Heart Disease: হার্টের রোগীদের এই শাক বেশি চলে না... একফোঁটা কাজ করে না ওষধু! অথচ বাজার থেকে আঁটি ধরে কিনে আনেন

Last Updated:
শাকে থাকে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ এবং কে এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান৷ সেই কারণে একে সুপারফুডও বলা হয়। কিন্তু এত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু হওয়া সত্ত্বেও, এর কিছু সাইড এফেক্টসও রয়েছে৷ জানেন, হার্ট, থাইরয়েডের রোগীদের কোন শাক খাওয়া কখনওই উচিত নয়?
1/11
শাক খুবই পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটা সব্জি। এতে পরিমিত পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। একথা তো আমাদের সকলেরই জানা৷ শুধু তাই নয়, শাক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতেও সাহায্য করে৷ কমায় রক্তচাপ৷ হৃদরোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে শাক।
শাক খুবই পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটা সব্জি। এতে পরিমিত পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। একথা তো আমাদের সকলেরই জানা৷ শুধু তাই নয়, শাক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতেও সাহায্য করে৷ কমায় রক্তচাপ৷ হৃদরোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে শাক।
advertisement
2/11
শাকে থাকে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ এবং কে এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান৷ সেই কারণে একে সুপারফুডও বলা হয়। কিন্তু এত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু হওয়া সত্ত্বেও, এর কিছু সাইড এফেক্টসও রয়েছে৷ জানেন, হার্ট, থাইরয়েডের রোগীদের কোন শাক খাওয়া কখনওই উচিত নয়?
শাকে থাকে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ এবং কে এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান৷ সেই কারণে একে সুপারফুডও বলা হয়। কিন্তু এত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু হওয়া সত্ত্বেও, এর কিছু সাইড এফেক্টসও রয়েছে৷ জানেন, হার্ট, থাইরয়েডের রোগীদের কোন শাক খাওয়া কখনওই উচিত নয়?
advertisement
3/11
কার্ডিওলজিস্ট ড: বিবেক বালিগা জানাচ্ছেন, পালং শাকের অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হৃদরোগের স্বাস্থ্যের উন্নতি, অতিরিক্ত সেবন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধ গ্রহণকারী ব্যক্তিদের জন্য। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিবেক উল্লেখ করেছেন যে পালং শাক ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এবং রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তবে পালং শাকে ভিটামিন কেও রয়েছে, যা রক্ত ​​জমাট বাঁধার জন্য অপরিহার্য এবং ওয়ারফারিনের মতো রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধের কার্যকারিতা ব্যাহত করতে পারে। শুধু হার্ট, থাইরয়েড নয়, কিডনির সমস্যা ও রক্তাল্পতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদেরও বেশি এই শাক খাওয়া উচিত নয়৷
কার্ডিওলজিস্ট ড: বিবেক বালিগা জানাচ্ছেন, পালং শাকের অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হৃদরোগের স্বাস্থ্যের উন্নতি, অতিরিক্ত সেবন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধ গ্রহণকারী ব্যক্তিদের জন্য। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিবেক উল্লেখ করেছেন যে পালং শাক ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এবং রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তবে পালং শাকে ভিটামিন কে-ও রয়েছে, যা রক্ত ​​জমাট বাঁধার জন্য অপরিহার্য এবং ওয়ারফারিনের মতো রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধের কার্যকারিতা তাতে ব্যাহত করতে পারে। শুধু হার্ট, থাইরয়েড নয়, কিডনির সমস্যা ও রক্তাল্পতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদেরও বেশি এই শাক খাওয়া উচিত নয়৷
advertisement
4/11
কিডনিতে স্টোন বা পাথর: পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে অক্সালেট নামক একটি উপাদান থাকে। এগুলো শরীরের ক্যালসিয়ামের সাথে একত্রিত হয়ে ক্যালসিয়াম অক্সালেট স্ফটিক তৈরি করতে পারে, যা ধীরে ধীরে জমা হয়ে কিডনিতে পাথর তৈরি করে। যাদের ইতিমধ্যেই কিডনিতে পাথর আছে, অথবা পাথর হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, তাঁদের পালং শাক এবং অন্যান্য অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত নয়।
কিডনিতে স্টোন বা পাথর: পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে অক্সালেট নামক একটি উপাদান থাকে। এগুলো শরীরের ক্যালসিয়ামের সাথে একত্রিত হয়ে ক্যালসিয়াম অক্সালেট স্ফটিক তৈরি করতে পারে, যা ধীরে ধীরে জমা হয়ে কিডনিতে পাথর তৈরি করে। যাদের ইতিমধ্যেই কিডনিতে পাথর আছে, অথবা পাথর হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, তাঁদের পালং শাক এবং অন্যান্য অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
5/11
রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধ খান যাঁরা- পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে থাকে৷ যা রক্ত ​​জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। কিন্তু যাঁরা রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধ (যেমন ওয়ারফারিন) গ্রহণ করেন, তাঁদের জন্য পালং শাক খাওয়া ক্ষতিকারক হতে পারে। এটি ওষুধের কার্যকারিতা হ্রাস করতে পারে এবং রক্ত ​​জমাট বাঁধার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। এই ধরনের ব্যক্তিদের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার পরেই তাঁদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা উচিত।
রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধ খান যাঁরা- পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে থাকে৷ যা রক্ত ​​জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। কিন্তু যাঁরা রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধ (যেমন ওয়ারফারিন) গ্রহণ করেন, তাঁদের জন্য পালং শাক খাওয়া ক্ষতিকারক হতে পারে। এটি ওষুধের কার্যকারিতা হ্রাস করতে পারে এবং রক্ত ​​জমাট বাঁধার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। এই ধরনের ব্যক্তিদের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার পরেই তাঁদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা উচিত।
advertisement
6/11
খনিজ পদার্থের কম শোষণ - পালং শাকে উপস্থিত অক্সালেট উপাদান ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের সাথে আবদ্ধ হয়, যার কারণে শরীর এগুলি সঠিকভাবে শোষণ করতে পারে না। এর ফলে ধীরে ধীরে এই পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনি পালং শাককে আপনার পুষ্টির প্রধান উৎস হিসেবে বিবেচনা করেন এবং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে এটি খান। রান্না করা পালং শাক খেলে অক্সালেটের পরিমাণ কিছুটা কমানো যেতে পারে।
খনিজ পদার্থের কম শোষণ - পালং শাকে উপস্থিত অক্সালেট উপাদান ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের সাথে আবদ্ধ হয়, যার কারণে শরীর এগুলি সঠিকভাবে শোষণ করতে পারে না। এর ফলে ধীরে ধীরে এই পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনি পালং শাককে আপনার পুষ্টির প্রধান উৎস হিসেবে বিবেচনা করেন এবং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে এটি খান। রান্না করা পালং শাক খেলে অক্সালেটের পরিমাণ কিছুটা কমানো যেতে পারে।
advertisement
7/11
হজমের সমস্যা- পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমের জন্য উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত পালং শাক খেলে কিছু লোকের ক্ষেত্রে গ্যাস, পেট ফাঁপা, খিঁচুনি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যারা আইবিএস (ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম) এর মতো রোগে ভুগছেন।
হজমের সমস্যা- পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমের জন্য উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত পালং শাক খেলে কিছু লোকের ক্ষেত্রে গ্যাস, পেট ফাঁপা, খিঁচুনি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যারা আইবিএস (ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম) এর মতো রোগে ভুগছেন।
advertisement
8/11
অ্যালার্জির ঝুঁকি - যদিও এটি খুব বিরল ক্ষেত্রেই ঘটে, কিছু লোকের পালং শাকের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে। এর লক্ষণগুলির মধ্যে চুলকানি, ফোলাভাব, ফুসকুড়ি বা গুরুতর ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। পালং শাক, বিট বা চার্ডের মতো সবজিতে যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের এটি খাওয়া উচিত নয়।
অ্যালার্জির ঝুঁকি - যদিও এটি খুব বিরল ক্ষেত্রেই ঘটে, কিছু লোকের পালং শাকের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে। এর লক্ষণগুলির মধ্যে চুলকানি, ফোলাভাব, ফুসকুড়ি বা গুরুতর ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। পালং শাক, বিট বা চার্ডের মতো সবজিতে যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের এটি খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
9/11
থাইরয়েডের উপর প্রভাব- পালং শাকে গলগন্ড নামক একটি উপাদান থাকে, যা থাইরয়েড গ্রন্থিতে আয়োডিনের শোষণকে বাধা দিতে পারে। পালং শাক বেশি পরিমাণে খাওয়া হলে, এটি থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনে প্রভাব ফেলতে পারে। থাইরয়েডে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সীমিত পরিমাণে পালং শাক খাওয়া উচিত। রান্না করে খেলে এর গলগন্ডের প্রভাব কিছুটা কমানো যেতে পারে।
থাইরয়েডের উপর প্রভাব- পালং শাকে গলগন্ড নামক একটি উপাদান থাকে, যা থাইরয়েড গ্রন্থিতে আয়োডিনের শোষণকে বাধা দিতে পারে। পালং শাক বেশি পরিমাণে খাওয়া হলে, এটি থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনে প্রভাব ফেলতে পারে। থাইরয়েডে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সীমিত পরিমাণে পালং শাক খাওয়া উচিত। রান্না করে খেলে এর গলগন্ডের প্রভাব কিছুটা কমানো যেতে পারে।
advertisement
10/11
লৌহ শোষণে বাধা - পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে লোহা থাকে৷ তবে এটি নন-হিম আয়রন৷ অক্সালেটের কারণে শরীরে যার শোষণ কমে যায়। যদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার (যেমন লেবু বা ক্যাপসিকাম) পালং শাকের সাথে খাওয়া হয়, তাহলে আয়রন শোষণ উন্নত হয়। শুধুমাত্র পালং শাক দিয়ে আয়রনের চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ করা সম্ভব নয়, বিশেষ করে মহিলা এবং রক্তাল্পতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য।
লৌহ শোষণে বাধা - পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে লোহা থাকে৷ তবে এটি নন-হিম আয়রন৷ অক্সালেটের কারণে শরীরে যার শোষণ কমে যায়। যদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার (যেমন লেবু বা ক্যাপসিকাম) পালং শাকের সাথে খাওয়া হয়, তাহলে আয়রন শোষণ উন্নত হয়। শুধুমাত্র পালং শাক দিয়ে আয়রনের চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ করা সম্ভব নয়, বিশেষ করে মহিলা এবং রক্তাল্পতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য।
advertisement
11/11
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
advertisement
advertisement
advertisement