Arjun Tendulkar & Sanniya Chandok Age Gap: সচিনের মতো তাঁর ছেলে অর্জুনও বেছে নিয়েছেন বয়সে বড় জীবনসঙ্গিনীকে! স্বামীর থেকে স্ত্রী বয়সে বড় হলে কি বিয়েতে আদৌ কোনও অসুবিধে হয়? জানুন সুখী দাম্পত্যের রহস্য

Last Updated:
Arjun Tendulkar & Sanniya Chandok Age Gap: ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিয়েতে সাধারণত ছেলের বয়স মেয়ের চেয়ে বেশি হয়। অন্যদিকে,যদি বিপরীত হয়,তাহলে একে অমিল বিবাহ বলা হয়। এখানে সানিয়া চন্ডোক বয়সে অর্জুন তেন্ডুলকরের চেয়ে প্রায় দেড় বছরের বড়। এমন পরিস্থিতিতে, কনে বড় এবং বর ছোট হলে এটিকে অমিল বলার পিছনে কি কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে নাকি সমাজে প্রচলিত ঐতিহ্যের কারণে এত হৈচৈ হচ্ছে, আসুন বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক
1/5
 ১৯৯৫ সালে সচিন-অঞ্জলির বিয়ে রাতারাতি জায়গা করে নেয় শিরোনামে৷ ক্রিকেটের ঈশ্বরের বিয়েতে অন্যতম আলোচিত বিষয় ছিল স্বামী স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান৷ কারণ প্রচলিত ধ্যানধারণা নস্যাৎ করে সচিন বিয়ে করেছিলেন তাঁর থেকে বয়সে বড় মেয়েকে৷ সংবাদ প্রতিবেদনে প্রকাশ সচিনের থেকে অঞ্জলি বয়সে প্রায় ৬ বছরের বড়৷ তিন দশক পর কিছুটা হলেও বাবা জুতোয় পা গলালেন সচিনপুত্র৷ কারণ তিনিও জীবনসঙ্গিনী হিসেবে যাঁকে বাছলেন, তিনি তাঁর থেকে বয়সে বড়৷
১৯৯৫ সালে সচিন-অঞ্জলির বিয়ে রাতারাতি জায়গা করে নেয় শিরোনামে৷ ক্রিকেটের ঈশ্বরের বিয়েতে অন্যতম আলোচিত বিষয় ছিল স্বামী স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান৷ কারণ প্রচলিত ধ্যানধারণা নস্যাৎ করে সচিন বিয়ে করেছিলেন তাঁর থেকে বয়সে বড় মেয়েকে৷ সংবাদ প্রতিবেদনে প্রকাশ সচিনের থেকে অঞ্জলি বয়সে প্রায় ৬ বছরের বড়৷ তিন দশক পর কিছুটা হলেও বাবা জুতোয় পা গলালেন সচিনপুত্র৷ কারণ তিনিও জীবনসঙ্গিনী হিসেবে যাঁকে বাছলেন, তিনি তাঁর থেকে বয়সে বড়৷
advertisement
2/5
ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিয়েতে সাধারণত ছেলের বয়স মেয়ের চেয়ে বেশি হয়। অন্যদিকে,যদি বিপরীত হয়,তাহলে একে অমিল বিবাহ বলা হয়। এখানে সানিয়া চন্ডোক বয়সে অর্জুন তেন্ডুলকরের চেয়ে প্রায় দেড় বছরের বড়। এমন পরিস্থিতিতে, কনে বড় এবং বর ছোট হলে এটিকে অমিল বলার পিছনে কি কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে নাকি সমাজে প্রচলিত ঐতিহ্যের কারণে এত হৈচৈ হচ্ছে, আসুন বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক।
ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিয়েতে সাধারণত ছেলের বয়স মেয়ের চেয়ে বেশি হয়। অন্যদিকে,যদি বিপরীত হয়,তাহলে একে অমিল বিবাহ বলা হয়। এখানে সানিয়া চন্ডোক বয়সে অর্জুন তেন্ডুলকরের চেয়ে প্রায় দেড় বছরের বড়। এমন পরিস্থিতিতে, কনে বড় এবং বর ছোট হলে এটিকে অমিল বলার পিছনে কি কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে নাকি সমাজে প্রচলিত ঐতিহ্যের কারণে এত হৈচৈ হচ্ছে, আসুন বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
3/5
এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডঃ সঞ্জয় কালরা বলেন,‘‘পুরুষ ও মহিলাদের গড় আয়ুষ্কালের পার্থক্য রয়েছে। মহিলারা পুরুষদের তুলনায় প্রায় তিন বছর বেশি বাঁচেন। গড়ে পুরুষরা সাড়ে ৭০ বছর বাঁচেন যেখানে মহিলারা সাড়ে ৭৩ বছর বাঁচেন। কিন্তু যখন আমরা তাদের প্রজনন জীবনের দিকে তাকাই, অর্থাৎ, যে বয়সে একজন মহিলা মা হতে পারেন এবং একজন পুরুষ বাবা হতে পারেন, তখন দেখা যায় যে মহিলাদের প্রজনন জীবনের সময়কাল কম, যেখানে পুরুষদের বেশি। প্রায় ৪৯ বছর বয়সের মধ্যে,মহিলাদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায় এবং তাদের ভিতরে উৎপন্ন মহিলা হরমোনও শেষ হয়ে যায়। এই সময়ের মধ্যে,তিনি স্বাভাবিকভাবে মা হতে পারেন না। এ ছাড়া,স্বামীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনেরও হ্রাস ঘটে।
এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডঃ সঞ্জয় কালরা বলেন,‘‘পুরুষ ও মহিলাদের গড় আয়ুষ্কালের পার্থক্য রয়েছে। মহিলারা পুরুষদের তুলনায় প্রায় তিন বছর বেশি বাঁচেন। গড়ে পুরুষরা সাড়ে ৭০ বছর বাঁচেন যেখানে মহিলারা সাড়ে ৭৩ বছর বাঁচেন। কিন্তু যখন আমরা তাদের প্রজনন জীবনের দিকে তাকাই, অর্থাৎ, যে বয়সে একজন মহিলা মা হতে পারেন এবং একজন পুরুষ বাবা হতে পারেন, তখন দেখা যায় যে মহিলাদের প্রজনন জীবনের সময়কাল কম, যেখানে পুরুষদের বেশি। প্রায় ৪৯ বছর বয়সের মধ্যে,মহিলাদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায় এবং তাদের ভিতরে উৎপন্ন মহিলা হরমোনও শেষ হয়ে যায়। এই সময়ের মধ্যে,তিনি স্বাভাবিকভাবে মা হতে পারেন না। এ ছাড়া,স্বামীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনেরও হ্রাস ঘটে।
advertisement
4/5
বিশেষজ্ঞদের মতে, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক খুবই অনন্য। এই সম্পর্কের বিভিন্ন কারণ এবং দিক রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে সামাজিক, মানসিক এবং তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক। সাধারণত যা ঘটে তা হল মহিলারা তাড়াতাড়ি বৃদ্ধ হয়ে যান। যেখানে একজন পুরুষের যৌবন একজন মহিলার তুলনায় দীর্ঘস্থায়ী হয়। এমন পরিস্থিতিতে, যদি মহিলাটি ইতিমধ্যেই পুরুষের চেয়ে বড় হয়, তাহলে যৌবনের এই বয়সের ব্যবধান আরও বেড়ে যায়। সেই কারণেই যখন দুজনের মধ্যে বয়সের ব্যবধান থাকে এবং তারা বিয়ে করতে চলেছেন, তখন উভয়েরই আগে থেকেই প্রস্তুত থাকা উচিত যে বিয়ের কয়েক বছর পরে তাঁদের শারীরিক সম্পর্ক সর্বোত্তম বা একেবারে সঠিক নাও হতে পারে।'
বিশেষজ্ঞদের মতে, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক খুবই অনন্য। এই সম্পর্কের বিভিন্ন কারণ এবং দিক রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে সামাজিক, মানসিক এবং তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক। সাধারণত যা ঘটে তা হল মহিলারা তাড়াতাড়ি বৃদ্ধ হয়ে যান। যেখানে একজন পুরুষের যৌবন একজন মহিলার তুলনায় দীর্ঘস্থায়ী হয়। এমন পরিস্থিতিতে, যদি মহিলাটি ইতিমধ্যেই পুরুষের চেয়ে বড় হয়, তাহলে যৌবনের এই বয়সের ব্যবধান আরও বেড়ে যায়। সেই কারণেই যখন দুজনের মধ্যে বয়সের ব্যবধান থাকে এবং তারা বিয়ে করতে চলেছেন, তখন উভয়েরই আগে থেকেই প্রস্তুত থাকা উচিত যে বিয়ের কয়েক বছর পরে তাঁদের শারীরিক সম্পর্ক সর্বোত্তম বা একেবারে সঠিক নাও হতে পারে।'
advertisement
5/5
তবে দাম্পত্যের ক্ষেত্র শেষ কথা বলে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মানসিক সামঞ্জস্য। তাঁদের বোঝাপড়া যত ভাল হবে, তত সুখের হবে সম্পর্ক। মসৃণ হবে দাম্পত্য। সেক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধান বড় সমস্যা হয়ে দেখা দেবে না। কারণ দেখা গিয়েছে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বয়সের বেশ ব্যবধান থাকলেও সুখকর হয়েছে দীর্ঘ দাম্পত্য। তাই দু’জন সাবালকের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বিয়ের বয়স বা স্বামী স্ত্রীর বয়সের আদর্শ ব্যবধান বলে কিছু হয় না। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের বোঝাপড়াই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)(সব ছবি-নেটমাধ্যম)
তবে দাম্পত্যের ক্ষেত্র শেষ কথা বলে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মানসিক সামঞ্জস্য। তাঁদের বোঝাপড়া যত ভাল হবে, তত সুখের হবে সম্পর্ক। মসৃণ হবে দাম্পত্য। সেক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধান বড় সমস্যা হয়ে দেখা দেবে না। কারণ দেখা গিয়েছে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বয়সের বেশ ব্যবধান থাকলেও সুখকর হয়েছে দীর্ঘ দাম্পত্য। তাই দু’জন সাবালকের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বিয়ের বয়স বা স্বামী স্ত্রীর বয়সের আদর্শ ব্যবধান বলে কিছু হয় না। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের বোঝাপড়াই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)(সব ছবি-নেটমাধ্যম)
advertisement
advertisement
advertisement