রসগোল্লা, কালাকাঁদ, কাজুবরফি... কোন মিষ্টি কত দিন ধরে খাওয়া যায়? এইগুলো খবরদার ফ্রিজে রাখবেন না
- Published by:Rachana Majumder
Last Updated:
যদি কারও দীপাবলিতে বাড়িতে প্রচুর মিষ্টি জমে যায়, তাহলে তা কত দিনে খাওয়া উচিত তা জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোন মিষ্টি কতক্ষণ তাজা থাকে এবং কোনটি ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যেতে পারে তা জানা দরকার।
advertisement
advertisement
দীপাবলিতে প্রায় প্রতিদিন ঘরে প্রচুর মিষ্টি আসে এবং শিশুরা সেগুলো খাওয়ার জন্য কাড়াকাড়ি করে। তবে, আজকাল একক পরিবার এবং কম সদস্যের কারণে মিষ্টি প্রায়শই বেশ কয়েক দিন ধরে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়। নষ্ট মিষ্টি খেয়ে স্বাস্থ্যের ক্ষতি এড়াতে প্রতিটি মিষ্টির মেয়াদ শেষ হওয়ার সময় জেনে রাখা দরকারন। এখন অবশ্য FSSAI প্রতিটি মিষ্টির গায়ে মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ লেখার নিয়ম করেছে। তবে, উপহার হিসেবে পাওয়া কালাকান্দ, গুলাব জামুন এবং রসগোল্লার মতো মিষ্টি কতদিন খাওয়া যাবে তা অবশ্যই জানতে হবে।
advertisement
advertisement
গুলাব জামুন রস সহ ফ্রিজে রাখলে ৫-৭ দিনের মধ্যে খাওয়া উচিত এবং ঘরের তাপমাত্রায় রাখলে মাত্র ২-৩ দিনের মধ্যে খাওয়া উচিত। সন্দেশ এবং রসগোল্লার মতো বাঙালি মিষ্টি ফ্রিজে রাখা উচিত নয়; ঘরের তাপমাত্রায় দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে খাওয়া উচিত। অন্য দিকে, রসমালাই এবং চমচম ফ্রিজে রাখলে দুই থেকে তিন দিন পর্যন্ত খাওয়ার যোগ্য থাকে।
advertisement
মিল্ককেক ৫-৭ দিন পর্যন্ত খাওয়ার যোগ্য থাকে। এই মিষ্টি ফ্রিজে রাখার পরিবর্তে ঘরের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। ডোডা বরফিও ঘরের তাপমাত্রায় রাখলে ৫-৭ দিনের মধ্যে খাওয়া যেতে পারে।বেসন লাড্ডু রেফ্রিজারেটর ছাড়াই প্রায় ১৫-২০ দিন পর্যন্ত নষ্ট হয় না। বুন্দি লাড্ডু ৬-৭ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
advertisement
advertisement
