঠাৎ ওঠানামা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও ভিটামিন শরীরের গ্লুকোজকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে।
ফল এবং শাকসবজি ফাইবার এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। ফাইবার গ্লুকোজের শোষণকে ধীর করে দেয়, রক্তে শর্করার মাত্রার হঠাৎ ওঠানামা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও ভিটামিন শরীরের গ্লুকোজকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে।
advertisement
6/7
জল শরীরের জন্য অপরিহার্য এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে। জল শরীরের গ্লুকোজকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে।
জল শরীরের জন্য অপরিহার্য এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে। জল শরীরের গ্লুকোজকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে।
advertisement
7/7
বাদাম এবং যে কোনও বীজ জাতীয় খাবারগুলি স্বাস্থ্যকর চর্বি, ফাইবার এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ। এগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। বাদাম এবং নানা সিড্স স্ন্যাক্স হিসেবেও খুব ভাল ও উপকারী। এগুলি ক্ষুধা ভাব কমাতে সাহায্য করে ফলে ওজন বাড়তে দেয় না।
বাদাম এবং যে কোনও বীজ জাতীয় খাবারগুলি স্বাস্থ্যকর চর্বি, ফাইবার এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ। এগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। বাদাম এবং নানা সিড্স স্ন্যাক্স হিসেবেও খুব ভাল ও উপকারী। এগুলি ক্ষুধা ভাব কমাতে সাহায্য করে ফলে ওজন বাড়তে দেয় না।
advertisement
advertisement
advertisement