অজান্তেই শরীরে বাধা বেঁধেছে হার্টের অসুখ, দুরারোগ্য রোগ! জানিয়ে দেবে জিভের রঙ, শুধু একটু খেয়াল রাখুন

Last Updated:
জিভের রঙই বলে দেবে শরীরে বাসা বেঁধেছে কোন অসুখ ৷ আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেও জানান দেয় জিভ ৷ সাম্প্রতিকতম গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য ৷ হার্ট অ্যাটাকের আগে বদলে যায় জিভের রঙ ৷
1/7
জিভের রঙই বলে দেবে শরীরে বাসা বেঁধেছে কোন অসুখ ৷ আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেও জানান দেয় জিভ ৷ সাম্প্রতিকতম গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য ৷ হার্ট অ্যাটাকের আগে বদলে যায় জিভের রঙ ৷ ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, হার্টের অসুখের প্রাথমিক লক্ষণ ধরা পড়ে জিভের রঙ পরিবর্তনে ৷ সতর্ক হলে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনাও হয়তো আগেভাগে আটকানো যেতে পারে ৷
জিভের রঙই বলে দেবে শরীরে বাসা বেঁধেছে কোন অসুখ ৷ আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেও জানান দেয় জিভ ৷ সাম্প্রতিকতম গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য ৷ হার্ট অ্যাটাকের আগে বদলে যায় জিভের রঙ ৷ ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, হার্টের অসুখের প্রাথমিক লক্ষণ ধরা পড়ে জিভের রঙ পরিবর্তনে ৷ সতর্ক হলে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনাও হয়তো আগেভাগে আটকানো যেতে পারে ৷
advertisement
2/7
চাইনিজ মেডিসিন ডক্টর তিয়ানহুই ইউহান তাঁর সাম্প্রতিকতম গবেষণায় জানিয়েছেন, কারোর জিভের রঙ যদি টকটকে লাল হয়ে যায় এবং তাতে পুরু হলুদ আস্তরণ দেখা যায়, তবে সে ব্যক্তির হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা ৷
চাইনিজ মেডিসিন ডক্টর তিয়ানহুই ইউহান তাঁর সাম্প্রতিকতম গবেষণায় জানিয়েছেন, কারোর জিভের রঙ যদি টকটকে লাল হয়ে যায় এবং তাতে পুরু হলুদ আস্তরণ দেখা যায়, তবে সে ব্যক্তির হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা ৷
advertisement
3/7
হৃদযন্ত্রের প্রবল সমস্যায় জিভের রং নীল কিংবা বেগুনি হয়ে যায়। অর্থাৎ, আপনার হৃদযন্ত্র পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ করতে পারছে না অথবা রক্তে অক্সিজেনে অভাব দেখা দিয়েছে।
হৃদযন্ত্রের প্রবল সমস্যায় জিভের রং নীল কিংবা বেগুনি হয়ে যায়। অর্থাৎ, আপনার হৃদযন্ত্র পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ করতে পারছে না অথবা রক্তে অক্সিজেনে অভাব দেখা দিয়েছে।
advertisement
4/7
বলতে গেলে জিভ হল শরীরের আয়না ৷ দেহে কোনওরকম অসুখ থাবা বসালে, এমনকী ভিটামিন, হরমোনের তারতম্য ঘটলে জিভের রঙ দেখে তাও বলা সম্ভব  ৷ যেমন  জিভের রং যদি সাদা মানে, আপনার ডিহাইড্রেশন হয়েছে। তবে জিভের উপরে যদি মোটা সাদা আস্তরণ পরে, তা ‘লিউকোপ্লাকিয়া’র লক্ষণ, যার কারণ ধূমপান।
বলতে গেলে জিভ হল শরীরের আয়না ৷ দেহে কোনওরকম অসুখ থাবা বসালে, এমনকী ভিটামিন, হরমোনের তারতম্য ঘটলে জিভের রঙ দেখে তাও বলা সম্ভব ৷ যেমন জিভের রং যদি সাদা মানে, আপনার ডিহাইড্রেশন হয়েছে। তবে জিভের উপরে যদি মোটা সাদা আস্তরণ পরে, তা ‘লিউকোপ্লাকিয়া’র লক্ষণ, যার কারণ ধূমপান।
advertisement
5/7
আবার পুষ্টিহীনতায় ভুগলে জিভের রং ফ্যাকাসে হয়ে যায়। হজমের সমস্যা কিংবা যকৃত বা পাকস্থলিতে সমস্যা দেখা দিলে জিভের উপর হলুদ রংয়ের আস্তরণ পড়ে। তবে অনেক ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ সেবন কিংবা মুখগহ্বরে পরিচ্ছন্নতার অভাবেও জিভে হলুদ আস্তরণ পড়তে পারে।
আবার পুষ্টিহীনতায় ভুগলে জিভের রং ফ্যাকাসে হয়ে যায়। হজমের সমস্যা কিংবা যকৃত বা পাকস্থলিতে সমস্যা দেখা দিলে জিভের উপর হলুদ রংয়ের আস্তরণ পড়ে। তবে অনেক ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ সেবন কিংবা মুখগহ্বরে পরিচ্ছন্নতার অভাবেও জিভে হলুদ আস্তরণ পড়তে পারে।
advertisement
6/7
প্রচুর কফি খেলে বা অতিরিক্ত ধূমপানের কারণে জিভের রং বাদামি হয়ে যায়। যাঁরা অতিরিক্ত ধুমপান করেন, তাঁদের জিভে ব্যাকটিরিয়া জমে কালো হয়ে যেতে পারে, এমনকি জিভে চুলও গজাতে পারে।
প্রচুর কফি খেলে বা অতিরিক্ত ধূমপানের কারণে জিভের রং বাদামি হয়ে যায়। যাঁরা অতিরিক্ত ধুমপান করেন, তাঁদের জিভে ব্যাকটিরিয়া জমে কালো হয়ে যেতে পারে, এমনকি জিভে চুলও গজাতে পারে।
advertisement
7/7
 ‘ফলিক অ্যাসিড’ কিংবা ‘ভিটামিন বি ১২'-এর অভাবে জিভ লাল হয়ে যায়। কাছ থেকে দেখলে জিভে মানচিত্রের আদলে লাল দাগ দেখা যায়, একে বলে ‘জিওগ্রাফিক টাং’।
‘ফলিক অ্যাসিড’ কিংবা ‘ভিটামিন বি ১২'-এর অভাবে জিভ লাল হয়ে যায়। কাছ থেকে দেখলে জিভে মানচিত্রের আদলে লাল দাগ দেখা যায়, একে বলে ‘জিওগ্রাফিক টাং’।
advertisement
advertisement
advertisement