অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক নয় ! শরীরের ক্ষতি আটকাতে সহজ নিয়ম মানুন

Last Updated:
শরীরের বাইরে কোনও সংক্রমণ যেমন ফোড়া বা এই ধরনের কিছু হলে অ্যান্টিবায়োটিক না খেয়ে অ্যান্টিবায়োটিক মলম ব্যবহার করুন
1/5
জ্বর এলেই প্রথম দিন অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করবেন না। অনেক সময় ঋতু পরিবর্তনের ফলে জ্বর হয়। যা কমে যায়। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। খুব জ্বর হলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেয়ে দেখুন। জ্বর না কমলে তবেই ডাক্তারের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক খান। তবে যেকোনও জ্বরেই ডাক্তার দেখান। photo source collected
জ্বর এলেই প্রথম দিন অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করবেন না। অনেক সময় ঋতু পরিবর্তনের ফলে জ্বর হয়। যা কমে যায়। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। খুব জ্বর হলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেয়ে দেখুন। জ্বর না কমলে তবেই ডাক্তারের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক খান। তবে যেকোনও জ্বরেই ডাক্তার দেখান। photo source collected
advertisement
2/5
শরীরে জীবানু প্রবেশ যতটা সম্ভব আটকানোর চেষ্টা করুন। বাইরে বা ঘরে যেখানেই যা কিছু খান না কেন, আগে ভাল করে হাত ধুয়ে নিন। photo source collected
শরীরে জীবানু প্রবেশ যতটা সম্ভব আটকানোর চেষ্টা করুন। বাইরে বা ঘরে যেখানেই যা কিছু খান না কেন, আগে ভাল করে হাত ধুয়ে নিন। photo source collected
advertisement
3/5
অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করলে তা মাঝপথে কখনই বন্ধ করবেন না। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বন্ধ করুন। photo source collected
অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করলে তা মাঝপথে কখনই বন্ধ করবেন না। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বন্ধ করুন। photo source collected
advertisement
4/5
দীর্ঘদিন ধরে অ্যাসিডিটি কমানোর ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। এতে পেটে জীবানুর সংক্রমণ হয়। শরীরের বাইরে কোনও সংক্রমণ যেমন ফোড়া বা এই ধরনের কিছু হলে অ্যান্টিবায়োটিক না খেয়ে অ্যান্টিবায়োটিক মলম ব্যবহার করুন।  photo source collected
দীর্ঘদিন ধরে অ্যাসিডিটি কমানোর ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। এতে পেটে জীবানুর সংক্রমণ হয়। শরীরের বাইরে কোনও সংক্রমণ যেমন ফোড়া বা এই ধরনের কিছু হলে অ্যান্টিবায়োটিক না খেয়ে অ্যান্টিবায়োটিক মলম ব্যবহার করুন। photo source collected
advertisement
5/5
প্রেগন্যান্সির সময় অ্যান্টিবায়োটিক না খাওয়াই ভাল। খুব দরকার হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না। তাও খুব সতর্কতার সঙ্গে। ব্রেস্ট ফিডিং করার সময়ও একইভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকলে অ্যান্টিবায়োটিক যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। photo source collected
প্রেগন্যান্সির সময় অ্যান্টিবায়োটিক না খাওয়াই ভাল। খুব দরকার হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না। তাও খুব সতর্কতার সঙ্গে। ব্রেস্ট ফিডিং করার সময়ও একইভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকলে অ্যান্টিবায়োটিক যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। photo source collected
advertisement
advertisement
advertisement