Health Tips: হলুদ না, দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খান 'এই' ২ দুর্ধর্ষ জিনিস! ঘেঁষবে না বিপি-ডায়াবেটিস! ওজন থাকবে কন্ট্রোলে

Last Updated:
Health Tips: ছোট থেকে বড় অনেকেরই সারা বছর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। পুষ্টিবিদরাও রোজের ডায়েটে দুধ রাখার কথা বলে থাকেন।
1/8
ছোট থেকে বড় অনেকেরই সারা বছর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। পুষ্টিবিদরাও রোজের ডায়েটে দুধ রাখার কথা বলে থাকেন। প্রতিদিন দুধ পান করলে পটাশিয়াম, ভিটামিন বি ১২, ক্যালশিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
ছোট থেকে বড় অনেকেরই সারা বছর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। পুষ্টিবিদরাও রোজের ডায়েটে দুধ রাখার কথা বলে থাকেন। প্রতিদিন দুধ পান করলে পটাশিয়াম, ভিটামিন বি ১২, ক্যালশিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
advertisement
2/8
তবে, দুধের সঙ্গে এই দুটো জিনিস যোগ করলেই তার গুণ দিগুণ হয়ে যায়। প্রথমটি হল, গুড়ে ক্যালশিয়ামের পাশাপাশি ফসফরাসও থাকে। এ ছাড়াও ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনের মতো উপকারী খনিজও থাকে। চিনির তুলনায় গুড়ে মিনারেলসের পরিমাণ অনেক বেশি। মধুর সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে গুড়েও।
তবে, দুধের সঙ্গে এই দুটো জিনিস যোগ করলেই তার গুণ দিগুণ হয়ে যায়। প্রথমটি হল, গুড়ে ক্যালশিয়ামের পাশাপাশি ফসফরাসও থাকে। এ ছাড়াও ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনের মতো উপকারী খনিজও থাকে। চিনির তুলনায় গুড়ে মিনারেলসের পরিমাণ অনেক বেশি। মধুর সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে গুড়েও।
advertisement
3/8
অন্য দিকে দুধ হল ক্যালশিয়ামের সমৃদ্ধ উৎস। গরম দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়বে। রক্তাল্পতার সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। উপকার পাবেন। এ ছাড়াও অন্তঃসত্ত্বাকালীন অবস্থায় দুধের সঙ্গে গুড় খেলে শারীরিক ক্লান্তি দূর হবে। দুর্বলতা কাটবে।
অন্য দিকে দুধ হল ক্যালশিয়ামের সমৃদ্ধ উৎস। গরম দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়বে। রক্তাল্পতার সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। উপকার পাবেন। এ ছাড়াও অন্তঃসত্ত্বাকালীন অবস্থায় দুধের সঙ্গে গুড় খেলে শারীরিক ক্লান্তি দূর হবে। দুর্বলতা কাটবে।
advertisement
4/8
শুধু শরীর নয়, দুধ এবং গুড়ের যুগলবন্দি যত্ন নেয় ত্বকেরও। রক্ত ভিতর থেকে পরিষ্কার হয় দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে। ফলে ব্রণ, ত্বকের দাগছোপ এবং এই সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সহজ সমাধান করে এই পানীয়। এ ছাড়া ত্বকে কোলাজেন নামক পুষ্টির জোগান দিতেও এই দুধের সঙ্গে চিনি নয়, গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। এর ফলে ত্বক নরম এবং মসৃণ থাকে।
শুধু শরীর নয়, দুধ এবং গুড়ের যুগলবন্দি যত্ন নেয় ত্বকেরও। রক্ত ভিতর থেকে পরিষ্কার হয় দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে। ফলে ব্রণ, ত্বকের দাগছোপ এবং এই সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সহজ সমাধান করে এই পানীয়। এ ছাড়া ত্বকে কোলাজেন নামক পুষ্টির জোগান দিতেও এই দুধের সঙ্গে চিনি নয়, গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। এর ফলে ত্বক নরম এবং মসৃণ থাকে।
advertisement
5/8
এ ছাড়া অ্যামিনো অ্যাসিড-সমৃদ্ধ গুড় ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে। দুধে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের অকালবার্ধক্য রোধ করে। হজমের সমস্যা থাকলেও দুধ এবং গুড় সুস্থ রাখে শরীর। এ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। দারুণ উপকার পাবেন।
এ ছাড়া অ্যামিনো অ্যাসিড-সমৃদ্ধ গুড় ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে। দুধে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের অকালবার্ধক্য রোধ করে। হজমের সমস্যা থাকলেও দুধ এবং গুড় সুস্থ রাখে শরীর। এ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। দারুণ উপকার পাবেন।
advertisement
6/8
দ্বিতীয়, অশ্বগন্ধা রাসায়নিকযুক্ত একটি ঔষধি। এটি প্রতিটি রোগের ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হয়। এতে যে সমস্ত রাসায়নিক ওষুধ রয়েছে, তারা রোগ, বার্ধক্য এবং বয়স কমায়। অশ্বগন্ধা শীতল অঞ্চল ছাড়া সব অংশেই পাওয়া যায়। অশ্বগন্ধা আয়ুর্বেদের একটি খুব জনপ্রিয় এবং কার্যকর ওষুধ। এর মূল থেকে পাউডার তৈরি করা হয়।
দ্বিতীয়, অশ্বগন্ধা রাসায়নিকযুক্ত একটি ঔষধি। এটি প্রতিটি রোগের ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হয়। এতে যে সমস্ত রাসায়নিক ওষুধ রয়েছে, তারা রোগ, বার্ধক্য এবং বয়স কমায়। অশ্বগন্ধা শীতল অঞ্চল ছাড়া সব অংশেই পাওয়া যায়। অশ্বগন্ধা আয়ুর্বেদের একটি খুব জনপ্রিয় এবং কার্যকর ওষুধ। এর মূল থেকে পাউডার তৈরি করা হয়।
advertisement
7/8
যা দুধ দিয়ে খাওয়া যায়। এটি দুধের সঙ্গে মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে। রাসায়নিক ওষুধ হওয়ায় এটি যে কোনও ধরনের রোগ নিরাময়ে এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে খুবই উপকারী। অশ্বগন্ধায় সব ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়, যা এই রোগের প্রতিষেধক । একে মাল্টিভিটামিন ওষুধও বলা হয়। অনেক ধরনের রোগের চিকিৎসায় উপকারী। এটি খেলে অকাল বার্ধক্য রোধ হয়।
যা দুধ দিয়ে খাওয়া যায়। এটি দুধের সঙ্গে মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে। রাসায়নিক ওষুধ হওয়ায় এটি যে কোনও ধরনের রোগ নিরাময়ে এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে খুবই উপকারী। অশ্বগন্ধায় সব ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়, যা এই রোগের প্রতিষেধক । একে মাল্টিভিটামিন ওষুধও বলা হয়। অনেক ধরনের রোগের চিকিৎসায় উপকারী। এটি খেলে অকাল বার্ধক্য রোধ হয়।
advertisement
8/8
 অন্যান্য রোগ যেমন জয়েন্টের ব্যথা, শরীর ব্যথা, কাশি, সর্দি, দুর্বলতা ইত্যাদিতেও এটি উপকারী। প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচ গ্রাম অশ্বগন্ধা গুঁড়ো দুধে গুলে বা ক্ষীর বানিয়ে খেতে হবে। নারী, পুরুষ, বৃদ্ধ ও শিশু, সব বয়সের মানুষ এটি সেবন করতে পারে।
অন্যান্য রোগ যেমন জয়েন্টের ব্যথা, শরীর ব্যথা, কাশি, সর্দি, দুর্বলতা ইত্যাদিতেও এটি উপকারী। প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচ গ্রাম অশ্বগন্ধা গুঁড়ো দুধে গুলে বা ক্ষীর বানিয়ে খেতে হবে। নারী, পুরুষ, বৃদ্ধ ও শিশু, সব বয়সের মানুষ এটি সেবন করতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement