Diabetes Control Tips: প্রোটিনের ভাণ্ডার...! রোজ ৪-৫টি বাদাম খেলেই 'মিরাকেল', শরীর চাঙ্গা, সুগারও থাকবে বশে

Last Updated:
Diabetes: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. প্রিয়ার মতে, শীতকাল এমন খাবার খাওয়ার সময় হওয়া উচিত যা শরীরকে শক্তি যোগায় এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
1/7
শীতকালে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের তাঁদের স্বাস্থ্যের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এই ঋতুতে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরের কার্যকারিতা ধীর হয়ে যায়, যার ফলে উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধির ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাছাড়া, ঠান্ডা আবহাওয়া শারীরিক কার্যকলাপ হ্রাস করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা হ্রাস করে। সুষম খাদ্যাভ্যাস তাই বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. প্রিয়ার মতে, শীতকাল এমন খাবার খাওয়ার সময় হওয়া উচিত যা শরীরকে শক্তি যোগায় এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
শীতকালে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের তাঁদের স্বাস্থ্যের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এই ঋতুতে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরের কার্যকারিতা ধীর হয়ে যায়, যার ফলে উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধির ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাছাড়া, ঠান্ডা আবহাওয়া শারীরিক কার্যকলাপ হ্রাস করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা হ্রাস করে। সুষম খাদ্যাভ্যাস তাই বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. প্রিয়ার মতে, শীতকাল এমন খাবার খাওয়ার সময় হওয়া উচিত যা শরীরকে শক্তি যোগায় এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
2/7
যবকে শীতকালীন সুপারফুড হিসেবে বিবেচনা করা হয়, বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এর গ্লাইসেমিক সূচক খুবই কম, যা ধীরে ধীরে হজম করতে সাহায্য করে এবং সুগারের মাত্রা হঠাৎ বৃদ্ধি রোধ করে। যবের ফাইবার এবং বিটা-গ্লুকান গ্লুকোজ নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত বার্লি স্যুপ বা পরিজ খাওয়া শরীরে উষ্ণতা প্রদান করে এবং শক্তির মাত্রা বজায় রাখে। ডায়াবেটিস রোগীদের শীতকালে বার্লি রুটি খাওয়া উচিত।
যবকে শীতকালীন সুপারফুড হিসেবে বিবেচনা করা হয়, বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এর গ্লাইসেমিক সূচক খুবই কম, যা ধীরে ধীরে হজম করতে সাহায্য করে এবং সুগারের মাত্রা হঠাৎ বৃদ্ধি রোধ করে। যবের ফাইবার এবং বিটা-গ্লুকান গ্লুকোজ নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত বার্লি স্যুপ বা পরিজ খাওয়া শরীরে উষ্ণতা প্রদান করে এবং শক্তির মাত্রা বজায় রাখে। ডায়াবেটিস রোগীদের শীতকালে বার্লি রুটি খাওয়া উচিত।
advertisement
3/7
পালং শাক শীতকালে সহজলভ্য, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি আশীর্বাদ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. প্রিয়া ব্যাখ্যা করেছেন যে পালং শাক ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। এই উপাদানগুলি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। পালং শাক স্যালাড, স্যুপ বা সবজি হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। এটি কেবল শরীরের তাপ বজায় রাখে না বরং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
পালং শাক শীতকালে সহজলভ্য, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি আশীর্বাদ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. প্রিয়া ব্যাখ্যা করেছেন যে পালং শাক ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। এই উপাদানগুলি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। পালং শাক স্যালাড, স্যুপ বা সবজি হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। এটি কেবল শরীরের তাপ বজায় রাখে না বরং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
advertisement
4/7
গাজর একটি জনপ্রিয় শীতকালীন সবজি। এটি ভিটামিন এ, বিটা-ক্যারোটিন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই সমস্ত উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গাজরের ফাইবার গ্লুকোজ শোষণকে ধীর করে দেয়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের উপকার করে। ডায়াবেটিস রোগীরা গাজর সেদ্ধ, রস করে অথবা সবজি হিসেবে খেতে পারেন।
গাজর একটি জনপ্রিয় শীতকালীন সবজি। এটি ভিটামিন এ, বিটা-ক্যারোটিন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই সমস্ত উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গাজরের ফাইবার গ্লুকোজ শোষণকে ধীর করে দেয়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের উপকার করে। ডায়াবেটিস রোগীরা গাজর সেদ্ধ, রস করে অথবা সবজি হিসেবে খেতে পারেন।
advertisement
5/7
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. প্রিয়া ব্যাখ্যা করেছেন যে মেথি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে উপকারী। সকালে খালি পেটে ভেজানো মেথি বীজ খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে কমে যায়। মেথি বীজে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা কার্বোহাইড্রেটের হজমকে ধীর করে দেয়। মেথি শাক শীতকালে উষ্ণতা প্রদান করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. প্রিয়া ব্যাখ্যা করেছেন যে মেথি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে উপকারী। সকালে খালি পেটে ভেজানো মেথি বীজ খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে কমে যায়। মেথি বীজে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা কার্বোহাইড্রেটের হজমকে ধীর করে দেয়। মেথি শাক শীতকালে উষ্ণতা প্রদান করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে।
advertisement
6/7
বাদাম স্বাস্থ্যকর চর্বি, ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম এবং প্রোটিনে সমৃদ্ধ। এগুলো কেবল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে না বরং শক্তি বজায় রাখতেও সাহায্য করে। শীতকালে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫টি ভেজানো বাদাম খেলে শরীর উষ্ণ থাকে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও উন্নত করে এবং শরীরকে শক্তি জোগায়।
বাদাম স্বাস্থ্যকর চর্বি, ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম এবং প্রোটিনে সমৃদ্ধ। এগুলো কেবল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে না বরং শক্তি বজায় রাখতেও সাহায্য করে। শীতকালে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫টি ভেজানো বাদাম খেলে শরীর উষ্ণ থাকে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও উন্নত করে এবং শরীরকে শক্তি জোগায়।
advertisement
7/7
এই নির্দিষ্ট খাবার খাওয়ার পাশাপাশি, ডায়াবেটিস রোগীদের শীতকালে ভাজা বা চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। পরিবর্তে তাঁদের ফাইবার, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ খাবার বেছে নেওয়া উচিত। প্রচুর পরিমাণে জল পান করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং ঠান্ডা লাগার বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বন করাও গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগীদের এই ঋতুতে তাঁদের খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত।
এই নির্দিষ্ট খাবার খাওয়ার পাশাপাশি, ডায়াবেটিস রোগীদের শীতকালে ভাজা বা চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। পরিবর্তে তাঁদের ফাইবার, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ খাবার বেছে নেওয়া উচিত। প্রচুর পরিমাণে জল পান করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং ঠান্ডা লাগার বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বন করাও গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগীদের এই ঋতুতে তাঁদের খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement