Bad Breath: মুখে দুর্গন্ধ! কথা বললেই লোকজন ছিটকে পালায়? বারবার ব্রাশ না করে যত্ন নিন দাঁতের, বিশেষজ্ঞের কথা মানলেই মুশকিল আসান

Last Updated:
Bad Breath: সচেতনতা বৃদ্ধি সত্ত্বেও বহু মানুষ মুখের স্বাস্থ্যের সঠিক যত্ন নিতে পারেন না। যার জেরে দাঁতের সমস্যার আশঙ্কা বাড়ে। 
1/9
সাম্প্রতিক কয়েক দশকে ভারতের ওরাল হাইজিন সংক্রান্ত অভ্যাসের যথেষ্ট উন্নতি দেখা গিয়েছে। কিন্তু কিছু ব্যবধান রয়েই গিয়েছে, বিশেষ করে প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলে। যেখানে ডেন্টাল রুটিন তেমন ভাবে মানা হয় না। সচেতনতা বৃদ্ধি সত্ত্বেও বহু মানুষ মুখের স্বাস্থ্যের সঠিক যত্ন নিতে পারেন না। যার জেরে দাঁতের সমস্যার আশঙ্কা বাড়ে।
সাম্প্রতিক কয়েক দশকে ভারতের ওরাল হাইজিন সংক্রান্ত অভ্যাসের যথেষ্ট উন্নতি দেখা গিয়েছে। কিন্তু কিছু ব্যবধান রয়েই গিয়েছে, বিশেষ করে প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলে। যেখানে ডেন্টাল রুটিন তেমন ভাবে মানা হয় না। সচেতনতা বৃদ্ধি সত্ত্বেও বহু মানুষ মুখের স্বাস্থ্যের সঠিক যত্ন নিতে পারেন না। যার জেরে দাঁতের সমস্যার আশঙ্কা বাড়ে।
advertisement
2/9
পরিসংখ্যান বলছে যে, ৯০ শতাংশ ভারতীয়েরই ওরাল হেলথ সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। যা রীতিমতো উদ্বেগজন। আসলে এই ওরাল হেলথ সংক্রান্ত সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম হল - ক্যাভিটি, মাড়ির রোগ এবং মুখগহ্বরের সংক্রমণ। আর চিকিৎসা না হওয়ার প্রধান প্রতিবন্ধকতাগুলির মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু কারণ।
পরিসংখ্যান বলছে যে, ৯০ শতাংশ ভারতীয়েরই ওরাল হেলথ সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। যা রীতিমতো উদ্বেগজন। আসলে এই ওরাল হেলথ সংক্রান্ত সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম হল - ক্যাভিটি, মাড়ির রোগ এবং মুখগহ্বরের সংক্রমণ। আর চিকিৎসা না হওয়ার প্রধান প্রতিবন্ধকতাগুলির মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু কারণ।
advertisement
3/9
সেগুলি হল - দন্তরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে না যেতে পারা, প্রতিরোধমূলক উপায় অবলম্বনের ঘাটতি এবং মুখের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য জরুরি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস সম্পর্কে না বোঝা।এই ধরনের চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পাল করছে কোলগেটের ওরাল হেলথ মুভমেন্ট। নিয়মিত দাঁত মাজা, ফ্লসিং এবং নিয়মিত চেক-আপের মাধ্যমে ওরাল হাইজিন বজায় রাখা যেতে পারে।
সেগুলি হল - দন্তরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে না যেতে পারা, প্রতিরোধমূলক উপায় অবলম্বনের ঘাটতি এবং মুখের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য জরুরি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস সম্পর্কে না বোঝা।এই ধরনের চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পাল করছে কোলগেটের ওরাল হেলথ মুভমেন্ট। নিয়মিত দাঁত মাজা, ফ্লসিং এবং নিয়মিত চেক-আপের মাধ্যমে ওরাল হাইজিন বজায় রাখা যেতে পারে।
advertisement
4/9
এই বিষয়ে আলোচনা করছেন চণ্ডীগড়ের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. এইচএসজে ইনস্টিটিউট অফ ডেন্টাল সায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটালের ডিপার্টমেন্ট অফ পেরিডন্টোলজির অধ্যাপক ও প্রধান এবং ইন্ডিয়ান সোসাইটি অফ পেরিডন্টোলজির সেক্রেটারি ডা. আশিস জৈন।
এই বিষয়ে আলোচনা করছেন চণ্ডীগড়ের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. এইচএসজে ইনস্টিটিউট অফ ডেন্টাল সায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটালের ডিপার্টমেন্ট অফ পেরিডন্টোলজির অধ্যাপক ও প্রধান এবং ইন্ডিয়ান সোসাইটি অফ পেরিডন্টোলজির সেক্রেটারি ডা. আশিস জৈন।
advertisement
5/9
নিয়মিত চেক-আপ: দাঁত পরীক্ষা করানোর জন্য নিয়মিত চিকিৎসক বা ডেন্টিস্টের কাছে যেতে হবে। মূলত ৬ মাসের ব্যবধানে চেক-আপ করানো উচিত। এতে সমস্যা আগেভাগেই ধরা পড়ে যায়। আসলে আমাদের দেশে দাঁতে ব্যথা হলে তবেই ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। প্রতিরোধমূলক চেক-আপ কিন্তু অর্থের অপচয় এবং যন্ত্রণার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিতে পারে।
নিয়মিত চেক-আপ: দাঁত পরীক্ষা করানোর জন্য নিয়মিত চিকিৎসক বা ডেন্টিস্টের কাছে যেতে হবে। মূলত ৬ মাসের ব্যবধানে চেক-আপ করানো উচিত। এতে সমস্যা আগেভাগেই ধরা পড়ে যায়। আসলে আমাদের দেশে দাঁতে ব্যথা হলে তবেই ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। প্রতিরোধমূলক চেক-আপ কিন্তু অর্থের অপচয় এবং যন্ত্রণার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিতে পারে।
advertisement
6/9
সীমিত পরিমাণ মিষ্টি পানীয় এবং অ্যাসিডিক খাবার: ভারতীয় খাদ্যতালিকায় থাকে মিষ্টি বা চিনি দেওয়া চা, মিষ্টি। সেই সঙ্গে আচার কিংবা চাটনির মতো টক প্রকৃতির খাবারও থাকে। যা দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে। তাই খাওয়াদাওয়া করার পর জল দিয়ে ভাল করে মুখ পরিষ্কার করতে হবে এবং সুগার-ফ্রি গাম চিবোতে হবে। যা অ্যাসিডকে নিউট্রালাইজ করে দেয়। দাঁত শক্ত করতে ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
সীমিত পরিমাণ মিষ্টি পানীয় এবং অ্যাসিডিক খাবার: ভারতীয় খাদ্যতালিকায় থাকে মিষ্টি বা চিনি দেওয়া চা, মিষ্টি। সেই সঙ্গে আচার কিংবা চাটনির মতো টক প্রকৃতির খাবারও থাকে। যা দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে। তাই খাওয়াদাওয়া করার পর জল দিয়ে ভাল করে মুখ পরিষ্কার করতে হবে এবং সুগার-ফ্রি গাম চিবোতে হবে। যা অ্যাসিডকে নিউট্রালাইজ করে দেয়। দাঁত শক্ত করতে ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
advertisement
7/9
দিনে ২ বার দাঁত মাজা:
ঘুম থেকে উঠে এবং ঘুমোতে যাওয়ার পরে দিনে অন্তত ২ বার দাঁত মাজা আবশ্যক। এতে দাঁত পরিষ্কার থাকে আর দাঁত ক্ষয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়। তাই ফ্লুওরাইড টুথপেস্ট এবং নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে।
দিনে ২ বার দাঁত মাজা: ঘুম থেকে উঠে এবং ঘুমোতে যাওয়ার পরে দিনে অন্তত ২ বার দাঁত মাজা আবশ্যক। এতে দাঁত পরিষ্কার থাকে আর দাঁত ক্ষয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়। তাই ফ্লুওরাইড টুথপেস্ট এবং নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে।
advertisement
8/9
নিয়মিত ফ্লসিং: দাঁতের ফাঁকগুলি পরিষ্কার করা উচিত। যেখানে টুথব্রাশ পৌঁছতে পারে না, সেখানে হালকা আর নরম ভাবে ফ্লসিং করা গুরুত্বপূর্ণ। এতে মাড়ির রোগ এবং ক্যাভিটির আশঙ্কা কমে।
নিয়মিত ফ্লসিং: দাঁতের ফাঁকগুলি পরিষ্কার করা উচিত। যেখানে টুথব্রাশ পৌঁছতে পারে না, সেখানে হালকা আর নরম ভাবে ফ্লসিং করা গুরুত্বপূর্ণ। এতে মাড়ির রোগ এবং ক্যাভিটির আশঙ্কা কমে।
advertisement
9/9
মাউথওয়াশের ব্যবহার: ওরাল কেয়ার রুটিনে মাউথওয়াশ যোগ করতে হবে। যা মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সহায়ক। সংবেদনশীল মাড়ি হলে অ্যালকোহল-ফ্রি মাউথওয়াশ ব্যবহার করা আবশ্যক।
মাউথওয়াশের ব্যবহার: ওরাল কেয়ার রুটিনে মাউথওয়াশ যোগ করতে হবে। যা মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সহায়ক। সংবেদনশীল মাড়ি হলে অ্যালকোহল-ফ্রি মাউথওয়াশ ব্যবহার করা আবশ্যক।
advertisement
advertisement
advertisement