Diabetes control: খালি পেটে চিবিয়ে খান এই ৫ পাতা, ডায়াবেটিসে ম্যাজিকের মতো কাজ করে আয়ুর্বেদের এই টোটকা
- Published by:Satabdi Adhikary
Last Updated:
5 Magical Leaves Reduces Blood Suagr: কিছু আয়ুর্বেদিক ভেষজ আছে যেগুলোর সেবন রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণিত হয়। এর মধ্যে কিছু জাদুকরী পাতা আছে, যেগুলো সকালে খেলে সারাদিন রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় থাকে। আসুন জেনে নিই কোন কোন পাতা ডায়াবেটিস প্রতিরোধী।
৫ জাদুকরী পাতা যা ব্লাড সুগার কমায়: ডায়াবেটিস, একটি অন্যতম খারাপ অসুখ৷ কারণ, এই অসুখ অন্য ১০টা অসুখকে ধীরে ধীরে শরীরের মধ্যে ডেকে আনে৷ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে হলে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। মিষ্টি খাওয়া এক্ষেত্রে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু, কিছু আয়ুর্বেদিক ভেষজ আছে যেগুলোর সেবন রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণিত হয়। এর মধ্যে কিছু জাদুকরী পাতা আছে, যেগুলো সকালে খেলে সারাদিন রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় থাকে। আসুন জেনে নিই কোন কোন পাতা ডায়াবেটিস প্রতিরোধী।
advertisement
আমের পাতা: আমের পাতায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সকালে আম পাতা চিবিয়ে খেলে সারাদিনে আপনার রক্তে শর্করা বাড়বে না। সেই সঙ্গে আমের পাতাও তৈরি করে চায়ের মতো খাওয়া যায়। এটি ১৫ মিনিটের জন্য সেদ্ধ করুন, তারপরে ঠান্ডা করুন এবং খালি পেটে চায়ের মতো পান করুন। সারাদিনে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ছবি: ক্যানভা
advertisement
নিম পাতা: গুরুজনেদের মুখে শুনে থাকবেন, নিম পাতা রক্তকে পরিশুদ্ধ করে। কিন্তু, নিম পাতা শুধু রক্ত শুদ্ধ-ই করে না, রক্তের শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে ফ্ল্যাভোনয়েড, ট্রাইটারপেনয়েড, অ্যান্টি-ভাইরাল যৌগ এবং গ্লাইকোসাইডের মতো উপাদান থাকে, যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে বিস্ময়করভাবে কাজ করে। ছবি: ক্যানভা
advertisement
advertisement
কারি পাতা: দক্ষিণ ভারতের প্রায় সব সবজিতে কারি পাতা যোগ করা হয়। এই পাতার গন্ধ রান্নায় অন্য মাত্রা আনে৷ কিন্তু, জানেন কি, কারি পাতার মধ্যেও অ্যান্টি-ডায়াবেটিক গুণ রয়েছে। সকালে খালি পেটে কারি পাতা চিবিয়ে খান বা সব ধরনের সবজি, ডাল বা ভাতের সঙ্গে মিশিয়ে খান। সারাদিন ব্লাড সুগার বাড়বে না। ছবি: ক্যানভা
advertisement
ইনসুলিন প্ল্যান্ট: ইনসুলিন প্ল্যান্টের পাতায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, তাই একে ইনসুলিন প্ল্যান্ট বলা হয়। যদিও এটি ইনসুলিন বাড়ায় না, কিন্তু রক্তে শর্করার পরিমাণ অবশ্যই কমায়। ইনসুলিন উদ্ভিদ ফেইরি কস্টাস, স্পাইরাল ফ্ল্যাগ, চামাকোস্টাস কাসপিডাটাস, ক্রেপ জিঞ্জার, কেমুক, কুমুল, কেইকান্দ, পাকরামুলা, পুষ্করমুলার মতো নামেও পরিচিত। এনসিবিআই জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, গবেষণায় দেখা গেছে যে ইনসুলিন উদ্ভিদ রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়। ছবি: ক্যানভা (Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্য নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ বিষয়গুলি মেনে চলার আগে আপনার চিকিৎসকের অবশ্যই পরামর্শ নিন৷ )