Drink For Cholesterol: সুপারফুড! এক নিমেষে ছু-মন্তর হবে বদ কোলেস্টেরল...! এই পানীয়তে চুমুক দিলেই কামাল, ৩০ দিনে ফল পাবেন

Last Updated:
বর্তমান যুগে, ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সি বেশিরভাগেরই কোলেস্টেরলের সমস্যা। চিকিৎসকেরা বলেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না রাখলে আরও অনেক রোগের জন্ম হতে পারে। ওষুধ তো বটেই, খাওয়া-দাওয়াও নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এ দেশে প্রায় ৫২ শতাংশ মানুষের শরীরেই বদ কোলেস্টেরল রয়েছে।
1/11
বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
advertisement
2/11
কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে পাওয়া মোমের মতো পদার্থ, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে রক্তের ধমনীতে জমা হয়। সেই কারণে হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ ব্যাহত হয়।
কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে পাওয়া মোমের মতো পদার্থ, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে রক্তের ধমনীতে জমা হয়। সেই কারণে হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ ব্যাহত হয়।
advertisement
3/11
রক্ত প্রবাহে কোলেস্টেরলের স্তর জমতে শুরু করলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। যে কারণে উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
রক্ত প্রবাহে কোলেস্টেরলের স্তর জমতে শুরু করলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। যে কারণে উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
advertisement
4/11
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
advertisement
5/11
এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
advertisement
6/11
যখন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল 190 mg/dL ছাড়িয়ে যায়, তখন এটি একটি বিপজ্জনক অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয় এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি।
যখন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল 190 mg/dL ছাড়িয়ে যায়, তখন এটি একটি বিপজ্জনক অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয় এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি।
advertisement
7/11
২০১৯ সালের একটি গবেষণায়, এটি পাওয়া গেছে যে টমেটোর রস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সবচেয়ে কার্যকরী যখন এটি লবণ যোগ না করে পান করা হয়। আপনি যদি টমেটোর জুস পান করেন, তবে এটি লবণ ছাড়াই করা উচিত, তবেই আপনি এর সম্পূর্ণ উপকার পাবেন।
২০১৯ সালের একটি গবেষণায়, এটি পাওয়া গেছে যে টমেটোর রস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সবচেয়ে কার্যকরী যখন এটি লবণ যোগ না করে পান করা হয়। আপনি যদি টমেটোর জুস পান করেন, তবে এটি লবণ ছাড়াই করা উচিত, তবেই আপনি এর সম্পূর্ণ উপকার পাবেন।
advertisement
8/11
লবণ ছাড়া টমেটোর রস খেয়ে এক বছরের মধ্যে জাপানের ২৬০ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে এলডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেয়েছে।
লবণ ছাড়া টমেটোর রস খেয়ে এক বছরের মধ্যে জাপানের ২৬০ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে এলডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেয়েছে।
advertisement
9/11
টমেটোর রস শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে খুবই উপকারী। এটিতে উপস্থিত লাইকোপিন নামক যৌগটি লিপিডের মাত্রা উন্নত করে। এর পাশাপাশি টমেটোর রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল কমানো ফাইবার এবং নিয়াসিন।
টমেটোর রস শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে খুবই উপকারী। এটিতে উপস্থিত লাইকোপিন নামক যৌগটি লিপিডের মাত্রা উন্নত করে। এর পাশাপাশি টমেটোর রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল কমানো ফাইবার এবং নিয়াসিন।
advertisement
10/11
টমেটোর গুণের শেষ নেই। প্রসঙ্গত, মুখে টমেটো মাখলে সহজেই ট্যান, দাগছোপ দূর করে ফেলা যায়। আর যদি রোজ টমেটো খান, তাহলে ত্বকের জেল্লা আরও বাড়ে। টমেটোর মধ্যে লাইকোপেন রয়েছে, যা সানবার্ন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
টমেটোর গুণের শেষ নেই। প্রসঙ্গত, মুখে টমেটো মাখলে সহজেই ট্যান, দাগছোপ দূর করে ফেলা যায়। আর যদি রোজ টমেটো খান, তাহলে ত্বকের জেল্লা আরও বাড়ে। টমেটোর মধ্যে লাইকোপেন রয়েছে, যা সানবার্ন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
advertisement
11/11
দাবিত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। বিশদ জানতে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
দাবিত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। বিশদ জানতে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
advertisement
advertisement
advertisement