Dry Cough and Cold in Winters: শীত বাড়তেই গলাটা একটু ব্যথা ব্যথা? সমস্যা বাড়তে দেবেন না! কীভাবে বাঁচবেন জানুন ডাক্তারের মত

Last Updated:
Dry Cough and Cold in Winters: শীতের সময় সর্দি-কাশি-গলা ব্যথা লেগেই থাকে ঘরে ঘরে। কীভাবে নিজের কষ্ট কমাবেন? রইল চিকিৎসকের পরামর্শ।
1/6
শীত পড়তেই গলা ব্যথা, শুকনো কাশি আর অস্বস্তি বাড়তে থাকে অনেকেরই। আবহাওয়ার হঠাৎ পরিবর্তন, ধুলোবালি ও ঠান্ডা-কাশির জীবাণু গলায় সংক্রমণ তৈরি করে। ফলে কথা বলতে অসুবিধা, খাবার গিলতে ব্যথা, সারা শরীরে ক্লান্তি-- সব মিলিয়ে দৈনন্দিন কাজে প্রভাব পড়ে। চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি হলেও, ঘরোয়া কিছু প্রতিকার দ্রুত আরাম দিতে কার্যকর।
শীত পড়তেই গলা ব্যথা, শুকনো কাশি আর অস্বস্তি বাড়তে থাকে অনেকেরই। আবহাওয়ার হঠাৎ পরিবর্তন, ধুলোবালি ও ঠান্ডা-কাশির জীবাণু গলায় সংক্রমণ তৈরি করে। ফলে কথা বলতে অসুবিধা, খাবার গিলতে ব্যথা, সারা শরীরে ক্লান্তি-- সব মিলিয়ে দৈনন্দিন কাজে প্রভাব পড়ে। চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি হলেও, ঘরোয়া কিছু প্রতিকার দ্রুত আরাম দিতে কার্যকর।
advertisement
2/6
শীতকালে গলা ব্যথা কমাতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল নুন-গরম জল দিয়ে গার্গল করা। আধা চামচ নুন গরম জলে মিশিয়ে দিনে দু’বার গার্গল করলে গলার ফোলা কমে এবং জীবাণুর সংক্রমণও অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি পুরোনো ও অত্যন্ত কার্যকর একটি ঘরোয়া পদ্ধতি, যা কয়েকদিন মেনে চললেই আরাম মেলে।
শীতকালে গলা ব্যথা কমাতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল নুন-গরম জল দিয়ে গার্গল করা। আধা চামচ নুন গরম জলে মিশিয়ে দিনে দু’বার গার্গল করলে গলার ফোলা কমে এবং জীবাণুর সংক্রমণও অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি পুরোনো ও অত্যন্ত কার্যকর একটি ঘরোয়া পদ্ধতি, যা কয়েকদিন মেনে চললেই আরাম মেলে।
advertisement
3/6
মধু ও লেবুর মিশ্রণও গলা ব্যথায় দারুণ উপকারী বলে মনে করা হয়। এক চামচ মধুর সঙ্গে একটু লেবুর রস গরম জলে মিশিয়ে খেলে গলা ভিজে থাকে এবং ব্যথা কমে। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ সংক্রমণ হ্রাসে সাহায্য করে এবং লেবুর ভিটামিন-সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি বিশেষত শুকনো কাশিতে উপকার দেয়।
মধু ও লেবুর মিশ্রণও গলা ব্যথায় দারুণ উপকারী বলে মনে করা হয়। এক চামচ মধুর সঙ্গে একটু লেবুর রস গরম জলে মিশিয়ে খেলে গলা ভিজে থাকে এবং ব্যথা কমে। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ সংক্রমণ হ্রাসে সাহায্য করে এবং লেবুর ভিটামিন-সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি বিশেষত শুকনো কাশিতে উপকার দেয়।
advertisement
4/6
আদা, তুলসী ও লবঙ্গ দিয়ে বানানো কষা বা চা গলা ব্যথায় দ্রুত আরাম দেয়। আদার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ গলার প্রদাহ কমায়, তুলসী জীবাণু প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং লবঙ্গের তেল গলা অবশ করে ব্যথা হ্রাস করে। দিনে এক থেকে দুইবার এটি পান করলে গলার স্বস্তি বেড়ে যায়।
আদা, তুলসী ও লবঙ্গ দিয়ে বানানো কষা বা চা গলা ব্যথায় দ্রুত আরাম দেয়। আদার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ গলার প্রদাহ কমায়, তুলসী জীবাণু প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং লবঙ্গের তেল গলা অবশ করে ব্যথা হ্রাস করে। দিনে এক থেকে দুইবার এটি পান করলে গলার স্বস্তি বেড়ে যায়।
advertisement
5/6
গরম ভাপ নেওয়াও গলা ব্যথা ও নাক বন্ধাভাব কমাতে বিশেষ উপকারী। একটি বাটিতে গরম জল নিয়ে মাথায় তোয়ালে দিয়ে কয়েক মিনিট ভাপ নিলে গলা ভিজে থাকে এবং কফ জমাট ভাব কমে।
গরম ভাপ নেওয়াও গলা ব্যথা ও নাক বন্ধাভাব কমাতে বিশেষ উপকারী। একটি বাটিতে গরম জল নিয়ে মাথায় তোয়ালে দিয়ে কয়েক মিনিট ভাপ নিলে গলা ভিজে থাকে এবং কফ জমাট ভাব কমে।
advertisement
6/6
বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপমুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শ্যামল কুমার বিশ্বাস জানান, পর্যাপ্ত জল পান, গরম স্যুপ খাওয়া, ঘুম ঠিকমতো হওয়া-- এই অভ্যাসগুলোও গলা ভালো রাখতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। খুব ঠান্ডা জল, বরফ, অতিরিক্ত ভাজা খাবার ও ধূলাবালির পরিবেশ এড়িয়ে চললে গলা ব্যথার ঝুঁকি কমে। উপসর্গ বেশি দিন স্থায়ী হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি, কারণ দীর্ঘদিনের গলা ব্যথা অন্য জটিলতার ইঙ্গিতও হতে পারে।
বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপমুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শ্যামল কুমার বিশ্বাস জানান, পর্যাপ্ত জল পান, গরম স্যুপ খাওয়া, ঘুম ঠিকমতো হওয়া-- এই অভ্যাসগুলোও গলা ভালো রাখতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। খুব ঠান্ডা জল, বরফ, অতিরিক্ত ভাজা খাবার ও ধূলাবালির পরিবেশ এড়িয়ে চললে গলা ব্যথার ঝুঁকি কমে। উপসর্গ বেশি দিন স্থায়ী হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি, কারণ দীর্ঘদিনের গলা ব্যথা অন্য জটিলতার ইঙ্গিতও হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement