Egg Health Benefits: দিনে ক'টা ডিম খাওয়া যায়? কুসুম-সহ না কুসুম-ছাড়া? সেদ্ধ, হাফ-বয়েল, পোচ নাকি অমলেট? যা বলছেন বিশেষজ্ঞ

Last Updated:
Egg Health Benefits:কোন বয়সে দিকে ক'টা ডিম খাওয়া যায়? কীভাবে ডিম খেলে সবচেয়ে বেশি পুষ্টি মেলে?
1/7
পুষ্টির দিক থেকে ডিম একাই একশো। প্রোটিনে ভরপুর ডিম। দাম সাধ্যের মধ্যে, সহজলভ্য-ও। কাজেই প্রায় সবার-ই পাতে থাকে ডিম। কেউ খান ডিমের অমলেট, কাউ বা সেদ্ধ কেই বা পোচ। ডিমে ক্যালরি থাকে ৭৪-৭৭ কিলোক্যালরি, ফ্যাট থাকে ৫.২ গ্রাম ও প্রোটিন থাকে ৮ গ্রাম। জেনে নিন, কীভাবে ডিম খেলে কেমন পুষ্টি পাওয়া যাবে? দিনে ক'টা ডিম খাওয়া যায়? কুসুম-সহ না কুসুম ছাড়া?
পুষ্টির দিক থেকে ডিম একাই একশো। প্রোটিনে ভরপুর ডিম। দাম সাধ্যের মধ্যে, সহজলভ্য-ও। কাজেই প্রায় সবার-ই পাতে থাকে ডিম। কেউ খান ডিমের অমলেট, কাউ বা সেদ্ধ কেই বা পোচ। ডিমে ক্যালরি থাকে ৭৪-৭৭ কিলোক্যালরি, ফ্যাট থাকে ৫.২ গ্রাম ও প্রোটিন থাকে ৮ গ্রাম। জেনে নিন, কীভাবে ডিম খেলে কেমন পুষ্টি পাওয়া যাবে? দিনে ক'টা ডিম খাওয়া যায়? কুসুম-সহ না কুসুম ছাড়া?
advertisement
2/7
সেদ্ধ ডিম-- সেদ্ধ ডিম খাওয়া সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যসম্মত, কারণ এটিতে তেল ব্যবহার করা হয় না। ডিম অল্প সেদ্ধ বা বেশি সেদ্ধ, যেভাবেই খাওয়া হোক, পুষ্টিমান একই থাকে, পরিবর্তন হয় না। তবে কাঁচা ডিমে অনেক ব্যাকটেরিয়া থাকে। অল্প সেদ্ধ অর্থাৎ ৩-৪ মিনিট সেদ্ধ করলে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া থেকে যেতে পারে। তাই ৭-৮ মিনিট সেদ্ধ করে খাওয়া হলে সেটা সবচেয়ে ভাল। আবার কেউ ১০-১২ মিনিট সেদ্ধ করে শক্ত কুসুম খেতে চাইলে খেতে পারেন।
সেদ্ধ ডিম-- সেদ্ধ ডিম খাওয়া সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যসম্মত, কারণ এটিতে তেল ব্যবহার করা হয় না। ডিম অল্প সেদ্ধ বা বেশি সেদ্ধ, যেভাবেই খাওয়া হোক, পুষ্টিমান একই থাকে, পরিবর্তন হয় না। তবে কাঁচা ডিমে অনেক ব্যাকটেরিয়া থাকে। অল্প সেদ্ধ অর্থাৎ ৩-৪ মিনিট সেদ্ধ করলে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া থেকে যেতে পারে। তাই ৭-৮ মিনিট সেদ্ধ করে খাওয়া হলে সেটা সবচেয়ে ভাল। আবার কেউ ১০-১২ মিনিট সেদ্ধ করে শক্ত কুসুম খেতে চাইলে খেতে পারেন।
advertisement
3/7
ডিমের অমলেট-- তেল দিয়ে ভাজা হলে ডিমের পুষ্টি উপাদান কমবে না, কিন্তু অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট বেড়ে যাবে, যেটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
ডিমের অমলেট-- তেল দিয়ে ভাজা হলে ডিমের পুষ্টি উপাদান কমবে না, কিন্তু অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট বেড়ে যাবে, যেটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
advertisement
4/7
ডিমের পোচ-- ডিম পোচের ক্ষেত্রে যদি বেশি তেল ব্যবহার করা হয়, তবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। ওজন-ও বাড়বে। কাজেই অল্প তেল ব্রাশ করে বা ওয়াটার পোচ বা চামচে স্টিমের মাধ্যমে পোচ করা বেশি স্বাস্থ্যসম্মত।
ডিমের পোচ-- ডিম পোচের ক্ষেত্রে যদি বেশি তেল ব্যবহার করা হয়, তবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। ওজন-ও বাড়বে। কাজেই অল্প তেল ব্রাশ করে বা ওয়াটার পোচ বা চামচে স্টিমের মাধ্যমে পোচ করা বেশি স্বাস্থ্যসম্মত।
advertisement
5/7
একজন মানুষ দিনে ক'টা ডিম খেতে পারবেন? সেটা নির্ভর করে তাঁর শারীরিক অবস্থার উপর। একজন পুরোপুরি সুস্থ মানুষ প্রতিদিন একটা ডিম অনায়াসে খেতে পারবেন। ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত একজন সুস্থ মানুষ প্রতিদিন একটা ডিম খেতে পারবেন। এ ছাড়াও ২-৩ টি ডিমের সাদা অংশ খেতে পারবেন প্রতিদিন। ৪০ বছরের বেশি বয়সীরা, সপ্তাহে ৪ দিন ডিমের কুসুম-সহ এবং বাকি ৩ দিন ডিমের কুসুম ছাড়া সাদা অংশ খেতে পারবেন।
একজন মানুষ দিনে ক'টা ডিম খেতে পারবেন? সেটা নির্ভর করে তাঁর শারীরিক অবস্থার উপর। একজন পুরোপুরি সুস্থ মানুষ প্রতিদিন একটা ডিম অনায়াসে খেতে পারবেন। ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত একজন সুস্থ মানুষ প্রতিদিন একটা ডিম খেতে পারবেন। এ ছাড়াও ২-৩ টি ডিমের সাদা অংশ খেতে পারবেন প্রতিদিন। ৪০ বছরের বেশি বয়সীরা, সপ্তাহে ৪ দিন ডিমের কুসুম-সহ এবং বাকি ৩ দিন ডিমের কুসুম ছাড়া সাদা অংশ খেতে পারবেন।
advertisement
6/7
যাঁদের রক্তে চর্বি বেশি, কোলেস্টেরলের সমস্যা, কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ডিম খান।
যাঁদের রক্তে চর্বি বেশি, কোলেস্টেরলের সমস্যা, কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ডিম খান।
advertisement
7/7
যাঁরা জিম করেন অথবা অ্যাথলেট, তাঁরা দিনে ৭-৮টা পর্যন্ত ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন। ডিমের কুসুম কম খেতে বলা হয়, কারণ এটির জন্য কোলেস্টেরল বাড়তে পারে। ডিমের সাদা অংশে অ্যালবুমিন থাকে, যা শরীরের জন্য ভাল।
যাঁরা জিম করেন অথবা অ্যাথলেট, তাঁরা দিনে ৭-৮টা পর্যন্ত ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন। ডিমের কুসুম কম খেতে বলা হয়, কারণ এটির জন্য কোলেস্টেরল বাড়তে পারে। ডিমের সাদা অংশে অ্যালবুমিন থাকে, যা শরীরের জন্য ভাল।
advertisement
advertisement
advertisement