Hair Cut: কতদিন পরপর চুল কাটতে হয় জানেন? তাহলেই চুল পড়ার সমস্যায় ইতি! ছেলেদের কতদিন? মেয়েদেরই বা কত!
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Hair Cut: নারীরা চুল কতবার কাটবে তা নির্ভর করে চুলের স্টাইলের ধরণের ওপর। আপনার যদি ছোট পিক্সি কাট থাকে তবে আপনাকে প্রতি ৪-৬ সপ্তাহ পর চুল কাটার প্রয়োজন হতে পারে।
চুলের ধরণ, বৃদ্ধি পাওয়া এবং জীবনযাত্রার ওপর নির্ভর করে চুল কতবার কাটা উচিত। অনেকেরই দ্রুত আগা ফেটে যায়। তাই চুল কাটতে হয় কিছুদিন পর পরই। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে তার উল্টো। উদাহরণস্বরূপ, কর্মজীবী হয়ে থাকলে চুল জলদি নোংরা হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে, ঘন ঘন চুল কাটার প্রয়োজন হবে।
advertisement
পুরুষদের জন্য প্রতি ৪-৬ সপ্তাহ পর পর চুল কাটা দরকার। তবে ছোট চুলের স্টাইলের জন্য আরও ঘন ঘন চুল কাটার প্রয়োজন হতে পারে। এর কারণ হল চুল বেশি বড় হয়ে গেলে স্টাইল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, ঘন ঘন চুল কাটলে, চুল পরিষ্কার থাকে।
advertisement
নারীরা চুল কতবার কাটবে তা নির্ভর করে চুলের স্টাইলের ধরণের ওপর। আপনার যদি ছোট পিক্সি কাট থাকে তবে আপনাকে প্রতি ৪-৬ সপ্তাহ পর চুল কাটার প্রয়োজন হতে পারে। এর কারণ হল স্টাইল ধরে রাখা। এ সব হেয়ার কাট বড় হলেই তাদের আকৃতি হারিয়ে ফেলে। স্টাইল বজায় রাখতে, আকৃতি বজায় রাখতে এবং আগা ফাটা রোধ করতে ঘন ঘন চুল কাটা প্রয়োজন।
advertisement
আবার লম্বা চুল হলে, ৮-১০ সপ্তাহ পর পর চুল কেটে নিতে পারেন। চুল সুস্থ রাখতে প্রতি ৬-৮ সপ্তাহ পর ট্রিম করিয়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। তা না হলে আগা ফেটে যায়। চুল কম বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত ছাটাই করলে চুল সুস্থ থাকে।
advertisement
চুলে নানা প্রকার রাসায়নিক প্রসাধনী ব্যবহারের কারণে বিভিন্নভাবে ক্ষতি হয়ে থাকে। শুস্ক হওয়া, ফেটে যাওয়াসহ নানা সমস্যা। কখনও যদি চুলের চিকিৎসার জন্য তাহলে প্রথমে স্ট্রিমিং আসে। আর ক্ষতিগ্রস্ত চুলের চিকিৎসা করে সেভাবে ফল আসে না। তবে কোনও প্রসাধনী ব্যবহার না করে প্রতি ৮ সপ্তাহে চুল কেটে চুলের স্পিলট এবং ক্ষতিগ্রস্ত চুলের সমস্যায় সমাধান পেতে পারেন।