Harmful effects of Cold water: ঢকঢক করে খাচ্ছেন তো বরফ ঠান্ডা জল! ভাবতেও পারছেন না কী চরম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে শরীরের...
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
ঘন ঘন ঠান্ডা জল খেলে একেবারেই কমে না ওজন৷ আপনি যদি নিজের শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে চান, তাহলে বরফ ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি শরীরে জমে থাকা চর্বি গলাতে বাধা দেয়৷ ওজন কমাতে চাইলে খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিটের মধ্যে ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
বাড়ির বাইরে পা রাখতেই পোড়া রোদ৷ বীভৎস গরম৷ তাই ঘন ঘন পিপাসা পাওয়া খুবই সাধারণ ঘটনা৷ অতিরিক্ত ঘামের কারণে, আপনার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ গ্লাস জল খাওয়া উচিত। তবে কিছু মানুষ রয়েছেন যাঁরা গরম কাল পড়লেই ফ্রিজের ঠান্ডা জল খেতে শুরু করেন। বাকিরা তো আরেক কাঠি উপরে উঠে বাড়ি ফেরা মাত্রই ফ্রিজ খুলে ঠান্ডা জল ঢক ঢক করে খেয়ে ফেলেন। আমরা অনেকেই জানি ঠান্ডা বরফ জল আমাদের শরীরের কী কী ক্ষতি করতে পারে!
advertisement
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এ প্রকাশিত একটি খবর অনুসারে, অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খাওয়া শরীরের সিস্টেমকে অনেকাংশে ধাক্কা দিতে পারে। বিশেষ করে, অতিরিক্ত ঠাণ্ডা জল পান করলে তা পরিপাকতন্ত্রের উপরে খারাপ প্রভাব ফেলে। এতে পেটে ব্যথা এবং হজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কিছু লোকের গলার রক্তনালীতে সাময়িক সমস্যা হতে পারে, যা জ্বালা ও ব্যথার কারণ হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement
গ্রীষ্মের মরসুমে আপনি যখন প্রতিদিন ঠান্ডা জল পান করেন, সেটা গলা জ্বালার পাশাপাশি প্রদাহের সমস্যায় তৈরি করতে পারে। খাবারের পর বরফ দেওয়া ঠান্ডা জল পান করলে গলায় শ্লেষ্মা তৈরির সমস্যা শুরু হতে পারে। এমতাবস্থায় যাদের আগে থেকেই সর্দি, ফ্লু, অ্যালার্জি আছে, শ্লেষ্মাজনিত কারণে তাঁদের সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
advertisement
বরফ ঠান্ডা জল পান করলে গলার রক্তনালীগুলি সঙ্কুচিত হতে পারে। যা, গলা এলাকায় রক্ত প্রবাহ ব্যাহত বা সামান্য হ্রাস করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কোনও সংক্রমণ হলে নিরাময় প্রক্রিয়ায় সমস্যা হতে পারে। রক্তনালী সংকুচিত হওয়ার ফলে ফোলাভাব, বাধা, এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ভাল হজমের জন্য ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভাল।
advertisement
advertisement