'বিষ' সমান...! সুগারের রোগীরা ভুলেও এই 'কাজ' করবেন না! চড়চড়িয়ে চড়বে 'স্পাইক'! দফারফা হবে শরীরের
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Diabetes Control Tips: ডায়বেটিস লাইফস্টাইল জনিত রোগ। তাই এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শুধু মুঠো মুঠো ওষুধ খাওয়াই যথেষ্ট নয়। এমন কয়েকটি 'ভুল' আছে যা বারোটা বাজিয়ে দেবে নিমেষে। কিন্তু অজান্তে অনেকেই করে ফেলেন সেই ভুল। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিশদে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে তাদের স্বাস্থ্যের হঠাৎ অবনতি হতে পারে, তাই কিছু ভুল করা থেকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখাই কাম্য। নাহলে সুগার স্পাইক বেড়ে দফারফা হবে শরীরের।
advertisement
বস্তুত ডায়বেটিস লাইফস্টাইল জনিত রোগ। তাই এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শুধু মুঠো মুঠো ওষুধ খাওয়াই যথেষ্ট নয়। এমন কয়েকটি 'ভুল' আছে যা বারোটা বাজিয়ে দেবে নিমেষে। কিন্তু অজান্তে অনেকেই করে ফেলেন সেই ভুল। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিশদে।
advertisement
যে ভুলগুলো ব্লাড সুগার বাড়ায়: ডায়াবেটিস রোগীদের জীবন সহজ নয়। কারণ প্রতিদিন তাদের খেয়াল রাখতে হয় রক্তে শর্করার মাত্রা যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায়। কোনও ধরনের অবহেলা করলে তা বিপজ্জনক পরিণতি হতে পারে।
advertisement
একটা ছোট ভুলও সুগার চড়চড়িয়ে বাড়িয়ে দিতে পারে সুগার লেভেল। প্রায়শই অনেক সুগার পেশেন্ট অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে তাদের স্বাস্থ্য নষ্ট করে। আসুন জেনে নিই সুগার স্পাইক এড়াতে চাইলে ডায়াবেটিক রোগীদের কী কী ভুল করা উচিত নয়।
advertisement
১. শারীরিক কার্যকলাপ না করা:শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার ব্যবস্থাপনায়ও সাহায্য করতে পারে।
advertisement
শরীরের পর্যাপ্ত নড়াচড়া না করলে ওজন বৃদ্ধি এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রতিদিন হাঁটা, জগিং বা যোগব্যায়াম করা ভাল। তবে খেয়াল রাখবেন ব্যায়াম যেন খুব বেশি ভারী না হয়।
advertisement
২. পর্যাপ্ত ফাইবার গ্রহণ না করা:ফাইবার আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ডায়াবেটিস পরিচালনায়ও সাহায্য করতে পারে। ফাইবার-ভিত্তিক খাবার খাওয়া রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে এবং স্বাস্থ্যকর অন্ত্রকে উন্নীত করতে সাহায্য করতে পারে।
advertisement
আপনার খাদ্যতালিকায় উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার যেমন গোটা শস্য, ফল, ড্রাইফ্রুট, শাকসবজি এবং বীজ অন্তর্ভুক্ত করুন। এটি আপনার স্বাস্থ্যকর ওজনও বজায় রাখবে।
advertisement
৩. প্রক্রিয়াজাত বা প্রসেসড খাবার:প্রক্রিয়াজাত খাবার যেমন প্যাকেটজাত মাংস, কেচাপ, কর্নফ্লেক্স এবং বিস্কুটে লুকানো চিনি থাকে।
advertisement
অস্বাস্থ্যকর হওয়া ছাড়াও, এই জাতীয় জিনিসগুলি আসক্তিও বাড়ায়, তাই ক্ষুধা মেটানোর জন্য শুধুমাত্র ঘরে তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবার খান, এটি কেবল ক্ষুধা নিবারণ করবে না, অপ্রয়োজনীয় চিনি এবং লবণ খাওয়া থেকেও বাঁচবে।
advertisement
৪. উচ্চ জিআইযুক্ত খাবার খাওয়া:উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই)যুক্ত খাবার রক্তে শর্করার দ্রুত বৃদ্ধি করতে পারে। অন্যদিকে, কম জিআই খাবার আপনার গ্লুকোজ মাত্রার উপর সামান্য প্রভাব ফেলে। অতএব, রক্তে গ্লুকোজের স্থির মুক্তির জন্য খাবার খাওয়ার আগে তাদের জিআই স্কোর পরীক্ষা করুন।
advertisement