Bone Density Problem: ৩০ বছর-এর পর থেকে দুর্বল হতে থাকে হাড়! শরীর জুড়ে শুরু হয় নানা সমস্যা ও যন্ত্রণা, মুক্তির উপায়গুলি জানুন...

Last Updated:
Bone Density Problem: ৩০ এর বয়সের পর হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়ার কারণ হল খারাপ জীবনযাপন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর অভাব। ইস্ট্রোজেন হরমোনের অভাবে মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যা বাড়ে। কীভাবে পাবেন এর থেকে মুক্তি জানুন...
1/10
৩০ বছর বয়স পেরোনোর পর অনেকেই হাড় দুর্বল হওয়ার সমস্যা অনুভব করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর মূল কারণ হলো আধুনিক ব্যস্ত জীবনধারা, অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস এবং ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি। এর ফলে হাড়ের ঘনত্ব (Bone Density) ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৩০ বছর বয়স পেরোনোর পর অনেকেই হাড় দুর্বল হওয়ার সমস্যা অনুভব করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর মূল কারণ হলো আধুনিক ব্যস্ত জীবনধারা, অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস এবং ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি। এর ফলে হাড়ের ঘনত্ব (Bone Density) ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
advertisement
2/10
শরীরের হাড় গঠনের জন্য ক্যালশিয়াম, প্রোটিন, ও ফসফরাস প্রয়োজন। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই খনিজ উপাদানের ঘাটতি দেখা দেয়, বিশেষ করে যদি লাইফস্টাইল সঠিক না হয় কিংবা শরীরে কোনো রোগ থাকে। এর ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং হাঁটাচলায় সমস্যা হতে শুরু করে।
শরীরের হাড় গঠনের জন্য ক্যালশিয়াম, প্রোটিন, ও ফসফরাস প্রয়োজন। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই খনিজ উপাদানের ঘাটতি দেখা দেয়, বিশেষ করে যদি লাইফস্টাইল সঠিক না হয় কিংবা শরীরে কোনো রোগ থাকে। এর ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং হাঁটাচলায় সমস্যা হতে শুরু করে।
advertisement
3/10
বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে ৩০ বছর বয়সের পর হাড়ের সমস্যা আরও স্পষ্ট হয়। কারণ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিমাণ কমতে শুরু করে। মেনোপজের সময় এই হরমোন প্রায় নিঃশেষ হয়ে যায়, ফলে ক্যালশিয়াম শোষণ বন্ধ হয়ে হাড়ে ঘনত্ব কমতে থাকে।
বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে ৩০ বছর বয়সের পর হাড়ের সমস্যা আরও স্পষ্ট হয়। কারণ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিমাণ কমতে শুরু করে। মেনোপজের সময় এই হরমোন প্রায় নিঃশেষ হয়ে যায়, ফলে ক্যালশিয়াম শোষণ বন্ধ হয়ে হাড়ে ঘনত্ব কমতে থাকে।
advertisement
4/10
বয়সের সঙ্গে শরীরের অনেক পরিবর্তন ঘটে। হাড় দুর্বল হওয়ার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—হাতের গ্রিপ দুর্বল হয়ে যাওয়া, দাঁতের মাড়িতে সমস্যা, নখ দুর্বল হয়ে ভেঙে যাওয়া, উচ্চতা কমে যাওয়া, অস্বাভাবিক বডি পজিশন, সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়া এবং পিঠে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা।
বয়সের সঙ্গে শরীরের অনেক পরিবর্তন ঘটে। হাড় দুর্বল হওয়ার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—হাতের গ্রিপ দুর্বল হয়ে যাওয়া, দাঁতের মাড়িতে সমস্যা, নখ দুর্বল হয়ে ভেঙে যাওয়া, উচ্চতা কমে যাওয়া, অস্বাভাবিক বডি পজিশন, সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়া এবং পিঠে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা।
advertisement
5/10
দীর্ঘ সময় বসে কাজ করা, ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটির অভাব, রাতের খাবারে বিলম্ব এবং ঘুমে অনিয়ম—এই সব অভ্যাস শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। তাছাড়া সফট ড্রিঙ্ক ও ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে ক্যালশিয়াম শরীরে ঠিকমতো শোষিত হয় না।
দীর্ঘ সময় বসে কাজ করা, ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটির অভাব, রাতের খাবারে বিলম্ব এবং ঘুমে অনিয়ম—এই সব অভ্যাস শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। তাছাড়া সফট ড্রিঙ্ক ও ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে ক্যালশিয়াম শরীরে ঠিকমতো শোষিত হয় না।
advertisement
6/10
৩০ বছর পর শরীরে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ কমে যেতে থাকে। এই ভিটামিন ক্যালশিয়াম শোষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূর্যের আলো থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন ডি হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে, তাই সকালের রোদে ২০–২৫ মিনিট থাকা প্রয়োজন।
৩০ বছর পর শরীরে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ কমে যেতে থাকে। এই ভিটামিন ক্যালশিয়াম শোষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূর্যের আলো থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন ডি হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে, তাই সকালের রোদে ২০–২৫ মিনিট থাকা প্রয়োজন।
advertisement
7/10
হাড় শক্ত রাখতে চাইলে খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে—দুধ, সয়া মিল্ক, তিল, তোফু, রাজগিরা, মাশরুম, আনারস ও আলসির বীজ। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য সানফ্লাওয়ার সিড, খারবুজের বীজ, জোয়ার, বাজরা ও রাগি খাওয়া উচিত। এতে হাড়ের গঠন মজবুত হয়।
হাড় শক্ত রাখতে চাইলে খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে—দুধ, সয়া মিল্ক, তিল, তোফু, রাজগিরা, মাশরুম, আনারস ও আলসির বীজ। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য সানফ্লাওয়ার সিড, খারবুজের বীজ, জোয়ার, বাজরা ও রাগি খাওয়া উচিত। এতে হাড়ের গঠন মজবুত হয়।
advertisement
8/10
হাড়ের স্বাস্থ্যে ভিটামিন K-এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ব্রোকলি, পালং শাক, ও মুলার পাতা এই ভিটামিনে ভরপুর। এগুলো ভালোভাবে শোষিত হোক, তার জন্য সঙ্গে রাখতে হবে ভিটামিন C সমৃদ্ধ খাবার, যেমন—আমলকি, লেবু, কমলা ও কিউই। নিয়মিত ব্যায়াম, সূর্যের আলো, এবং সঠিক ডায়েট হাড় ভালো রাখতে সাহায্য করে।
হাড়ের স্বাস্থ্যে ভিটামিন K-এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ব্রোকলি, পালং শাক, ও মুলার পাতা এই ভিটামিনে ভরপুর। এগুলো ভালোভাবে শোষিত হোক, তার জন্য সঙ্গে রাখতে হবে ভিটামিন C সমৃদ্ধ খাবার, যেমন—আমলকি, লেবু, কমলা ও কিউই। নিয়মিত ব্যায়াম, সূর্যের আলো, এবং সঠিক ডায়েট হাড় ভালো রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
9/10
দিল্লির স্যার গঙ্গারাম সিটি হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান মানসি শর্মা বলেছেন, “হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে হলে ৩০ বছর বয়সের পর থেকেই ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি এবং ম্যাগনেশিয়াম গ্রহণে মনোযোগী হতে হবে। প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম ও সকালবেলার রোদ খুবই উপকারী”...
দিল্লির স্যার গঙ্গারাম সিটি হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান মানসি শর্মা বলেছেন, “হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে হলে ৩০ বছর বয়সের পর থেকেই ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি এবং ম্যাগনেশিয়াম গ্রহণে মনোযোগী হতে হবে। প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম ও সকালবেলার রোদ খুবই উপকারী”...
advertisement
10/10
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement