Health Tips: মাত্র ৭ দিনেই ভ্যানিশ থলথলে চর্বি! মুখে রাখুন খালি এক টুকরো, নিংড়ে বার করবে পেটের নোংরা ময়লা, 'সুগার' থাকলে ভুলেও ছোঁবেন না...

Last Updated:
Health Tips: এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং পেট সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যা দূর করে। এর নিয়মিত সেবনে খাবার সঠিকভাবে হজম হয়, যার ফলে শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টি সরবরাহ হয়।
1/10
আদতে সে পাহাড়ের মেয়ে। শীতের দেশের মেয়ে। তাই মানসীর গানের উপমায় গুড়ের চেয়েও বেশি মিষ্টি ভালবাসার কথা উঠে আসে সহজেই। তবে, শুধুই তাল ছবি নয়। নরেন্দ্রনাথ মিত্র রস গল্পেও গুড় জীবনের গভীর অর্থের দ্যোতক।
আদতে সে পাহাড়ের মেয়ে। শীতের দেশের মেয়ে। তাই মানসীর গানের উপমায় গুড়ের চেয়েও বেশি মিষ্টি ভালবাসার কথা উঠে আসে সহজেই। তবে, শুধুই তাল ছবি নয়। নরেন্দ্রনাথ মিত্র রস গল্পেও গুড় জীবনের গভীর অর্থের দ্যোতক।
advertisement
2/10
আসলে গুড় খেতে সুস্বাদু হওয়ার পাশাপাশি আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবেও যে কাজ করে! প্রতিদিন গুড় খাওয়া, বিশেষ করে শীতকালে, স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
আসলে গুড় খেতে সুস্বাদু হওয়ার পাশাপাশি আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবেও যে কাজ করে! প্রতিদিন গুড় খাওয়া, বিশেষ করে শীতকালে, স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
advertisement
3/10
 এতে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক শীতে গুড় খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা কী এবং কীভাবে এটি খাওয়া উচিত।
এতে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক শীতে গুড় খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা কী এবং কীভাবে এটি খাওয়া উচিত।
advertisement
4/10
ডা. বালকৃষ্ণ যাদব (বিএএমএস, এমডি) সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার, লোকাল 18-কে জানিয়েছেন যে, গুড়ের মধ্যে পাচক এনজাইম রয়েছে, যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে।
ডা. বালকৃষ্ণ যাদব (বিএএমএস, এমডি) সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার, লোকাল 18-কে জানিয়েছেন যে, গুড়ের মধ্যে পাচক এনজাইম রয়েছে, যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে।
advertisement
5/10
এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং পেট সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যা দূর করে। এর নিয়মিত সেবনে খাবার সঠিকভাবে হজম হয়, যার ফলে শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টি সরবরাহ হয়।
এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং পেট সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যা দূর করে। এর নিয়মিত সেবনে খাবার সঠিকভাবে হজম হয়, যার ফলে শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টি সরবরাহ হয়।
advertisement
6/10
ডা. যাদব ব্যাখ্যা করেন যে, গুড়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যাঁদের রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া আছে তাঁদের জন্য গুড় খাওয়া খুবই উপকারী।
ডা. যাদব ব্যাখ্যা করেন যে, গুড়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যাঁদের রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া আছে তাঁদের জন্য গুড় খাওয়া খুবই উপকারী।
advertisement
7/10
গুড়ের মধ্যে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ রয়েছে, যা হাড়কে শক্তিশালী করে। হাড় সুস্থ রাখতে এটি অপরিহার্য এবং হাড় সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
গুড়ের মধ্যে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ রয়েছে, যা হাড়কে শক্তিশালী করে। হাড় সুস্থ রাখতে এটি অপরিহার্য এবং হাড় সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
8/10
গুড়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা ওজন কমাতে সহায়ক। গুড়ের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং জিঙ্ক, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। এটি শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দেয় এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
গুড়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা ওজন কমাতে সহায়ক। গুড়ের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং জিঙ্ক, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। এটি শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দেয় এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
advertisement
9/10
ডা. বালকৃষ্ণ যাদব সেবনের নিয়ম সম্পর্কে বলেছেন যে, ৫ গ্রাম গুড় সকালে খালি পেটে জলের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া দুধ বা অন্য কিছু খাবার এবং পানীয়র সঙ্গেও চিনির পরিবর্তে গুড় মেশানো যেতে পারে। এটি শরীরে প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি সরবরাহ করে এবং পাচনতন্ত্রকেও সুস্থ রাখে।
ডা. বালকৃষ্ণ যাদব সেবনের নিয়ম সম্পর্কে বলেছেন যে, ৫ গ্রাম গুড় সকালে খালি পেটে জলের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া দুধ বা অন্য কিছু খাবার এবং পানীয়র সঙ্গেও চিনির পরিবর্তে গুড় মেশানো যেতে পারে। এটি শরীরে প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি সরবরাহ করে এবং পাচনতন্ত্রকেও সুস্থ রাখে।
advertisement
10/10
তবে, এই প্রসঙ্গে ডা. বালকৃষ্ণ যাদব এক সতর্কতাও জারি করেছেন। বলছেন যে গুড়ের মধ্যে চিনির চেয়ে ২% কম কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, যার কারণে এটির ব্যবহার শরীরে চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া উচিত নয়।
তবে, এই প্রসঙ্গে ডা. বালকৃষ্ণ যাদব এক সতর্কতাও জারি করেছেন। বলছেন যে গুড়ের মধ্যে চিনির চেয়ে ২% কম কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, যার কারণে এটির ব্যবহার শরীরে চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
advertisement
advertisement