Bankura RajBari Tourism: একবেলার জন্য খুবই সুন্দর ট্যুরিস্ট স্পট, ঘুরতে গেলে চোখ জুড়িয়ে যাবে, বাঁকুড়ার জমিদার বাড়ি সবাইকে জানায় আমন্ত্রণ

Last Updated:
দেরি না করে চট করে ঘুরে আসুন গরমের ছুটিতে! চোখ জুড়িয়ে যাবে।
1/6
বাঁকুড়ার অযোধ্যা গ্রামের দেবোত্তর এস্টেট।একসময় বিশাল জমিদারি ছিল ব্যানার্জী পরিবারের।
বাঁকুড়ার অযোধ্যা গ্রামের দেবোত্তর এস্টেট।একসময় বিশাল জমিদারি ছিল বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারের।
advertisement
2/6
প্রায় ২০০ বছর আগে গরীব ব্রাহ্মণ নিমাই বন্দোপাধ্যায় এর চার ছেলের মেজ ছেলে রামমোহন বন্দোপাধ্যায় কর্ম সংস্থানে বেরিয়ে পড়েন বাড়ি থেকে তারপর কাজ খুঁজতে খুঁজতে পৌঁছে যান শ্রীরামপুরের কুঠিয়াল সাহেবের বাড়িতে।
প্রায় ২০০ বছর আগে গরীব ব্রাহ্মণ নিমাই বন্দোপাধ্যায় এর চার ছেলের মেজ ছেলে রামমোহন বন্দোপাধ্যায় কর্ম সংস্থানে বেরিয়ে পড়েন বাড়ি থেকে তারপর কাজ খুঁজতে খুঁজতে পৌঁছে যান শ্রীরামপুরের কুঠিয়াল সাহেবের বাড়িতে।
advertisement
3/6
এখানেই কাজ পেলেন, বিশ্বাস স্থাপন করলেন এবং কুঠীয়াল সাহেবের শেষ দিন পর্যন্ত পাশে ছিলেন রামমোহন বন্দোপাধ্যায়। রামমোহনের বিশ্বস্ততা দেখে কুঠিয়াল সাহেব নিজের বিশাল সম্পত্তির ৫০ শতাংশ দিয়ে দেন রামমোহন বন্দোপাধ্যায়কে। শুরু হয় বন্দোপাধ্যায় পরিবারের জমিদারি।
এখানেই কাজ পেলেন, বিশ্বাস স্থাপন করলেন এবং কুঠীয়াল সাহেবের শেষ দিন পর্যন্ত পাশে ছিলেন রামমোহন বন্দোপাধ্যায়। রামমোহনের বিশ্বস্ততা দেখে কুঠিয়াল সাহেব নিজের বিশাল সম্পত্তির ৫০ শতাংশ দিয়ে দেন রামমোহন বন্দোপাধ্যায়কে। শুরু হয় বন্দোপাধ্যায় পরিবারের জমিদারি।
advertisement
4/6
মনোহর ব্যানার্জি বলেন,
মনোহর বন্দোপাধ্যায় বলেন, "অযোধ্যা গ্রামকে মূল কেন্দ্র করে শুরু হয় বন্দোপাধ্যায় পরিবারের জমিদারি প্রথা। বিশাল প্রতিপত্তির সাথে বিস্তৃতি পায় বন্দোপাধ্যায় পরিবারের জমিদারি। প্রায় ১০৮ সসস্ত্র লাঠিয়াল পাহারা দিত এই সুবিশাল জমিদার বাড়ি।"
advertisement
5/6
ইংরেজদের বিরুদ্ধে গিয়ে নীল চাষ প্রায় বন্ধ করে দেয় বন্দোপাধ্যায় পরিবার। নীলের নির্যাতন নয়, ফসল ফলানোর উপদেশ দেওয়া হয় গরীব চাষিদের। ইংরেজের বিরুদ্ধে যাওয়ার জন্যে হারাতে বেশ কিছুটা সম্পত্তি এবং জমি জমা। তবুও ইংরেজের সামনে কোনওদিন আপোষ করেনি বন্দোপাধ্যায় পরিবার।
ইংরেজদের বিরুদ্ধে গিয়ে নীল চাষ প্রায় বন্ধ করে দেয় বন্দোপাধ্যায় পরিবার। নীলের নির্যাতন নয়, ফসল ফলানোর উপদেশ দেওয়া হয় গরীব চাষিদের। ইংরেজের বিরুদ্ধে যাওয়ার জন্যে হারাতে বেশ কিছুটা সম্পত্তি এবং জমি জমা। তবুও ইংরেজের সামনে কোনওদিন আপোষ করেনি বন্দোপাধ্যায় পরিবার।
advertisement
6/6
ইংরেজরা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে সরকারি তরফ থেকে জমিদারি প্রথা তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বন্দ্যোপাধ্যায়দের বিশাল প্রভাব প্রতিপত্তি কমতে থাকল দ্রুত গতিতে।
ইংরেজরা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে সরকারি তরফ থেকে জমিদারি প্রথা তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বন্দ্যোপাধ্যায়দের বিশাল প্রভাব প্রতিপত্তি কমতে থাকল দ্রুত গতিতে।
advertisement
advertisement
advertisement