Goosebumps: গায়ে কাঁটা দেয় কেন? ত্বকের শান্তশিষ্ট রোমের আচমকাই দাঁড়িয়ে পড়ার কারণ জানলে হাঁ হবেন!

Last Updated:
Goosebumps: ইংরাজিতে একে বলে Goosebumps, বাংলায় বলে গায়ে কাঁটা দিচ্ছে! এই কাঁটা দেওয়ার ব্যাপারটা ঠিক কী? ত্বকের শান্তশিষ্ট রোমেরা আচমকাই বা কেন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে?
1/10
ইংরাজিতে একে বলে Goosebumps, বাংলায় বলে গায়ে কাঁটা দিচ্ছে! এই কাঁটা দেওয়ার ব্যাপারটা ঠিক কী? ত্বকের শান্তশিষ্ট রোমেরা আচমকাই বা কেন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে?
ইংরাজিতে একে বলে Goosebumps, বাংলায় বলে গায়ে কাঁটা দিচ্ছে! এই কাঁটা দেওয়ার ব্যাপারটা ঠিক কী? ত্বকের শান্তশিষ্ট রোমেরা আচমকাই বা কেন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে?
advertisement
2/10
বিশেষ কিছু পরিস্থিতিতে আমাদের ত্বকের রোমকূপগুলি শক্ত হয়ে ওঠে। একেই আমরা চলতি কথায় কাঁটা বলে থাকি। কিন্তু এটা কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে, এটা কেন বা কীভাবে হয়?
বিশেষ কিছু পরিস্থিতিতে আমাদের ত্বকের রোমকূপগুলি শক্ত হয়ে ওঠে। একেই আমরা চলতি কথায় কাঁটা বলে থাকি। কিন্তু এটা কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে, এটা কেন বা কীভাবে হয়?
advertisement
3/10
কাঁটা দেওয়ার ব্যাপারটা প্রত্যেক স্তন্যপায়ীর শরীরেই হয়ে থাকে। স্তন্যপায়ী প্রাণীর শরীরে লোম থাকে। ত্বক যখন ঠান্ডার সংস্পর্শে আসে, তখনই সেই ঠান্ডার হাত থেকে ত্বককে বাঁচাতে নিজে থেকেই একটা আবরণ তৈরি করে নেয়। সেই আবরণকেই আমরা কাঁটা বলে থাকি।
কাঁটা দেওয়ার ব্যাপারটা প্রত্যেক স্তন্যপায়ীর শরীরেই হয়ে থাকে। স্তন্যপায়ী প্রাণীর শরীরে লোম থাকে। ত্বক যখন ঠান্ডার সংস্পর্শে আসে, তখনই সেই ঠান্ডার হাত থেকে ত্বককে বাঁচাতে নিজে থেকেই একটা আবরণ তৈরি করে নেয়। সেই আবরণকেই আমরা কাঁটা বলে থাকি।
advertisement
4/10
আসলে এই কাঁটা দেওয়াও হরমোনের ব্যাপার। ঠান্ডা বা ভয়ের কারণে শরীরের হরমোনে উত্তেজনা দেখা দিলে তখনই ত্বক এই আবরণ তৈরি করে।
আসলে এই কাঁটা দেওয়াও হরমোনের ব্যাপার। ঠান্ডা বা ভয়ের কারণে শরীরের হরমোনে উত্তেজনা দেখা দিলে তখনই ত্বক এই আবরণ তৈরি করে।
advertisement
5/10
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গোটা ব্যাপারটাই স্নায়ুর খেলা। তার সঙ্গে যোগসাজশ রয়েছে স্টেম কোষের। দুয়ে মিলেই ত্বকের রোমদের নিয়ন্ত্রণ করে। কখন তারা মাথা তুলে জেগে উঠবে আবার কখন ঘুমিয়ে পড়বে, সবটাই কড়া হাতে নিয়ন্ত্রণ করে স্নায়ু।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গোটা ব্যাপারটাই স্নায়ুর খেলা। তার সঙ্গে যোগসাজশ রয়েছে স্টেম কোষের। দুয়ে মিলেই ত্বকের রোমদের নিয়ন্ত্রণ করে। কখন তারা মাথা তুলে জেগে উঠবে আবার কখন ঘুমিয়ে পড়বে, সবটাই কড়া হাতে নিয়ন্ত্রণ করে স্নায়ু।
advertisement
6/10
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এই Goosebumps নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন। তাঁদের গবেষণার রিপোর্ট ‘সেল’ সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এই Goosebumps নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন। তাঁদের গবেষণার রিপোর্ট ‘সেল’ সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
advertisement
7/10
গবেষকরা বলছেন, মানুষের ত্বকের নীচের অংশেই যত ঘটনার ঘনঘটা। ত্বক তো কেবল অনুভব করতে পারে, আসল খেলা হয় ত্বকের নীচে। সেখানে কোষ-কলা, স্নায়ুরা সব জড়াজড়ি করে থাকে।
গবেষকরা বলছেন, মানুষের ত্বকের নীচের অংশেই যত ঘটনার ঘনঘটা। ত্বক তো কেবল অনুভব করতে পারে, আসল খেলা হয় ত্বকের নীচে। সেখানে কোষ-কলা, স্নায়ুরা সব জড়াজড়ি করে থাকে।
advertisement
8/10
রোম তৈরি হচ্ছে যে কোষ থেকে বা রোমগ্রন্থির স্টেম কোষ একা সব কাজের কাজি নয়, স্নায়ুর কারসাজিও আছে। https://twitter.com/Harvard/status/1285994269761830913 হার্ভার্ডের গবেষকরা বলছেন, এই কোষ আর স্নায়ু একটা সেতু তৈরি করে রাখে।
রোম তৈরি হচ্ছে যে কোষ থেকে বা রোমগ্রন্থির স্টেম কোষ একা সব কাজের কাজি নয়, স্নায়ুর কারসাজিও আছে। https://twitter.com/Harvard/status/1285994269761830913 হার্ভার্ডের গবেষকরা বলছেন, এই কোষ আর স্নায়ু একটা সেতু তৈরি করে রাখে।
advertisement
9/10
কোনও কারণে উত্তেজনা তৈরি হলে বা পরিবেশ-আবহাওয়ার আচমকা বদল হলে সেই বার্তা তারা কোষে পৌঁছে দেয়। শুধু পৌঁছে দেওয়াই নয় একেবারে স্টেম কোষে গিয়ে ধাক্কা দেয়। কোষও সক্রিয় হয় আর তার নিয়ন্ত্রণে থাকা রোমেরাও জেগে ওঠে।
কোনও কারণে উত্তেজনা তৈরি হলে বা পরিবেশ-আবহাওয়ার আচমকা বদল হলে সেই বার্তা তারা কোষে পৌঁছে দেয়। শুধু পৌঁছে দেওয়াই নয় একেবারে স্টেম কোষে গিয়ে ধাক্কা দেয়। কোষও সক্রিয় হয় আর তার নিয়ন্ত্রণে থাকা রোমেরাও জেগে ওঠে।
advertisement
10/10
গান শুনলেও গায়ে কাঁটা দিতে পারে। বিজ্ঞান বলছে, মস্তিষ্কের অনেক স্নায়ু অডিটরি কর্টেক্সের সঙ্গে যুক্ত। অনেক সময়ে কোনও গান শুনলে শরীরে বিশেষ অনুভূতির হয়। তখনই গায়ে কাঁটা দেয়। আবার বিশেষ কোনও বিষয়ে অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেও গায়ে কাঁটা দিতে পারে। আর এই সব কিছুর পিছনেই লুকিয়ে হরমোনের কারসাজি।
গান শুনলেও গায়ে কাঁটা দিতে পারে। বিজ্ঞান বলছে, মস্তিষ্কের অনেক স্নায়ু অডিটরি কর্টেক্সের সঙ্গে যুক্ত। অনেক সময়ে কোনও গান শুনলে শরীরে বিশেষ অনুভূতির হয়। তখনই গায়ে কাঁটা দেয়। আবার বিশেষ কোনও বিষয়ে অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেও গায়ে কাঁটা দিতে পারে। আর এই সব কিছুর পিছনেই লুকিয়ে হরমোনের কারসাজি।
advertisement
advertisement
advertisement