Chicken: পোল্ট্রি মুরগির থেকে এই মুরগিতে প্রোটিন পাঁচগুণ বেশি,কোলেস্টেরল,হাই প্রেশার, অ্যানেমিয়া ধারেকাছে ঘেঁষবে না

Last Updated:
এর বিশেষত্ব হল, এর মাংসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু, এই মুরগির বাইরে থেকে ভিতরের প্রতিটি অংশই কালো।
1/5
মুরগির মাংসর কথা উঠলেই আমাদের মাথায় সবার আগে পোলট্রির সাদা মুরগির কথা আসে। এর ঠিক পরেই মনে পড়ে যায় খয়েরি দেশি মুরগির কথা। বিভিন্ন ধরনের মুরগি তাদের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত, তবে আজ আমরা এমন একটি মুরগির কথা বলব, যা তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের কারণে আলাদা পরিচয় পেয়েছে। এটি কড়কনাথ নামে পরিচিত। এটি অন্যান্য মুরগির তুলনায় পুষ্টিগুণে শক্তিশালী এবং আরও বেশি সুস্বাদু। এর বিশেষত্ব হল, এর মাংসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু, এই মুরগির বাইরে থেকে ভিতরের প্রতিটি অংশই কালো।
মুরগির মাংসর কথা উঠলেই আমাদের মাথায় সবার আগে পোলট্রির সাদা মুরগির কথা আসে। এর ঠিক পরেই মনে পড়ে যায় খয়েরি দেশি মুরগির কথা। বিভিন্ন ধরনের মুরগি তাদের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত, তবে আজ আমরা এমন একটি মুরগির কথা বলব, যা তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের কারণে আলাদা পরিচয় পেয়েছে। এটি কড়কনাথ নামে পরিচিত। এটি অন্যান্য মুরগির তুলনায় পুষ্টিগুণে শক্তিশালী এবং আরও বেশি সুস্বাদু। এর বিশেষত্ব হল, এর মাংসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু, এই মুরগির বাইরে থেকে ভিতরের প্রতিটি অংশই কালো।
advertisement
2/5
বালিয়ার শ্রীমুরলিমনোহর টাউন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজের পশুপালন ও দুগ্ধ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ধর্মেন্দ্র সিং-এর মতে, কড়কনাথ জাতের মুরগি চাষীদের জন্য খুবই উপকারী। আগে এটি শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়া জেলায় পাওয়া যেত। কিন্তু, এখন উত্তরপ্রদেশের অনেক জেলায়, বিশেষ করে বালিয়ায় এটি সফলভাবে পালন করা হচ্ছে।
বালিয়ার শ্রীমুরলিমনোহর টাউন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজের পশুপালন ও দুগ্ধ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ধর্মেন্দ্র সিং-এর মতে, কড়কনাথ জাতের মুরগি চাষীদের জন্য খুবই উপকারী। আগে এটি শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়া জেলায় পাওয়া যেত। কিন্তু, এখন উত্তরপ্রদেশের অনেক জেলায়, বিশেষ করে বালিয়ায় এটি সফলভাবে পালন করা হচ্ছে।
advertisement
3/5
কড়কনাথ মুরগিকে কালো রং দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এর গায়ের রঙ, মাংস, পালক, নখ, নাক, লেজ, ভিতরের স্তর, জিভ এমনকি রক্তও কালো। এর মাংস সুস্বাদু এবং পুষ্টিতে ভরপুর। অন্যান্য মুরগির তুলনায় এতে চর্বির পরিমাণও কম। এর ডিম হালকা বাদামি রঙের।
কড়কনাথ মুরগিকে কালো রং দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এর গায়ের রঙ, মাংস, পালক, নখ, নাক, লেজ, ভিতরের স্তর, জিভ এমনকি রক্তও কালো। এর মাংস সুস্বাদু এবং পুষ্টিতে ভরপুর। অন্যান্য মুরগির তুলনায় এতে চর্বির পরিমাণও কম। এর ডিম হালকা বাদামি রঙের।
advertisement
4/5
আজকাল মানুষ বেশি প্রোটিন, আয়রন এবং উচ্চতর পুষ্টিগুণ যুক্ত খাবারকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এদিক থেকে কড়কনাথ জাতের মুরগিকে অন্যান্য মুরগির তুলনায় ভাল মনে করা হয়। এর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হল এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ মাত্র ১%। সাধারণ মুরগির তুলনায় এতে ৪-৫ গুণ বেশি প্রোটিন থাকে। এটির উচ্চ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে, যার কারণে এটি সহজে অসুস্থ হয় না। এর মাংস কালো রঙের এবং অত্যন্ত পুষ্টিকর।
আজকাল মানুষ বেশি প্রোটিন, আয়রন এবং উচ্চতর পুষ্টিগুণ যুক্ত খাবারকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এদিক থেকে কড়কনাথ জাতের মুরগিকে অন্যান্য মুরগির তুলনায় ভাল মনে করা হয়। এর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হল এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ মাত্র ১%। সাধারণ মুরগির তুলনায় এতে ৪-৫ গুণ বেশি প্রোটিন থাকে। এটির উচ্চ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে, যার কারণে এটি সহজে অসুস্থ হয় না। এর মাংস কালো রঙের এবং অত্যন্ত পুষ্টিকর।
advertisement
5/5
কড়কনাথ কম খাবার খেয়েই ভাল উৎপাদন দেয়। প্রায় ৬-৭ মাসে এর ওজন ১.৫ থেকে ২ কেজি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। উচ্চ মানের হওয়ায় বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং অন্যান্য মুরগির তুলনায় এর মাংস অনেক বেশি দামে বিক্রি হয়। এটি পালনে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই এবং অন্যান্য সাধারণ মুরগির মতোই এটি পালন করা যায়। এই কারণে কড়কনাথ মুরগি পালন করে ভাল লাভ করতে পারেন গবাদি পশু খামারিরা।
কড়কনাথ কম খাবার খেয়েই ভাল উৎপাদন দেয়। প্রায় ৬-৭ মাসে এর ওজন ১.৫ থেকে ২ কেজি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। উচ্চ মানের হওয়ায় বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং অন্যান্য মুরগির তুলনায় এর মাংস অনেক বেশি দামে বিক্রি হয়। এটি পালনে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই এবং অন্যান্য সাধারণ মুরগির মতোই এটি পালন করা যায়। এই কারণে কড়কনাথ মুরগি পালন করে ভাল লাভ করতে পারেন গবাদি পশু খামারিরা।
advertisement
advertisement
advertisement