Health Tips: জ্বরের পরে কীভাবে দু'দিনেই দুর্বলতা কাটিয়ে হবেন ফিট? মক্ষম মন্ত্র দিলেন বিশেষজ্ঞ

Last Updated:
Health Tips: জ্বরে আক্রান্ত হলে রোগীর শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। জ্বর সেরে উঠতে যেমন সময় লাগে, তেমনই সময় লাগে জ্বর সেরে যাওয়ার পর দুর্বলতা কাটাতে। 
1/6
*জ্বরে আক্রান্ত হলে রোগীর শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। জ্বর সেরে উঠতে যেমন সময় লাগে, তেমনই সময় লাগে জ্বর সেরে যাওয়ার পর দুর্বলতা কাটাতে।
*জ্বরে আক্রান্ত হলে রোগীর শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। জ্বর সেরে উঠতে যেমন সময় লাগে, তেমনই সময় লাগে জ্বর সেরে যাওয়ার পর দুর্বলতা কাটাতে।
advertisement
2/6
*দুর্বলতা কমানোর জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ। জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রোটিন ও আয়রনসমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
*দুর্বলতা কমানোর জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ। জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রোটিন ও আয়রনসমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
advertisement
3/6
*পুষ্টিবিদ বরুন হালদার জানান, বিভিন্ন ধরনের ডাল, মটরশুঁটি, ছোলা, সয়ামিট, মাশরুম, বাদাম, তিসি, চিয়াসিড এসব খাবারে ভাল পরিমাণে প্রোটিন থাকে। মাংস দিয়ে স্যুপ বানিয়ে খেলে তা দুর্বলতা কমায়।
*পুষ্টিবিদ বরুন হালদার জানান, বিভিন্ন ধরনের ডাল, মটরশুঁটি, ছোলা, সয়ামিট, মাশরুম, বাদাম, তিসি, চিয়াসিড এসব খাবারে ভাল পরিমাণে প্রোটিন থাকে। মাংস দিয়ে স্যুপ বানিয়ে খেলে তা দুর্বলতা কমায়।
advertisement
4/6
*নানা রকমের তাজা ফল, কমলা, মাল্টা, আপেল, পেয়ারা, আমড়া, পাকা পেঁপে, আম, আনারস, আঙুর, ডালিম, আনার লেবু জাতীয় ফল, ডাবের জল নিয়মিত খেতে হবে।
*নানা রকমের তাজা ফল, কমলা, মাল্টা, আপেল, পেয়ারা, আমড়া, পাকা পেঁপে, আম, আনারস, আঙুর, ডালিম, আনার লেবু জাতীয় ফল, ডাবের জল নিয়মিত খেতে হবে।
advertisement
5/6
*সবজির মাঝে কচুশাক, পালংশাক, মিষ্টিকুমড়ো, আলু, গাজর এগুলো শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
*সবজির মাঝে কচুশাক, পালংশাক, মিষ্টিকুমড়ো, আলু, গাজর এগুলো শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
advertisement
6/6
*শরীরে জলের পরিমাণ ঠিক রাখতে ডাবের জল ও বিভিন্ন ধরনের ফলের রস খেতে হবে। এ ছাড়া নরম সেদ্ধ ভাত, খিচুড়ি, বিভিন্ন ধরনের সবজি সুপ খেতে দিতে হবে রোগীকে। এ সময় আদা দিয়ে চা পান করলেও উপকার পাবেন। সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে, যা রোগীকে দ্রুত সুস্থ হতে সহায়তা করবে।
*শরীরে জলের পরিমাণ ঠিক রাখতে ডাবের জল ও বিভিন্ন ধরনের ফলের রস খেতে হবে। এ ছাড়া নরম সেদ্ধ ভাত, খিচুড়ি, বিভিন্ন ধরনের সবজি সুপ খেতে দিতে হবে রোগীকে। এ সময় আদা দিয়ে চা পান করলেও উপকার পাবেন। সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে, যা রোগীকে দ্রুত সুস্থ হতে সহায়তা করবে।
advertisement
advertisement
advertisement