Medicinal Plant: টিউমার, চর্মরোগ, কৃমি, পেটের সব সমস্যা দূর করে অবহেলায় বেড়ে ওঠা এই গাছ ও পাতা!

Last Updated:
Ghetu Saag Benefits: বাড়ির পাশে অবহেলায় বেড়ে ওঠে এই গাছ! কান্ড থেকে পাতা সব কিছু উপকারী! জানুন চিকিৎসকের মত
1/10
ভাঁট বা ঘেঁটু মূলত এক ধরনের গুল্ম জাতীয় গাছ। এই গাছটি সাধারণত তিন থেকে চার ফুট উচ্চতার দেখতে পাওয়া যায় এর বেশি হয় না। এই গাছের কচি কান্ডের গায়ে শ্বেতবর্ণের রোম দেখতে পাওয়া যায়। শাখা ও প্রশাখা খুবই কম থাকে এই গাছের। এছাড়া এই গাছের পাতা লম্বা হয় ৪ ইঞ্চি থেকে ৮ ইঞ্চি পর্যন্ত। শীতকালের শেষে এই গাছে ফুল ধরতে দেখা যায়। গ্রীষ্মকালে ফল ধরে এই গাছের মধ্যে। পশ্চিমবঙ্গে প্রায় সর্বত্র এবং ভারতের অঞ্চল বিশেষে কম-বেশি এই গাছ জন্মাতে দেখা যায়। তবে জঙ্গলের ধারে কিংবা পতিত জমিতে এই গাছ বেশি জন্মায়।
ভাঁট বা ঘেঁটু মূলত এক ধরনের গুল্ম জাতীয় গাছ। এই গাছটি সাধারণত তিন থেকে চার ফুট উচ্চতার দেখতে পাওয়া যায় এর বেশি হয় না। এই গাছের কচি কান্ডের গায়ে শ্বেতবর্ণের রোম দেখতে পাওয়া যায়। শাখা ও প্রশাখা খুবই কম থাকে এই গাছের। এছাড়া এই গাছের পাতা লম্বা হয় ৪ ইঞ্চি থেকে ৮ ইঞ্চি পর্যন্ত। শীতকালের শেষে এই গাছে ফুল ধরতে দেখা যায়। গ্রীষ্মকালে ফল ধরে এই গাছের মধ্যে। পশ্চিমবঙ্গে প্রায় সর্বত্র এবং ভারতের অঞ্চল বিশেষে কম-বেশি এই গাছ জন্মাতে দেখা যায়। তবে জঙ্গলের ধারে কিংবা পতিত জমিতে এই গাছ বেশি জন্মায়।
advertisement
2/10
ভেষজ উদ্ভিদ বিশারদ বিভূতিভূষণ চক্রবর্তী জানান, "এই গাছের সংস্কৃত নাম 'ঘণ্টাকর্ণ'। বাংলায় প্রচলিত নাম 'ঘেঁটু বা ভাঁট'। এছাড়া এই গাছের বৈজ্ঞানিক নাম 'Clerodendrum viscosum Vent'। এই গাছের মধ্যে রয়েছে নানা উপকারিতা। বিভিন্ন সমস্যায় এই গাছের পাতা, ফুল এবং মূল দারুণ কার্যকরী ওষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এগুলি ব্যবহার করলে বেশ অনেকটাই উপকার খুব সহজেই পাওয়া যায়।"
ভেষজ উদ্ভিদ বিশারদ বিভূতিভূষণ চক্রবর্তী জানান, "এই গাছের সংস্কৃত নাম 'ঘণ্টাকর্ণ'। বাংলায় প্রচলিত নাম 'ঘেঁটু বা ভাঁট'। এছাড়া এই গাছের বৈজ্ঞানিক নাম 'Clerodendrum viscosum Vent'। এই গাছের মধ্যে রয়েছে নানা উপকারিতা। বিভিন্ন সমস্যায় এই গাছের পাতা, ফুল এবং মূল দারুণ কার্যকরী ওষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এগুলি ব্যবহার করলে বেশ অনেকটাই উপকার খুব সহজেই পাওয়া যায়।"
advertisement
3/10
কৃমির সমস্যায় উপকারী - এই গাছের পাতার রস খুবই তিক্ত স্বাদের হয়। তাই যদি পেটে কৃমি হয়, তবে এই গাছের পাতার রস ব্যবহার করা ভাল।
কৃমির সমস্যায় উপকারী - এই গাছের পাতার রস খুবই তিক্ত স্বাদের হয়। তাই যদি পেটে কৃমি হয়, তবে এই গাছের পাতার রস ব্যবহার করা ভাল।
advertisement
4/10
কাঁকড়াবিছের কামড়ের ওষুধ - ভাঁট বা ঘেঁটু গাছের পাতা এবং ফুল সামান্য জলের সাথে বেটে কাঁকড়াবিছের কামড়ানো জায়গায় প্রলেপ দিলে যন্ত্রণা কমে এবং বিষও নষ্ট হয়ে যায়।
কাঁকড়াবিছের কামড়ের ওষুধ - ভাঁট বা ঘেঁটু গাছের পাতা এবং ফুল সামান্য জলের সাথে বেটে কাঁকড়াবিছের কামড়ানো জায়গায় প্রলেপ দিলে যন্ত্রণা কমে এবং বিষও নষ্ট হয়ে যায়।
advertisement
5/10
টিউমারের ক্ষেত্রে উপকারী - ঘেঁটু গাছের মূল বেটে টিউমারের ফোলা অংশে ভাল ভাবে প্রলেপ দিতে হয়। এরপর সেই জায়গার ওপর কাপড়ের ফালি জড়িয়ে রাখতে হয়। কিছুদিননের মধ্যেই উপকার পাওয়া যায়।
টিউমারের ক্ষেত্রে উপকারী - ঘেঁটু গাছের মূল বেটে টিউমারের ফোলা অংশে ভাল ভাবে প্রলেপ দিতে হয়। এরপর সেই জায়গার ওপর কাপড়ের ফালি জড়িয়ে রাখতে হয়। কিছুদিননের মধ্যেই উপকার পাওয়া যায়।
advertisement
6/10
চর্মরোগের জন্য উপকারী - যে কোনও চর্মরোগের  জন্য ঘেঁটু গাছের পাতাকে থেঁতো করে রাতে শোয়ার সময় প্রলেপ দিয়ে রাখতে হয়। চার-পাঁচ দিন করলেই চর্মরোগ থেকে সহজে মুক্তি মেলে।
চর্মরোগের জন্য উপকারী - যে কোনও চর্মরোগের  জন্য ঘেঁটু গাছের পাতাকে থেঁতো করে রাতে শোয়ার সময় প্রলেপ দিয়ে রাখতে হয়। চার-পাঁচ দিন করলেই চর্মরোগ থেকে সহজে মুক্তি মেলে।
advertisement
7/10
কোষ্ঠকাঠিন্যে উপকারী - ভাঁট বা ঘেঁটু পাতার রস নির্দিষ্ট পরিমাণ করে রোজ সকালে খালি পেটে খেলে পেট পরিষ্কার হয়ে যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্যে উপকারী - ভাঁট বা ঘেঁটু পাতার রস নির্দিষ্ট পরিমাণ করে রোজ সকালে খালি পেটে খেলে পেট পরিষ্কার হয়ে যায়।
advertisement
8/10
মাথার উকুনে উপকারী - স্নান করার তিন ঘণ্টা আগে টাটকা ঘেঁটু পাতার রস মাথায় ভাল ভাবে মাখলে উকুন মরে যায়।
মাথার উকুনে উপকারী - স্নান করার তিন ঘণ্টা আগে টাটকা ঘেঁটু পাতার রস মাথায় ভাল ভাবে মাখলে উকুন মরে যায়।
advertisement
9/10
শরীরে বলবৃদ্ধিতে উপকারী - দীর্ঘ রোগ ভোগের পর শরীর দুর্বল হয়ে যায়। ঘেঁটু পাতার রস রোজ তিন থেকে চার চামচ পরিমাণ খেলে শরীরের মধ্যে দ্রুত আবার আগের বল ফিরে আসে।
শরীরে বলবৃদ্ধিতে উপকারী - দীর্ঘ রোগ ভোগের পর শরীর দুর্বল হয়ে যায়। ঘেঁটু পাতার রস রোজ তিন থেকে চার চামচ পরিমাণ খেলে শরীরের মধ্যে দ্রুত আবার আগের বল ফিরে আসে।
advertisement
10/10
তবে শারীরিক যেকোনও সমস্যার ক্ষেত্রে একজন ভাল চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই উচিত। তারপরেই ওষুধ ব্যবহার করা উচিত। তবেই ওষুধের সঠিক সুফল পাওয়া যায়। (তথ্য- Sarthak Pandit)
তবে শারীরিক যেকোনও সমস্যার ক্ষেত্রে একজন ভাল চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই উচিত। তারপরেই ওষুধ ব্যবহার করা উচিত। তবেই ওষুধের সঠিক সুফল পাওয়া যায়। (তথ্য- Sarthak Pandit)
advertisement
advertisement
advertisement