Home Made Curry Masala: ভেজ-ননভেজ, যে কোনও রান্নায় হাল্কা ছড়িয়ে দিন বাড়ির তৈরি এই মশলা, সকলে হাত চেটে খাবে, 'বাহ বাহ' করে তারিফ করবে

Last Updated:
বাড়ির তৈরি পাউডার, রান্নায় দিলেই ছাড়বে দারুণ গন্ধ! মশলায় ঝোলও হবে একেবারে সুপারটেস্টি! এটি একটি মশলা গুঁড়ো যা মাছের ঝোল, মাংসের ঝোল, মশলাদার নিরামিষ ঝোল- সব কিছুর জন্যই উপযুক্ত। এর সুগন্ধ এবং সুস্বাদু একবার দিলে কেউ ভুলবেন না।
1/6
ভাল ঝোল রান্না করাটা মুখের কথা নয়! অনেক অভিজ্ঞ রাঁধুনিও ঝোল রাঁধথে গেলে হিমসিম খেয়ে যান! বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই ঝোল রান্নার জন্য দোকান থেকে কেনা কারি পাউডার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে তা স্বাস্থ্যকর নয়। অতএব, জেনে নেওয়া যাক কীভাবে বাড়িতেই কারি পাউডার তৈরি করা যায়, যা স্বাদ এবং সুগন্ধে পরিপূর্ণ এবং সব ধরনের ঝোল তৈরিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ভাল ঝোল রান্না করাটা মুখের কথা নয়! অনেক অভিজ্ঞ রাঁধুনিও ঝোল রাঁধথে গেলে হিমসিম খেয়ে যান! বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই ঝোল রান্নার জন্য দোকান থেকে কেনা কারি পাউডার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে তা স্বাস্থ্যকর নয়। অতএব, জেনে নেওয়া যাক কীভাবে বাড়িতেই কারি পাউডার তৈরি করা যায়, যা স্বাদ এবং সুগন্ধে পরিপূর্ণ এবং সব ধরনের ঝোল তৈরিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
advertisement
2/6
উপকরণ: ৫০০ গ্রাম ধনেপাতা, ৫০০ গ্রাম লাল লঙ্কা, ২৫০ গ্রাম জিরে, ৫০ গ্রাম মৌরি, ১০০ গ্রাম গোলমরিচ, ২৫ গ্রাম সরষে, ২৫ গ্রাম মেথি, ১০০ গ্রাম চাল, ১০০ গ্রাম উড়দ ডাল, ২০০ গ্রাম বাদাম, ২৫ গ্রাম গরম মশলা গুঁড়ো, ১০০ গ্রাম হলুদ গুঁড়ো, ৫০ গ্রাম কারি পাতা, সামান্য তেল।
উপকরণ: ৫০০ গ্রাম ধনেপাতা, ৫০০ গ্রাম লাল লঙ্কা, ২৫০ গ্রাম জিরে, ৫০ গ্রাম মৌরি, ১০০ গ্রাম গোলমরিচ, ২৫ গ্রাম সরষে, ২৫ গ্রাম মেথি, ১০০ গ্রাম চাল, ১০০ গ্রাম উড়দ ডাল, ২০০ গ্রাম বাদাম, ২৫ গ্রাম গরম মশলা গুঁড়ো, ১০০ গ্রাম হলুদ গুঁড়ো, ৫০ গ্রাম কারি পাতা, সামান্য তেল।
advertisement
3/6
প্রণালী: ধনেপাতা অল্প তেলে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। শুকনো লঙ্কা ভেঙে তেল ছাড়া গরম পাত্রে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। জিরে, মৌরি এবং গোলমরিচ একসঙ্গে মিশিয়ে তেল না দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তার পর সরষে এবং মেথি তেল না দিয়ে একইভাবে ভাজতে হবে। এর পর তেল না দিয়ে উড়দ ডাল লালচে না হওয়া পর্যন্ত ভাজতে হবে।
প্রণালী: কারিপাতা অল্প তেলে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। শুকনো লঙ্কা ভেঙে তেল ছাড়া গরম পাত্রে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। জিরে, মৌরি এবং গোলমরিচ একসঙ্গে মিশিয়ে তেল না দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তার পর সরষে এবং মেথি তেল না দিয়ে একইভাবে ভাজতে হবে। এর পর তেল না দিয়ে উড়দ ডাল লালচে না হওয়া পর্যন্ত ভাজতে হবে।
advertisement
4/6
শুকনো করে মশলা ভাজার পর্ব কিছুক্ষণ আরও চলবে! এবার ওই পাত্রে ডাল এবং কাজু বাদাম হালকা করে ভাজতে হবে। আদা এবং কারি পাতা যোগ করতে হবে এবং তেল না দিয়ে একসঙ্গে ভাজতে হবে। কারি পাতা মুচমুচে না হওয়া পর্যন্ত ভাজতে হবে। সবশেষে, তেল না দিয়ে হলুদ গুঁড়ো হালকা করে ভাজতে হবে। এখনও পর্যন্ত যা কিছু ভাজা হয়েছে তা একটি কাগজে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং ঠান্ডা হতে দিতে হবে।
শুকনো করে মশলা ভাজার পর্ব কিছুক্ষণ আরও চলবে! এবার ওই পাত্রে ডাল এবং কাজু বাদাম হালকা করে ভাজতে হবে। আদা এবং কারি পাতা যোগ করতে হবে এবং তেল না দিয়ে একসঙ্গে ভাজতে হবে। কারি পাতা মুচমুচে না হওয়া পর্যন্ত ভাজতে হবে। সবশেষে, তেল না দিয়ে হলুদ গুঁড়ো হালকা করে ভাজতে হবে। এখনও পর্যন্ত যা কিছু ভাজা হয়েছে তা একটি কাগজে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং ঠান্ডা হতে দিতে হবে।
advertisement
5/6
ঠান্ডা হওয়ার পর, এটি পিষে নিতে হবে একেবারে মিহি করে। তার জন্য মিক্সার গ্রাইন্ডার বা সাবেকি শিলনোড়া, যা খুশি ব্যবহার করা যায়। এই মশলা গুঁড়ো ঠান্ডা করে এয়ারটাইট পাত্রে রাখতে হবে। এর পর যখন খুশি, পরিমাণ অুসারে ব্যবহার করলেই হল! এটি একটি মশলা গুঁড়ো যা মাছের ঝোল, মাংসের ঝোল, মশলাদার নিরামিষ ঝোল- সব কিছুর জন্যই উপযুক্ত। এর সুগন্ধ এবং সুস্বাদু একবার দিলে কেউ ভুলবেন না।
ঠান্ডা হওয়ার পর, এটি পিষে নিতে হবে একেবারে মিহি করে। তার জন্য মিক্সার গ্রাইন্ডার বা সাবেকি শিলনোড়া, যা খুশি ব্যবহার করা যায়। এই মশলা গুঁড়ো ঠান্ডা করে এয়ারটাইট পাত্রে রাখতে হবে। এর পর যখন খুশি, পরিমাণ অুসারে ব্যবহার করলেই হল! এটি একটি মশলা গুঁড়ো যা মাছের ঝোল, মাংসের ঝোল, মশলাদার নিরামিষ ঝোল- সব কিছুর জন্যই উপযুক্ত। এর সুগন্ধ এবং সুস্বাদু একবার দিলে কেউ ভুলবেন না।
advertisement
6/6
তবে হ্যাঁ, ভাজার সময় খুব সচেতন থাকতে হবে, যাতে বছরের পর বছর ধরে মশলার গুঁড়ো নষ্ট না হয়। তার জন্য, উপকরণগুলোকে মাঝারি আঁচে ভাজতে হবে, যাতে কোনও ভাবেই সেগুলো পুড়ে না যায়! একমাত্র তাহলেই মশলার গুঁড়োর রঙ এবং স্বাদ ঠিক থাকবে।
তবে হ্যাঁ, ভাজার সময় খুব সচেতন থাকতে হবে, যাতে বছরের পর বছর ধরে মশলার গুঁড়ো নষ্ট না হয়। তার জন্য, উপকরণগুলোকে মাঝারি আঁচে ভাজতে হবে, যাতে কোনও ভাবেই সেগুলো পুড়ে না যায়! একমাত্র তাহলেই মশলার গুঁড়োর রঙ এবং স্বাদ ঠিক থাকবে।
advertisement
advertisement
advertisement