Health News: ফিগার ঠিক রাখতে ডায়েট কোল্ডড্রিঙ্কস! ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে চ্যুইং গামও, হতে পারে ক্যানসার
- Published by:Satabdi Adhikary
- local18
Last Updated:
বর্তমানে, বেশিরভাগ খাদ্যে এই সুক্রালোজেরই ব্যবহার বেশি পাওয়া যায়৷ ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত, ভারতে শুধুমাত্র স্যাকারিনকেই মিষ্টি হিসেবে ব্যবহার করা যেত৷ পরে ধীরে ধীরে অ্যাসপার্টেম ভারতেও ব্যবহারের অনুমোদন হয়৷ তার পর থেকে চিনির বিকল্প হিসাবে ক্রমেই অ্যাসপারটেমের ব্যবহার বাড়ে৷
আজকাল আমরা প্রায় প্রত্যেকেই স্বাস্থ্য সচেতন৷ আর স্বাস্থ্য সচেতন হলেই আমরা খাদ্যতালিকা থেকে প্রথম যে জিনিসটা বাদ দিই, তা হল চিনি৷ কিন্তু, তা হলে কী হবে, মিষ্টির স্বাদ কি এত সহজে ত্যাগ করা যায়৷ অতএব, আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে আর্টিফিশিয়াল স্যুইটনার৷ অর্থাৎ, কৃত্রিম মিষ্টি৷
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
কী এই অ্যাসপারটেম? ১৮০০ শতকের শেষের দিকে, বিজ্ঞানীরা যখন ক্রমশ বুঝতে পারলেন যে, চিনি স্থূলতা, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের মতো রোগের পিছনে থাকা অন্যতম কাণ্ডারী, তখন থেকেই চিনির বিকল্পের খোঁজ শুরু হয়৷ ১৮৭৮ সালে, বিজ্ঞানীরা স্যাকারিনের সন্ধান পান - যার ক্যালোরি শূন্য হলেও তা চিনির চেয়ে ৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। তারপরে ১৯৩০ এর দশকে, সাইক্লোমেট পাওয়া যায়, যা চিনির চেয়ে প্রায় ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি।
advertisement
advertisement
advertisement